ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ঘরোয়া ওষুধের তালিকায় এমন কিছু জিনিস আছে, যেগুলোর কথা আমরা প্রাচীনকাল থেকেই শুনে আসছি। মা-ঠাকুমারা যেগুলোর ওপর ভরসা রেখেছেন অসুস্থ শরীরে আর দুর্বল পেটের সময়। সেই তালিকায় অন্যতম নাম হলো ইসবগুলের ভুসি। ছোট ছোট সাদা রঙের দানার মতো দেখতে এই উপাদানটি বহুকাল ধরে হজমের সমস্যা থেকে শুরু করে হৃদরোগ প্রতিরোধেও ব্যবহার হয়ে আসছে। আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানও এখন স্বীকার করছে, ইসবগুলের ভুসিতে রয়েছে অসাধারণ স্বাস্থ্য উপকারিতা। শুধু পেটের ওষুধ নয়—এটি ধীরে ধীরে হয়ে উঠছে বহু সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান।
ইসবগুলের ভুসি তৈরি হয় ‘প্লান্টাগো ওভাটা’ (Plantago ovata) নামের এক ধরনের গাছের বীজ থেকে। মূলত ভারত, ইরান ও পাকিস্তান অঞ্চলে এই গাছ বেশি হয়। গাছের বীজ শুকিয়ে তার খোসা সংগ্রহ করে বানানো হয় ভুসি। এটি পানির সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া হয়। পানিতে ভিজিয়ে রাখলে ভুসি ফুলে ওঠে এবং এক ধরনের জেলির মতো আকার ধারণ করে। এর মধ্যেই রয়েছে মূল ম্যাজিক—অর্থাৎ প্রচুর ফাইবার বা আঁশ। এই ফাইবারই শরীরের নানা সমস্যার বিরুদ্ধে কাজ করে।
বিশ্বখ্যাত ‘মায়ো ক্লিনিক’-এর নিউট্রিশন বিশেষজ্ঞ ড. জেনিফার টেলর বলেন, “ইসবগুলের ভুসি হলো ‘সলিউবল ফাইবার’-এর এক অনন্য উৎস। এটি হজমের প্রক্রিয়াকে মসৃণ করে, মলত্যাগ সহজ করে এবং অন্ত্র পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে।” তাঁর মতে, প্রতিদিন একবার ইসবগুলের ভুসি গ্রহণ করলে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া যায়। বিশেষ করে যারা দীর্ঘদিন ধরে পেট পরিষ্কার রাখতে সমস্যায় ভুগছেন, তাঁদের জন্য এটি কার্যকর।
শুধু কোষ্ঠকাঠিন্য নয়, ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানার ক্ষেত্রেও ইসবগুল উপকারী। যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের অধ্যাপক ড. ড্যানিয়েল রোজ জানান, “ইসবগুলের ফাইবার অন্ত্রে পানি শোষণ করে মলের ঘনত্ব বাড়ায় এবং পায়খানা নিয়ন্ত্রণে রাখে।” তাঁর মতে, এটি এক বিরল উপাদান, যা একই সঙ্গে কোষ্ঠকাঠিন্য ও ডায়রিয়া—দুই বিপরীত অবস্থাতেই কাজ করে।
যাঁরা শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান, তাঁদের জন্যও ইসবগুল হতে পারে সহায়ক। এটি পেটে ঢুকে ফুলে ওঠে, ফলে দ্রুত পেট ভরে যাওয়ার অনুভূতি হয় এবং খিদে কমে যায়। আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়া ইউনিভার্সিটির ডায়েট বিশেষজ্ঞ ড. এলিজাবেথ হারম্যান বলেন, “ইসবগুল খেলে খাওয়ার পর দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা লাগে, ফলে বাড়তি খাওয়া কমে আসে। এটি ওজন কমানোর প্রক্রিয়াকে কিছুটা সহজ করে।”
ইসবগুল রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে। বিশেষ করে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি উপকারী হতে পারে। কানাডার টরন্টো ইউনিভার্সিটির গবেষক ড. রিচার্ড হ্যামন্ড এক গবেষণায় বলেন, “ইসবগুলের ফাইবার গ্লুকোজ শোষণের গতি ধীর করে দেয়, ফলে রক্তে শর্করার ওঠানামা কমে।” তবে তিনি সতর্ক করে জানান, যারা ইনসুলিন গ্রহণ করেন বা অন্য মিষ্টি নিয়ন্ত্রণকারী ওষুধ খাচ্ছেন, তাঁদের ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ইসবগুল খাওয়া ঠিক নয়।
রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতেও ইসবগুল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। ব্রিটেনের ‘ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস’ (NHS)-এর ডায়েটিশিয়ান ড. অলিভিয়া স্কট বলেন, “ইসবগুলের দ্রবণীয় আঁশ ক্ষতিকর এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে, যা হার্টের রোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক।” অনেক সময় ডাক্তারের পরামর্শে স্ট্যাটিন ওষুধের সঙ্গে ইসবগুল খাওয়ার পরামর্শও দেওয়া হয়।
ইসবগুলের আরেকটি উল্লেখযোগ্য গুণ হলো, এটি অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়ার ভারসাম্য রক্ষা করে। অন্ত্রে যে স্বাস্থ্যকর ব্যাকটেরিয়া থাকে, তাদের পুষ্টি জোগাতে সহায়তা করে ইসবগুলের আঁশ। ফলে অন্ত্রের সামগ্রিক স্বাস্থ্য ভালো থাকে। অস্ট্রেলিয়ার ইউনিভার্সিটি অব সিডনির মাইক্রোবায়োলজিস্ট ড. জ্যাকব লিন বলেন, “ইসবগুল অন্ত্রের মাইক্রোবায়োমের পুষ্টি জোগায়, যা হজম, মন-মেজাজ এবং রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতার ওপর প্রভাব ফেলে।”
ইসবগুলের আরও একটি ব্যবহারিক দিক হলো—এটি মলদ্বারে চুলকানি বা পাইলস সমস্যায় উপশম দেয়। কারণ এটি মলকে নরম করে ও চাপ কমায়। ফলে পাইলসের সমস্যা থাকলে মলত্যাগে ব্যথা কম হয়।
তবে সবকিছুর যেমন ভালো দিক থাকে, তেমন কিছু সতর্কতাও জরুরি। ইসবগুলের ভুসি খাওয়ার সময় প্রচুর পানি পান করা দরকার, নাহলে এটি অন্ত্রে গিয়ে গাঁট তৈরি করতে পারে। যাঁদের গলাধঃকরণে সমস্যা বা অ্যালার্জি আছে, তাঁদের ক্ষেত্রে এটি ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। এছাড়া ওষুধ খাওয়ার সময় ইসবগুল একসঙ্গে খাওয়া উচিত নয়—ওষুধ গ্রহণের অন্তত এক ঘণ্টা আগে বা পরে এটি খেতে হয়।
সবশেষে বলা যায়, ইসবগুলের ভুসি এক নিরীহ অথচ শক্তিশালী প্রাকৃতিক ওষুধ। এটি যেমন সহজলভ্য, তেমনি নিরাপদও—যদি সঠিকভাবে খাওয়া যায়। হজম সমস্যা হোক, ডায়াবেটিস, ওজন নিয়ন্ত্রণ, কিংবা হার্টের সুস্থতা—একটি উপাদানই বহু সমস্যার সমাধান হয়ে উঠতে পারে। আমাদের প্রাচীন আস্থা ও আধুনিক বিজ্ঞানের সম্মিলিত স্বীকৃতি যেন ইসবগুলের এই ভুসিকে আরও বিশ্বাসযোগ্য করে তোলে। নিয়মিত খাদ্যাভ্যাসে এক চামচ ইসবগুল হয়তো আপনার স্বাস্থ্যরক্ষার নতুন চাবিকাঠি হয়ে উঠতে পারে।
ঘরোয়া ওষুধের তালিকায় এমন কিছু জিনিস আছে, যেগুলোর কথা আমরা প্রাচীনকাল থেকেই শুনে আসছি। মা-ঠাকুমারা যেগুলোর ওপর ভরসা রেখেছেন অসুস্থ শরীরে আর দুর্বল পেটের সময়। সেই তালিকায় অন্যতম নাম হলো ইসবগুলের ভুসি। ছোট ছোট সাদা রঙের দানার মতো দেখতে এই উপাদানটি বহুকাল ধরে হজমের সমস্যা থেকে শুরু করে হৃদরোগ প্রতিরোধেও ব্যবহার হয়ে আসছে। আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানও এখন স্বীকার করছে, ইসবগুলের ভুসিতে রয়েছে অসাধারণ স্বাস্থ্য উপকারিতা। শুধু পেটের ওষুধ নয়—এটি ধীরে ধীরে হয়ে উঠছে বহু সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান।
ইসবগুলের ভুসি তৈরি হয় ‘প্লান্টাগো ওভাটা’ (Plantago ovata) নামের এক ধরনের গাছের বীজ থেকে। মূলত ভারত, ইরান ও পাকিস্তান অঞ্চলে এই গাছ বেশি হয়। গাছের বীজ শুকিয়ে তার খোসা সংগ্রহ করে বানানো হয় ভুসি। এটি পানির সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া হয়। পানিতে ভিজিয়ে রাখলে ভুসি ফুলে ওঠে এবং এক ধরনের জেলির মতো আকার ধারণ করে। এর মধ্যেই রয়েছে মূল ম্যাজিক—অর্থাৎ প্রচুর ফাইবার বা আঁশ। এই ফাইবারই শরীরের নানা সমস্যার বিরুদ্ধে কাজ করে।
বিশ্বখ্যাত ‘মায়ো ক্লিনিক’-এর নিউট্রিশন বিশেষজ্ঞ ড. জেনিফার টেলর বলেন, “ইসবগুলের ভুসি হলো ‘সলিউবল ফাইবার’-এর এক অনন্য উৎস। এটি হজমের প্রক্রিয়াকে মসৃণ করে, মলত্যাগ সহজ করে এবং অন্ত্র পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে।” তাঁর মতে, প্রতিদিন একবার ইসবগুলের ভুসি গ্রহণ করলে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া যায়। বিশেষ করে যারা দীর্ঘদিন ধরে পেট পরিষ্কার রাখতে সমস্যায় ভুগছেন, তাঁদের জন্য এটি কার্যকর।
শুধু কোষ্ঠকাঠিন্য নয়, ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানার ক্ষেত্রেও ইসবগুল উপকারী। যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের অধ্যাপক ড. ড্যানিয়েল রোজ জানান, “ইসবগুলের ফাইবার অন্ত্রে পানি শোষণ করে মলের ঘনত্ব বাড়ায় এবং পায়খানা নিয়ন্ত্রণে রাখে।” তাঁর মতে, এটি এক বিরল উপাদান, যা একই সঙ্গে কোষ্ঠকাঠিন্য ও ডায়রিয়া—দুই বিপরীত অবস্থাতেই কাজ করে।
যাঁরা শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান, তাঁদের জন্যও ইসবগুল হতে পারে সহায়ক। এটি পেটে ঢুকে ফুলে ওঠে, ফলে দ্রুত পেট ভরে যাওয়ার অনুভূতি হয় এবং খিদে কমে যায়। আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়া ইউনিভার্সিটির ডায়েট বিশেষজ্ঞ ড. এলিজাবেথ হারম্যান বলেন, “ইসবগুল খেলে খাওয়ার পর দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা লাগে, ফলে বাড়তি খাওয়া কমে আসে। এটি ওজন কমানোর প্রক্রিয়াকে কিছুটা সহজ করে।”
ইসবগুল রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে। বিশেষ করে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি উপকারী হতে পারে। কানাডার টরন্টো ইউনিভার্সিটির গবেষক ড. রিচার্ড হ্যামন্ড এক গবেষণায় বলেন, “ইসবগুলের ফাইবার গ্লুকোজ শোষণের গতি ধীর করে দেয়, ফলে রক্তে শর্করার ওঠানামা কমে।” তবে তিনি সতর্ক করে জানান, যারা ইনসুলিন গ্রহণ করেন বা অন্য মিষ্টি নিয়ন্ত্রণকারী ওষুধ খাচ্ছেন, তাঁদের ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ইসবগুল খাওয়া ঠিক নয়।
রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতেও ইসবগুল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। ব্রিটেনের ‘ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস’ (NHS)-এর ডায়েটিশিয়ান ড. অলিভিয়া স্কট বলেন, “ইসবগুলের দ্রবণীয় আঁশ ক্ষতিকর এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে, যা হার্টের রোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক।” অনেক সময় ডাক্তারের পরামর্শে স্ট্যাটিন ওষুধের সঙ্গে ইসবগুল খাওয়ার পরামর্শও দেওয়া হয়।
ইসবগুলের আরেকটি উল্লেখযোগ্য গুণ হলো, এটি অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়ার ভারসাম্য রক্ষা করে। অন্ত্রে যে স্বাস্থ্যকর ব্যাকটেরিয়া থাকে, তাদের পুষ্টি জোগাতে সহায়তা করে ইসবগুলের আঁশ। ফলে অন্ত্রের সামগ্রিক স্বাস্থ্য ভালো থাকে। অস্ট্রেলিয়ার ইউনিভার্সিটি অব সিডনির মাইক্রোবায়োলজিস্ট ড. জ্যাকব লিন বলেন, “ইসবগুল অন্ত্রের মাইক্রোবায়োমের পুষ্টি জোগায়, যা হজম, মন-মেজাজ এবং রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতার ওপর প্রভাব ফেলে।”
ইসবগুলের আরও একটি ব্যবহারিক দিক হলো—এটি মলদ্বারে চুলকানি বা পাইলস সমস্যায় উপশম দেয়। কারণ এটি মলকে নরম করে ও চাপ কমায়। ফলে পাইলসের সমস্যা থাকলে মলত্যাগে ব্যথা কম হয়।
তবে সবকিছুর যেমন ভালো দিক থাকে, তেমন কিছু সতর্কতাও জরুরি। ইসবগুলের ভুসি খাওয়ার সময় প্রচুর পানি পান করা দরকার, নাহলে এটি অন্ত্রে গিয়ে গাঁট তৈরি করতে পারে। যাঁদের গলাধঃকরণে সমস্যা বা অ্যালার্জি আছে, তাঁদের ক্ষেত্রে এটি ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। এছাড়া ওষুধ খাওয়ার সময় ইসবগুল একসঙ্গে খাওয়া উচিত নয়—ওষুধ গ্রহণের অন্তত এক ঘণ্টা আগে বা পরে এটি খেতে হয়।
সবশেষে বলা যায়, ইসবগুলের ভুসি এক নিরীহ অথচ শক্তিশালী প্রাকৃতিক ওষুধ। এটি যেমন সহজলভ্য, তেমনি নিরাপদও—যদি সঠিকভাবে খাওয়া যায়। হজম সমস্যা হোক, ডায়াবেটিস, ওজন নিয়ন্ত্রণ, কিংবা হার্টের সুস্থতা—একটি উপাদানই বহু সমস্যার সমাধান হয়ে উঠতে পারে। আমাদের প্রাচীন আস্থা ও আধুনিক বিজ্ঞানের সম্মিলিত স্বীকৃতি যেন ইসবগুলের এই ভুসিকে আরও বিশ্বাসযোগ্য করে তোলে। নিয়মিত খাদ্যাভ্যাসে এক চামচ ইসবগুল হয়তো আপনার স্বাস্থ্যরক্ষার নতুন চাবিকাঠি হয়ে উঠতে পারে।
কাঁচা মরিচ শরীরের মেটাবলিজম বা বিপাক প্রক্রিয়া বাড়াতেও সহায়তা করে। এতে থাকা থার্মোজেনিক উপাদান শরীরে তাপ উৎপাদন বাড়ায়, ফলে ক্যালরি ক্ষয় দ্রুত হয়।
২ দিন আগেমৌসুমি বায়ু প্রভাবে বঙ্গোপসাগরে বজ্র মেঘসহ ঝোড়ো হাওয়ার সৃষ্টি হয়েছে। যার ফলে দেশের উপকূলীয় এলাকায় ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। একই সঙ্গে দেশের চার বন্দরকে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলেছে সংস্থাটি।
২ দিন আগেডিপার পাখিরা ঝর্নার শব্দে যেমন নিশ্চিন্ত থাকে, তেমনি শিকারি প্রাণীদের চোখ থেকেও নিরাপদ থাকে। পানির শব্দ বাসার অবস্থান ঢেকে রাখে, ফলে এটি কার্যকর প্রতিরক্ষা দেয়।
২ দিন আগেদেশের আটটি অঞ্চলের উপর দিয়ে দুপুরের মধ্যে সর্বোচ্চ ৬০ কিমি বেগে ঝড় বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। মঙ্গলবার (১৭ জুন) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২ দিন আগে