ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
খুশকি যেন এক নীরব যন্ত্রণার নাম। বিশেষ করে নারীদের জন্য এটি শুধু শারীরিক সমস্যাই নয়, আত্মবিশ্বাসের উপরেও বড় ধাক্কা। খুশকির কারণে চুলের উপর সাদা সাদা আঁশ দেখা যায়, যা অনেক সময় জামার উপর পড়ে বিব্রত অবস্থার সৃষ্টি করে। মাথার ত্বক চুলকে জন্ম দেয়, কিন্তু সেই জায়গাতেই যদি অতিরিক্ত শুকনোত্ব বা তেল জমে গিয়ে মৃত কোষ তৈরি হয়, তখনই দেখা দেয় খুশকি। এটি একদিকে যেমন অস্বস্তির কারণ, তেমনি চুল পড়া বা চুল পাতলা হওয়ারও মূল কারণ হতে পারে। তাই খুশকি দূর করা কেবল সৌন্দর্যের প্রশ্ন নয়, বরং চুল সুস্থ রাখার জন্যও অত্যন্ত জরুরি।
খুশকির মূল কারণ একটাই নয়। অনেক ক্ষেত্রেই এটি শরীরের ভিতরের অবস্থার সঙ্গে জড়িয়ে থাকে। আবার আবহাওয়া, স্ট্রেস, খাদ্যাভ্যাস কিংবা স্ক্যাল্পের পরিচর্যার অভাবও এর জন্য দায়ী। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ‘আমেরিকান একাডেমি অব ডার্মাটোলজি’-র চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ড. সান্ড্রা লি বলেন, “খুশকি সাধারণত স্ক্যাল্পের মৃত কোষ জমে তৈরি হয়, তবে অনেক সময় এটি একটি ধরনের ফাঙ্গাসের (ছত্রাক) সংক্রমণ থেকেও হতে পারে। এই ছত্রাকের নাম Malassezia globosa, যা ত্বকের তেল খেয়ে বাঁচে।” তাঁর মতে, এই ছত্রাক সবার স্ক্যাল্পেই কিছুটা পরিমাণে থাকে, কিন্তু যখন কোনো কারণে স্ক্যাল্প অতিরিক্ত তেলতেলে বা অতিরিক্ত শুষ্ক হয়, তখন এই ছত্রাক অতিরিক্ত পরিমাণে বেড়ে গিয়ে খুশকি সৃষ্টি করে।
ব্রিটেনের লন্ডন স্কুল অব হাইজিন অ্যান্ড ট্রপিকাল মেডিসিনের চর্ম ও চুল বিশেষজ্ঞ ড. রোসি মেলভিন বলেন, “অনেকে ভাবেন খুশকি মানেই মাথা পরিষ্কার না রাখা, কিন্তু তা পুরোপুরি ঠিক নয়। অনেক পরিচ্ছন্ন মানুষেরও খুশকি হতে পারে। মূল ব্যাপারটা হলো স্ক্যাল্পের সঠিক pH ব্যালান্স ও মাইক্রোবায়োম।” তাঁর মতে, অনেকে যেভাবে প্রতিদিন হেয়ার ওয়াশ করেন বা অতিরিক্ত শ্যাম্পু ব্যবহার করেন, তা স্ক্যাল্পের প্রাকৃতিক তেলের ভারসাম্য নষ্ট করে, ফলে খুশকি আরও বাড়ে। সপ্তাহে ২-৩ বার মাইল্ড ও অ্যান্টি-ড্যান্ড্রাফ শ্যাম্পু ব্যবহার করাই ভালো।
গবেষণায় দেখা গেছে, কিছু নির্দিষ্ট উপাদান খুশকি কমাতে বিশেষভাবে কার্যকর। যেমন, ketoconazole, zinc pyrithione, selenium sulfide—এই সব উপাদানযুক্ত শ্যাম্পুগুলো ছত্রাক সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করে। ২০১৮ সালে Journal of Clinical and Aesthetic Dermatology-তে প্রকাশিত একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, “Ketoconazole 2% শ্যাম্পু নিয়মিত ব্যবহারে স্ক্যাল্পে ছত্রাকের পরিমাণ কমে এবং মাত্র দুই সপ্তাহেই দৃশ্যমান খুশকি হ্রাস পায়।” তবে এসব ওষুধ ব্যবহার করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
ঘরোয়া উপায়েও খুশকি নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। ভারতীয় চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ড. রূপা হরিশ বলেন, “নারকেল তেলের সঙ্গে কয়েক ফোঁটা টি ট্রি অয়েল মিশিয়ে মাথায় মালিশ করলে তা খুশকি কমাতে সাহায্য করে, কারণ টি ট্রি অয়েল প্রাকৃতিক ছত্রাকনাশক।” তিনি আরও বলেন, “অ্যালোভেরা জেল স্ক্যাল্পে ঠাণ্ডা অনুভূতি দেয় এবং চুলকানি কমায়।” তবে যেকোনো উপাদান ব্যবহারের আগে প্যাচ টেস্ট করে নেওয়া উচিত, যাতে অ্যালার্জি হয় কি না তা বোঝা যায়।
অনেকে আবার ভুল করেন তেল লাগিয়ে চুল না ধুয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা রেখে দিয়ে। এতে চুলে আরও ধুলোময়লা জমে এবং ছত্রাকের জন্য আদর্শ পরিবেশ তৈরি হয়। ড. সান্ড্রা লি বলেন, “তেল যদি বেশি সময় মাথায় রাখা হয়, তবে তা উল্টো খুশকি বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই তেল দেওয়ার ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট পর হালকা শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে নেওয়া উচিত।”
খুশকির সঙ্গে মানসিক চাপেরও যোগ আছে। স্ট্রেস শরীরে হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট করে, যার প্রভাব পড়ে স্ক্যাল্পেও। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞানী ড. এলা মারটিন বলেন, “স্ট্রেসের কারণে স্ক্যাল্পে প্রদাহ সৃষ্টি হতে পারে, যা খুশকির সমস্যা বাড়িয়ে দেয়। নিয়মিত মেডিটেশন, পর্যাপ্ত ঘুম ও হালকা ব্যায়াম মানসিক চাপ কমায় এবং চুলের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়।”
খাদ্যাভ্যাসেও খুশকির উপর প্রভাব পড়ে। অতিরিক্ত ফাস্টফুড, চিনি বা চর্বিযুক্ত খাবার শরীরের মধ্যে প্রদাহ তৈরি করে, যা স্ক্যাল্পেও প্রভাব ফেলে। ড. রোসি মেলভিন বলেন, “খুশকি নিয়ন্ত্রণে রাখতে হলে পর্যাপ্ত পানি খেতে হবে এবং খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে ভিটামিন বি, সি, জিঙ্ক ও ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড। এসব উপাদান স্ক্যাল্পকে ভেতর থেকে পুষ্টি দেয়।” তার মানে, বাদাম, শাকসবজি, ফলমূল, মাছ, দুধ—এই খাবারগুলো খুশকি প্রতিরোধে সহায়ক।
তবে যদি খুশকির পরিমাণ খুব বেশি হয়, সঙ্গে মাথায় চুলকানি, লালচে দাগ বা পুঁজ জমার মতো উপসর্গ দেখা দেয়, তাহলে বুঝতে হবে এটা সাধারণ খুশকি নয়। তখন সম্ভবত এটি seborrheic dermatitis বা ছত্রাকঘটিত ত্বকের রোগ। এমন ক্ষেত্রে ঘরোয়া উপায়ে না গিয়ে ত্বক বিশেষজ্ঞের কাছে যাওয়া জরুরি। স্ক্যাল্পে সঠিকভাবে পরীক্ষা করে প্রয়োজনীয় ওষুধ দিয়ে চিকিৎসা শুরু করতে হয়।
সবশেষে বলা যায়, খুশকি কোনো কঠিন রোগ নয়, তবে অবহেলা করলে তা বড় সমস্যায় রূপ নিতে পারে। নিয়মিত মাথার যত্ন, সঠিক খাদ্যাভ্যাস, মানসিক স্বাস্থ্যের খেয়াল এবং প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ—এই চারটি বিষয়ই একসঙ্গে মানলে খুশকি দূরে রাখা সম্ভব। বিশেষ করে নারীদের ক্ষেত্রে চুলের সৌন্দর্য শুধু বাহ্যিক নয়, মানসিক আত্মবিশ্বাসেরও অংশ। তাই খুশকি থেকে মুক্ত থাকতে যত্নটা জরুরি, এবং সেটা ভিতর থেকে বাইরের দিকে হওয়া উচিত।
সূত্র: আমেরিকান একাডেমি অব ডার্মাটোলজি
খুশকি যেন এক নীরব যন্ত্রণার নাম। বিশেষ করে নারীদের জন্য এটি শুধু শারীরিক সমস্যাই নয়, আত্মবিশ্বাসের উপরেও বড় ধাক্কা। খুশকির কারণে চুলের উপর সাদা সাদা আঁশ দেখা যায়, যা অনেক সময় জামার উপর পড়ে বিব্রত অবস্থার সৃষ্টি করে। মাথার ত্বক চুলকে জন্ম দেয়, কিন্তু সেই জায়গাতেই যদি অতিরিক্ত শুকনোত্ব বা তেল জমে গিয়ে মৃত কোষ তৈরি হয়, তখনই দেখা দেয় খুশকি। এটি একদিকে যেমন অস্বস্তির কারণ, তেমনি চুল পড়া বা চুল পাতলা হওয়ারও মূল কারণ হতে পারে। তাই খুশকি দূর করা কেবল সৌন্দর্যের প্রশ্ন নয়, বরং চুল সুস্থ রাখার জন্যও অত্যন্ত জরুরি।
খুশকির মূল কারণ একটাই নয়। অনেক ক্ষেত্রেই এটি শরীরের ভিতরের অবস্থার সঙ্গে জড়িয়ে থাকে। আবার আবহাওয়া, স্ট্রেস, খাদ্যাভ্যাস কিংবা স্ক্যাল্পের পরিচর্যার অভাবও এর জন্য দায়ী। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ‘আমেরিকান একাডেমি অব ডার্মাটোলজি’-র চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ড. সান্ড্রা লি বলেন, “খুশকি সাধারণত স্ক্যাল্পের মৃত কোষ জমে তৈরি হয়, তবে অনেক সময় এটি একটি ধরনের ফাঙ্গাসের (ছত্রাক) সংক্রমণ থেকেও হতে পারে। এই ছত্রাকের নাম Malassezia globosa, যা ত্বকের তেল খেয়ে বাঁচে।” তাঁর মতে, এই ছত্রাক সবার স্ক্যাল্পেই কিছুটা পরিমাণে থাকে, কিন্তু যখন কোনো কারণে স্ক্যাল্প অতিরিক্ত তেলতেলে বা অতিরিক্ত শুষ্ক হয়, তখন এই ছত্রাক অতিরিক্ত পরিমাণে বেড়ে গিয়ে খুশকি সৃষ্টি করে।
ব্রিটেনের লন্ডন স্কুল অব হাইজিন অ্যান্ড ট্রপিকাল মেডিসিনের চর্ম ও চুল বিশেষজ্ঞ ড. রোসি মেলভিন বলেন, “অনেকে ভাবেন খুশকি মানেই মাথা পরিষ্কার না রাখা, কিন্তু তা পুরোপুরি ঠিক নয়। অনেক পরিচ্ছন্ন মানুষেরও খুশকি হতে পারে। মূল ব্যাপারটা হলো স্ক্যাল্পের সঠিক pH ব্যালান্স ও মাইক্রোবায়োম।” তাঁর মতে, অনেকে যেভাবে প্রতিদিন হেয়ার ওয়াশ করেন বা অতিরিক্ত শ্যাম্পু ব্যবহার করেন, তা স্ক্যাল্পের প্রাকৃতিক তেলের ভারসাম্য নষ্ট করে, ফলে খুশকি আরও বাড়ে। সপ্তাহে ২-৩ বার মাইল্ড ও অ্যান্টি-ড্যান্ড্রাফ শ্যাম্পু ব্যবহার করাই ভালো।
গবেষণায় দেখা গেছে, কিছু নির্দিষ্ট উপাদান খুশকি কমাতে বিশেষভাবে কার্যকর। যেমন, ketoconazole, zinc pyrithione, selenium sulfide—এই সব উপাদানযুক্ত শ্যাম্পুগুলো ছত্রাক সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করে। ২০১৮ সালে Journal of Clinical and Aesthetic Dermatology-তে প্রকাশিত একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, “Ketoconazole 2% শ্যাম্পু নিয়মিত ব্যবহারে স্ক্যাল্পে ছত্রাকের পরিমাণ কমে এবং মাত্র দুই সপ্তাহেই দৃশ্যমান খুশকি হ্রাস পায়।” তবে এসব ওষুধ ব্যবহার করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
ঘরোয়া উপায়েও খুশকি নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। ভারতীয় চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ড. রূপা হরিশ বলেন, “নারকেল তেলের সঙ্গে কয়েক ফোঁটা টি ট্রি অয়েল মিশিয়ে মাথায় মালিশ করলে তা খুশকি কমাতে সাহায্য করে, কারণ টি ট্রি অয়েল প্রাকৃতিক ছত্রাকনাশক।” তিনি আরও বলেন, “অ্যালোভেরা জেল স্ক্যাল্পে ঠাণ্ডা অনুভূতি দেয় এবং চুলকানি কমায়।” তবে যেকোনো উপাদান ব্যবহারের আগে প্যাচ টেস্ট করে নেওয়া উচিত, যাতে অ্যালার্জি হয় কি না তা বোঝা যায়।
অনেকে আবার ভুল করেন তেল লাগিয়ে চুল না ধুয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা রেখে দিয়ে। এতে চুলে আরও ধুলোময়লা জমে এবং ছত্রাকের জন্য আদর্শ পরিবেশ তৈরি হয়। ড. সান্ড্রা লি বলেন, “তেল যদি বেশি সময় মাথায় রাখা হয়, তবে তা উল্টো খুশকি বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই তেল দেওয়ার ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট পর হালকা শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে নেওয়া উচিত।”
খুশকির সঙ্গে মানসিক চাপেরও যোগ আছে। স্ট্রেস শরীরে হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট করে, যার প্রভাব পড়ে স্ক্যাল্পেও। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞানী ড. এলা মারটিন বলেন, “স্ট্রেসের কারণে স্ক্যাল্পে প্রদাহ সৃষ্টি হতে পারে, যা খুশকির সমস্যা বাড়িয়ে দেয়। নিয়মিত মেডিটেশন, পর্যাপ্ত ঘুম ও হালকা ব্যায়াম মানসিক চাপ কমায় এবং চুলের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়।”
খাদ্যাভ্যাসেও খুশকির উপর প্রভাব পড়ে। অতিরিক্ত ফাস্টফুড, চিনি বা চর্বিযুক্ত খাবার শরীরের মধ্যে প্রদাহ তৈরি করে, যা স্ক্যাল্পেও প্রভাব ফেলে। ড. রোসি মেলভিন বলেন, “খুশকি নিয়ন্ত্রণে রাখতে হলে পর্যাপ্ত পানি খেতে হবে এবং খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে ভিটামিন বি, সি, জিঙ্ক ও ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড। এসব উপাদান স্ক্যাল্পকে ভেতর থেকে পুষ্টি দেয়।” তার মানে, বাদাম, শাকসবজি, ফলমূল, মাছ, দুধ—এই খাবারগুলো খুশকি প্রতিরোধে সহায়ক।
তবে যদি খুশকির পরিমাণ খুব বেশি হয়, সঙ্গে মাথায় চুলকানি, লালচে দাগ বা পুঁজ জমার মতো উপসর্গ দেখা দেয়, তাহলে বুঝতে হবে এটা সাধারণ খুশকি নয়। তখন সম্ভবত এটি seborrheic dermatitis বা ছত্রাকঘটিত ত্বকের রোগ। এমন ক্ষেত্রে ঘরোয়া উপায়ে না গিয়ে ত্বক বিশেষজ্ঞের কাছে যাওয়া জরুরি। স্ক্যাল্পে সঠিকভাবে পরীক্ষা করে প্রয়োজনীয় ওষুধ দিয়ে চিকিৎসা শুরু করতে হয়।
সবশেষে বলা যায়, খুশকি কোনো কঠিন রোগ নয়, তবে অবহেলা করলে তা বড় সমস্যায় রূপ নিতে পারে। নিয়মিত মাথার যত্ন, সঠিক খাদ্যাভ্যাস, মানসিক স্বাস্থ্যের খেয়াল এবং প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ—এই চারটি বিষয়ই একসঙ্গে মানলে খুশকি দূরে রাখা সম্ভব। বিশেষ করে নারীদের ক্ষেত্রে চুলের সৌন্দর্য শুধু বাহ্যিক নয়, মানসিক আত্মবিশ্বাসেরও অংশ। তাই খুশকি থেকে মুক্ত থাকতে যত্নটা জরুরি, এবং সেটা ভিতর থেকে বাইরের দিকে হওয়া উচিত।
সূত্র: আমেরিকান একাডেমি অব ডার্মাটোলজি
মালয়েশিয়ায় থাকা রফিকের এক বন্ধুর মাধ্যমে তাঁরা জানতে পারলেন, বিদেশে থাকাকালীন রফিকের নামে প্রভিডেন্ট ফান্ড, বীমা পলিসি ও অন্যান্য সম্পত্তি রয়েছে। কিন্তু কোনো কাগজপত্র ছাড়া এসব সম্পত্তি রফিকের স্ত্রী লতিকা ও তাঁদের সন্তানরা দাবি করতে পারবেন না।
৪ ঘণ্টা আগেএই রহস্যময় পদার্থটির উৎস ও প্রকৃতি নিয়ে বহু গবেষণা হয়েছে, কিন্তু এখনো কোনো চূড়ান্ত উত্তর মেলেনি। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ডার্টমাউথ কলেজের দুই পদার্থবিজ্ঞানী গুয়ানমিং লিয়াং ও রবার্ট কল্ডওয়েল একটি নতুন ও চমকপ্রদ তত্ত্ব তুলে ধরেছেন।
১ দিন আগেবাবার পাসপোর্ট কপি, কাতারের ডেথ সার্টিফিকেট, নিজের ও মায়ের জাতীয় পরিচয়পত্র ও পাসপোর্ট সাইজ ছবি নিয়ে ইউনিয়ন পরিষদের গিয়ে জন্মসনদের আবেদন করলেন আবির। তিন দিনের মধ্যে জন্মসনদ তৈরি হয়ে গেলে, সেই নম্বর দিয়ে বাবার মৃত্যু সনদের আবেদন করা হলো।
১ দিন আগেচুল গজানোর প্রক্রিয়া আসলে শুরু হয় মাথার ত্বক থেকে। যদি স্ক্যাল্পে রক্ত সঞ্চালন ভালো না হয় বা ত্বক ময়লা ও মৃত কোষে ভর্তি থাকে, তাহলে নতুন চুল জন্মানো কঠিন হয়ে যায়। তাই প্রথমেই দরকার নিয়মিত মাথা পরিষ্কার রাখা।
১ দিন আগে