ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
চুল মানুষের সৌন্দর্যের অন্যতম বড় অংশ। শুধু নারীদের জন্যই নয়, পুরুষের ক্ষেত্রেও চুলের ঘনত্ব আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে জড়িয়ে থাকে। কিন্তু আধুনিক জীবনযাত্রার চাপে, দূষণ, স্ট্রেস, অনিয়ন্ত্রিত খাওয়া-দাওয়ার কারণে এখন অনেকেই অল্প বয়সেই চুল পড়ে যাওয়ার সমস্যায় ভুগছেন। মাথার চুল পাতলা হয়ে যাচ্ছে, সিঁথির জায়গা পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে—এমন অভিজ্ঞতা আজকাল খুব সাধারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনেকেই ভাবেন, একবার চুল পড়ে গেলে আর ঘন করা সম্ভব নয়। কিন্তু আধুনিক গবেষণা বলছে, কিছু উপায় মেনে চললে চুলের ঘনত্ব কিছুটা হলেও বাড়ানো সম্ভব।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ড. কারেন বেনহাম বলেন, "চুল পড়া একেবারে বন্ধ করা সম্ভব না হলেও, সঠিক পরিচর্যা ও চিকিৎসার মাধ্যমে আমরা চুল পাতলা হয়ে যাওয়া ঠেকাতে পারি এবং নতুন চুল গজানোর পরিবেশ তৈরি করতে পারি।" তাঁর মতে, চুল ঘন করার জন্য মূলত তিনটি জিনিস জরুরি—ভালো স্ক্যাল্প কেয়ার, পুষ্টিকর খাদ্যাভ্যাস এবং সময়মতো চিকিৎসকের পরামর্শ।
চুল গজানোর প্রক্রিয়া আসলে শুরু হয় মাথার ত্বক থেকে। যদি স্ক্যাল্পে রক্ত সঞ্চালন ভালো না হয় বা ত্বক ময়লা ও মৃত কোষে ভর্তি থাকে, তাহলে নতুন চুল জন্মানো কঠিন হয়ে যায়। তাই প্রথমেই দরকার নিয়মিত মাথা পরিষ্কার রাখা। তবে দিনে দিনে অনেকে অতিরিক্ত শ্যাম্পু করে বসেন, যা উল্টো ফল দেয়। ব্রিটিশ ট্রাইকোলজিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য ড. অ্যাবি বোনার বলেন, "প্রতিদিন চুল ধোয়া দরকার নেই। সপ্তাহে ২-৩ বার হালকা মাইল্ড শ্যাম্পু দিয়ে মাথা ধুয়ে নেওয়া যথেষ্ট।" তিনি আরও বলেন, "অতিরিক্ত হিট, হেয়ার কালার, কেমিক্যাল ট্রিটমেন্ট চুলের গোড়া দুর্বল করে দেয়, তাই এসব যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলা উচিত।"
চুল ঘন করতে চাইলে খাদ্যাভ্যাসেও পরিবর্তন আনতে হয়। ড. ম্যাথিউ হার্পার, যিনি নিউ ইয়র্কের ‘স্কিন অ্যান্ড হেয়ার ইনস্টিটিউট’-এ কাজ করেন, বলেন, "চুলের ৯৫% প্রোটিন দিয়ে তৈরি। তাই খাদ্যে পর্যাপ্ত প্রোটিন না থাকলে চুল দুর্বল হয়ে পড়ে।" তাঁর মতে, ডিম, মাছ, মটরশুঁটি, বাদাম, ডাল এবং দুধ জাতীয় খাবার প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখা জরুরি। পাশাপাশি, আয়রন, জিঙ্ক এবং বায়োটিন নামের ভিটামিন চুল গজাতে সাহায্য করে। ড. হার্পার বলেন, "অনেকেই চুলের সমস্যায় ভুগে চুলে বিভিন্ন তেল ব্যবহার করেন, কিন্তু খাবারে ঘাটতি থাকলে তাতে খুব একটা ফল পাওয়া যায় না। ভেতর থেকে শরীরকে ঠিক রাখতে হবে।"
বহু মানুষ আবার অলিভ অয়েল, নারকেল তেল বা ক্যাস্টর অয়েল ব্যবহার করেন চুল ঘন করতে। গবেষণায় দেখা গেছে, কিছু প্রাকৃতিক উপাদান সত্যিই চুলের গ্রোথে সহায়ক ভূমিকা রাখে। যেমন, ২০১৬ সালে Journal of Dermatology-তে প্রকাশিত এক জাপানি গবেষণায় বলা হয়েছে, ক্যাস্টর অয়েলে থাকা রিসিনোলিক অ্যাসিড স্ক্যাল্পে রক্ত চলাচল বাড়াতে সাহায্য করে, যা চুল গজাতে সহায়ক। একইভাবে, রোজমেরি অয়েলের উপকারিতাও এখন বিজ্ঞানসম্মতভাবে স্বীকৃত। ২০১৫ সালে মার্কিন গবেষক ড. গ্যারি হোয়াইট এবং তাঁর টিম এক সমীক্ষায় দেখান, রোজমেরি অয়েল নিয়মিত ব্যবহারে মিনোক্সিডিলের মতো চুল পড়া কমানোর ওষুধের সমান কার্যকারিতা পাওয়া যেতে পারে। তবে এসব ব্যবহার করার আগে অবশ্যই স্ক্যাল্পে অ্যালার্জি বা সংবেদনশীলতা আছে কি না, তা দেখে নেওয়া জরুরি।
অনেকেই আবার বাজারে চুল ঘন করার নানা ধরনের প্রোডাক্ট দেখে বিভ্রান্ত হন। কিন্তু ড. কারেন বেনহাম বলেন, "প্রতিটি চুলের ধরন আলাদা। তাই যা এক জনের ক্ষেত্রে কাজ করেছে, তা অন্যের ক্ষেত্রে না-ও করতে পারে।" তিনি বলেন, "নিজের চুলের প্রকৃতি বুঝে এবং বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়েই যেকোনো ট্রিটমেন্ট শুরু করা উচিত। কারণ ভুল পণ্য ব্যবহারে চুল পড়া আরও বেড়ে যেতে পারে।"
চুল পাতলা হয়ে যাওয়ার পিছনে মানসিক চাপেরও বড় ভূমিকা আছে। ব্রিটেনের ওয়ারউইক বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞানী ড. হেলেন ব্রুকস বলেন, "দীর্ঘমেয়াদি স্ট্রেস শরীরে কর্টিসল হরমোন বাড়িয়ে দেয়, যা চুল পড়া ত্বরান্বিত করে।" তাঁর মতে, প্রতিদিন কিছুটা সময় ধ্যান, যোগ বা হাঁটাহাঁটিতে মন দিলে তা মানসিক চাপ কমাতে সহায়ক হয়, আর তাতেও চুলের অবস্থা কিছুটা উন্নত হতে পারে।
তবে চুল পাতলা হয়ে যাওয়ার মূল কারণ যদি হয় হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, থাইরয়েড সমস্যা বা পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম (PCOS), তাহলে শুধু ঘরোয়া টোটকায় কাজ হবে না। তখন দরকার চিকিৎসকের কাছে যাওয়া এবং মূল রোগের চিকিৎসা করা। এক্ষেত্রে রক্ত পরীক্ষা ও হরমোন চেক করিয়ে নেওয়াটা জরুরি।
সবশেষে বলা যায়, চুল পাতলা হওয়া কোনো লজ্জার বিষয় নয়, বরং এটা এখনকার সময়ে খুব সাধারণ সমস্যা। কিন্তু সমস্যা মেনে নেওয়ার পাশাপাশি যদি আমরা কিছু নিয়ম মেনে চলি, পুষ্টিকর খাবার খাই, চুল ও স্ক্যাল্পের যত্ন নিই, তাহলে চুলের ঘনত্ব কিছুটা হলেও বাড়ানো সম্ভব। বিদেশি গবেষকেরা যেমন বলছেন, চুল ঘন করার জাদুমন্ত্র নেই—কিন্তু ধৈর্য, সচেতনতা আর যত্ন থাকলে ফল আসবেই।
সূত্র: ল্যানসেট
চুল মানুষের সৌন্দর্যের অন্যতম বড় অংশ। শুধু নারীদের জন্যই নয়, পুরুষের ক্ষেত্রেও চুলের ঘনত্ব আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে জড়িয়ে থাকে। কিন্তু আধুনিক জীবনযাত্রার চাপে, দূষণ, স্ট্রেস, অনিয়ন্ত্রিত খাওয়া-দাওয়ার কারণে এখন অনেকেই অল্প বয়সেই চুল পড়ে যাওয়ার সমস্যায় ভুগছেন। মাথার চুল পাতলা হয়ে যাচ্ছে, সিঁথির জায়গা পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে—এমন অভিজ্ঞতা আজকাল খুব সাধারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনেকেই ভাবেন, একবার চুল পড়ে গেলে আর ঘন করা সম্ভব নয়। কিন্তু আধুনিক গবেষণা বলছে, কিছু উপায় মেনে চললে চুলের ঘনত্ব কিছুটা হলেও বাড়ানো সম্ভব।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ড. কারেন বেনহাম বলেন, "চুল পড়া একেবারে বন্ধ করা সম্ভব না হলেও, সঠিক পরিচর্যা ও চিকিৎসার মাধ্যমে আমরা চুল পাতলা হয়ে যাওয়া ঠেকাতে পারি এবং নতুন চুল গজানোর পরিবেশ তৈরি করতে পারি।" তাঁর মতে, চুল ঘন করার জন্য মূলত তিনটি জিনিস জরুরি—ভালো স্ক্যাল্প কেয়ার, পুষ্টিকর খাদ্যাভ্যাস এবং সময়মতো চিকিৎসকের পরামর্শ।
চুল গজানোর প্রক্রিয়া আসলে শুরু হয় মাথার ত্বক থেকে। যদি স্ক্যাল্পে রক্ত সঞ্চালন ভালো না হয় বা ত্বক ময়লা ও মৃত কোষে ভর্তি থাকে, তাহলে নতুন চুল জন্মানো কঠিন হয়ে যায়। তাই প্রথমেই দরকার নিয়মিত মাথা পরিষ্কার রাখা। তবে দিনে দিনে অনেকে অতিরিক্ত শ্যাম্পু করে বসেন, যা উল্টো ফল দেয়। ব্রিটিশ ট্রাইকোলজিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য ড. অ্যাবি বোনার বলেন, "প্রতিদিন চুল ধোয়া দরকার নেই। সপ্তাহে ২-৩ বার হালকা মাইল্ড শ্যাম্পু দিয়ে মাথা ধুয়ে নেওয়া যথেষ্ট।" তিনি আরও বলেন, "অতিরিক্ত হিট, হেয়ার কালার, কেমিক্যাল ট্রিটমেন্ট চুলের গোড়া দুর্বল করে দেয়, তাই এসব যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলা উচিত।"
চুল ঘন করতে চাইলে খাদ্যাভ্যাসেও পরিবর্তন আনতে হয়। ড. ম্যাথিউ হার্পার, যিনি নিউ ইয়র্কের ‘স্কিন অ্যান্ড হেয়ার ইনস্টিটিউট’-এ কাজ করেন, বলেন, "চুলের ৯৫% প্রোটিন দিয়ে তৈরি। তাই খাদ্যে পর্যাপ্ত প্রোটিন না থাকলে চুল দুর্বল হয়ে পড়ে।" তাঁর মতে, ডিম, মাছ, মটরশুঁটি, বাদাম, ডাল এবং দুধ জাতীয় খাবার প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখা জরুরি। পাশাপাশি, আয়রন, জিঙ্ক এবং বায়োটিন নামের ভিটামিন চুল গজাতে সাহায্য করে। ড. হার্পার বলেন, "অনেকেই চুলের সমস্যায় ভুগে চুলে বিভিন্ন তেল ব্যবহার করেন, কিন্তু খাবারে ঘাটতি থাকলে তাতে খুব একটা ফল পাওয়া যায় না। ভেতর থেকে শরীরকে ঠিক রাখতে হবে।"
বহু মানুষ আবার অলিভ অয়েল, নারকেল তেল বা ক্যাস্টর অয়েল ব্যবহার করেন চুল ঘন করতে। গবেষণায় দেখা গেছে, কিছু প্রাকৃতিক উপাদান সত্যিই চুলের গ্রোথে সহায়ক ভূমিকা রাখে। যেমন, ২০১৬ সালে Journal of Dermatology-তে প্রকাশিত এক জাপানি গবেষণায় বলা হয়েছে, ক্যাস্টর অয়েলে থাকা রিসিনোলিক অ্যাসিড স্ক্যাল্পে রক্ত চলাচল বাড়াতে সাহায্য করে, যা চুল গজাতে সহায়ক। একইভাবে, রোজমেরি অয়েলের উপকারিতাও এখন বিজ্ঞানসম্মতভাবে স্বীকৃত। ২০১৫ সালে মার্কিন গবেষক ড. গ্যারি হোয়াইট এবং তাঁর টিম এক সমীক্ষায় দেখান, রোজমেরি অয়েল নিয়মিত ব্যবহারে মিনোক্সিডিলের মতো চুল পড়া কমানোর ওষুধের সমান কার্যকারিতা পাওয়া যেতে পারে। তবে এসব ব্যবহার করার আগে অবশ্যই স্ক্যাল্পে অ্যালার্জি বা সংবেদনশীলতা আছে কি না, তা দেখে নেওয়া জরুরি।
অনেকেই আবার বাজারে চুল ঘন করার নানা ধরনের প্রোডাক্ট দেখে বিভ্রান্ত হন। কিন্তু ড. কারেন বেনহাম বলেন, "প্রতিটি চুলের ধরন আলাদা। তাই যা এক জনের ক্ষেত্রে কাজ করেছে, তা অন্যের ক্ষেত্রে না-ও করতে পারে।" তিনি বলেন, "নিজের চুলের প্রকৃতি বুঝে এবং বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়েই যেকোনো ট্রিটমেন্ট শুরু করা উচিত। কারণ ভুল পণ্য ব্যবহারে চুল পড়া আরও বেড়ে যেতে পারে।"
চুল পাতলা হয়ে যাওয়ার পিছনে মানসিক চাপেরও বড় ভূমিকা আছে। ব্রিটেনের ওয়ারউইক বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞানী ড. হেলেন ব্রুকস বলেন, "দীর্ঘমেয়াদি স্ট্রেস শরীরে কর্টিসল হরমোন বাড়িয়ে দেয়, যা চুল পড়া ত্বরান্বিত করে।" তাঁর মতে, প্রতিদিন কিছুটা সময় ধ্যান, যোগ বা হাঁটাহাঁটিতে মন দিলে তা মানসিক চাপ কমাতে সহায়ক হয়, আর তাতেও চুলের অবস্থা কিছুটা উন্নত হতে পারে।
তবে চুল পাতলা হয়ে যাওয়ার মূল কারণ যদি হয় হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, থাইরয়েড সমস্যা বা পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম (PCOS), তাহলে শুধু ঘরোয়া টোটকায় কাজ হবে না। তখন দরকার চিকিৎসকের কাছে যাওয়া এবং মূল রোগের চিকিৎসা করা। এক্ষেত্রে রক্ত পরীক্ষা ও হরমোন চেক করিয়ে নেওয়াটা জরুরি।
সবশেষে বলা যায়, চুল পাতলা হওয়া কোনো লজ্জার বিষয় নয়, বরং এটা এখনকার সময়ে খুব সাধারণ সমস্যা। কিন্তু সমস্যা মেনে নেওয়ার পাশাপাশি যদি আমরা কিছু নিয়ম মেনে চলি, পুষ্টিকর খাবার খাই, চুল ও স্ক্যাল্পের যত্ন নিই, তাহলে চুলের ঘনত্ব কিছুটা হলেও বাড়ানো সম্ভব। বিদেশি গবেষকেরা যেমন বলছেন, চুল ঘন করার জাদুমন্ত্র নেই—কিন্তু ধৈর্য, সচেতনতা আর যত্ন থাকলে ফল আসবেই।
সূত্র: ল্যানসেট
মালয়েশিয়ায় থাকা রফিকের এক বন্ধুর মাধ্যমে তাঁরা জানতে পারলেন, বিদেশে থাকাকালীন রফিকের নামে প্রভিডেন্ট ফান্ড, বীমা পলিসি ও অন্যান্য সম্পত্তি রয়েছে। কিন্তু কোনো কাগজপত্র ছাড়া এসব সম্পত্তি রফিকের স্ত্রী লতিকা ও তাঁদের সন্তানরা দাবি করতে পারবেন না।
৬ ঘণ্টা আগেএই রহস্যময় পদার্থটির উৎস ও প্রকৃতি নিয়ে বহু গবেষণা হয়েছে, কিন্তু এখনো কোনো চূড়ান্ত উত্তর মেলেনি। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ডার্টমাউথ কলেজের দুই পদার্থবিজ্ঞানী গুয়ানমিং লিয়াং ও রবার্ট কল্ডওয়েল একটি নতুন ও চমকপ্রদ তত্ত্ব তুলে ধরেছেন।
১ দিন আগেখুশকির মূল কারণ একটাই নয়। অনেক ক্ষেত্রেই এটি শরীরের ভিতরের অবস্থার সঙ্গে জড়িয়ে থাকে। আবার আবহাওয়া, স্ট্রেস, খাদ্যাভ্যাস কিংবা স্ক্যাল্পের পরিচর্যার অভাবও এর জন্য দায়ী।
১ দিন আগেবাবার পাসপোর্ট কপি, কাতারের ডেথ সার্টিফিকেট, নিজের ও মায়ের জাতীয় পরিচয়পত্র ও পাসপোর্ট সাইজ ছবি নিয়ে ইউনিয়ন পরিষদের গিয়ে জন্মসনদের আবেদন করলেন আবির। তিন দিনের মধ্যে জন্মসনদ তৈরি হয়ে গেলে, সেই নম্বর দিয়ে বাবার মৃত্যু সনদের আবেদন করা হলো।
১ দিন আগে