ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
শিশুদের পায়খানা না হওয়া বা কোষ্ঠকাঠিন্য খুব সাধারণ কিন্তু বেশ দুশ্চিন্তার কারণ হতে পারে। অনেক সময় শিশুরা কয়েক দিন পর্যন্ত পায়খানা না করে থাকলেও খুব একটা অস্বস্তি প্রকাশ করে না, আবার অনেক ক্ষেত্রে পেট ব্যথা, কান্নাকাটি, অখেলাধুলা, খাওয়ার অনীহার মতো লক্ষণ দেখা যায়। নতুন মা-বাবার জন্য এটি একটি উদ্বেগের বিষয় হয়ে ওঠে—শিশু ঠিক আছে তো? তার শরীরে কোনো সমস্যা হচ্ছে না তো?
শিশুদের হজমপ্রক্রিয়া বড়দের মতো নয়। তারা খাওয়ার পর অনেক সময় সহজে হজম করতে পারে না, আবার কিছু শিশু জন্মগতভাবেই একটু ধীরে হজম করে। ফলে খাবার ঠিকমতো পেটে গিয়েও পরিপাক হয়ে পায়খানা তৈরি হতে সময় নেয়। এই প্রক্রিয়ায় কোনো সমস্যা হলে শিশুর পায়খানা আটকে যেতে পারে। অনেক সময় শিশুরা ব্যথার ভয়ে পায়খানা আটকে রাখে, যা সমস্যা আরও বাড়ায়।
শিশুর পায়খানা না হওয়ার কারণ নানা ধরনের হতে পারে। যেমন—দুধ বদলানো, নতুন খাবার খাওয়া শুরু করা, পানির ঘাটতি, দুধ ছাড়া শুধু শক্ত খাবার খাওয়ানো, হঠাৎ রুটিন পরিবর্তন ইত্যাদি। বিশেষ করে যেসব শিশু দুধের পাশাপাশি সলিড খাবার খাওয়া শুরু করে, তাদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা একটু বেশি দেখা যায়।
যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ড. এলিসা গুল্ডার বলেন, “অনেক সময় শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্যের পেছনে খাদ্যাভ্যাসই বড় ভূমিকা রাখে। যথেষ্ট আঁশ না খাওয়ানো, তরল খাবারের অভাব বা অতিরিক্ত দুধ খাওয়ানো এসবই হজমের স্বাভাবিক প্রবাহকে ব্যাহত করে।”
শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্য হলে অনেক সময় তারা পায়খানার সময় কষ্ট পায়, কান্না করে, পেট ফুলে যায়, অথবা ঠেলে পায়খানা বের করতে গিয়ে রক্ত পড়ে যেতে পারে। এটি একধরনের দুশ্চক্র তৈরি করে—একবার ব্যথা পেলে শিশু পরবর্তীবার পায়খানা আটকে রাখে, এতে কোষ্ঠকাঠিন্য আরও বেড়ে যায়।
এখন প্রশ্ন আসে—এই সমস্যার সমাধান কীভাবে করবেন?
প্রথমেই খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনতে হবে। শিশু যদি ছয় মাসের বেশি বয়সের হয়, তবে তাকে প্রচুর পানি ও তরল খাবার দিতে হবে। সঙ্গে আঁশযুক্ত ফলমূল যেমন পাকা পেঁপে, কলা, আপেল (চামড়া ছাড়া), নাশপাতি খাওয়ানো যেতে পারে। যদি শিশু দুধ খায়, তবে তাকে নির্দিষ্ট সময় পরপর খাওয়াতে হবে, যাতে পাকস্থলীতে বিরতি থাকে এবং হজমের সুযোগ তৈরি হয়।
যুক্তরাজ্যের গ্রেট অরমন্ড স্ট্রিট হসপিটালের শিশুরোগ বিভাগ বলছে, “শিশুকে দিনে অন্তত ৫০০–৭০০ মিলি পানি খাওয়ানো উচিত, যদি তার বয়স ছয় মাসের ওপরে হয়। তরল ও আঁশ একসঙ্গে কাজ করলে হজম অনেক সহজ হয় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য কমে যায়।”
যেসব শিশু এক বা দুই বছর বয়সী, তাদের মধ্যে অনেক সময় খেলা বা অন্য কাজে মগ্ন থাকার কারণে পায়খানা চাপলেও তারা তা আটকায়। মা-বাবার উচিত শিশুদের সঙ্গে রুটিন তৈরি করা—প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে পায়খানার চেষ্টায় বসানো, যাতে শরীরের অভ্যাস তৈরি হয়।
শিশুকে পায়খানার সময় চাপ না দিতে বলুন, বরং তাকে শিথিল থাকতে উৎসাহ দিন। অনেক সময় ছোটদের টয়লেট প্রশিক্ষণের সময় ভুলভাল ভয় দেখানো হয়—এতে তারা মানসিকভাবে ভীত হয়ে পড়ে এবং নিজের শরীরচর্চা নিয়েও অস্বস্তি অনুভব করে। বরং শিশুর পছন্দমতো গল্প বলার সময় বা গান গাওয়ার মাধ্যমে টয়লেট সময়টাকে আনন্দদায়ক করে তুলুন।
কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শে হালকা ধরনের ল্যাক্সেটিভ (পায়খানা সহজে বার করার ওষুধ) ব্যবহার করা যেতে পারে, তবে তা কখনোই নিজের থেকে দেওয়া উচিত নয়। বিশেষ করে এক বছরের নিচের শিশুর ক্ষেত্রে তো নয়ই। যদি এক সপ্তাহ পার হয়ে যায় এবং কোনোভাবেই পায়খানা না হয়, পেটে ফুলে যায় বা শিশুর আচরণ অস্বাভাবিক হয়ে পড়ে, তখন অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।
অস্ট্রেলিয়ার মনাশ ইউনিভার্সিটির শিশু হজমতন্ত্র বিশেষজ্ঞ ড. কার্লা ম্যাথু বলেন, “শিশুর কোষ্ঠকাঠিন্য কখনই অবহেলা করার মতো নয়। যদিও বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এটি খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাত্রায় সামান্য পরিবর্তনে ঠিক হয়ে যায়, কিছু ক্ষেত্রে এটি অন্তর্নিহিত রোগ বা হরমোনজনিত সমস্যা নির্দেশ করে। তাই সময়মতো ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি।”
শিশুর পায়খানা সমস্যা রোধে প্রতিদিন নিয়মিত খেলাধুলা, হাঁটা এবং পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করা প্রয়োজন। কারণ শরীর সচল না থাকলে হজমক্রিয়াও ধীর হয়ে যায়। আপনি যদি বাইরে যেতে পারেন, তবে শিশুকে দিনে অন্তত আধা ঘণ্টা মুক্ত বাতাসে খেলতে দিন।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, মা-বাবাকে ধৈর্য রাখতে হবে। শিশুর প্রতি ধমক বা জোর প্রয়োগ করলে সমস্যার সমাধান নয়, বরং এটি আরও জটিল হয়। শিশুর মানসিক স্বস্তি থাকলে তার শরীরও স্বাভাবিক ছন্দে ফিরে আসে।
ফিরে দেখা যায়—শিশুর পায়খানা না হওয়া কোনো বিচিত্র সমস্যা নয়, বরং প্রতিটি পরিবারের অভিজ্ঞতায় একসময় না একসময় এটি আসেই। তবে আগেভাগে সতর্ক থাকা, খাদ্যাভ্যাস ঠিক রাখা, এবং মানসিক প্রশান্তির পরিবেশ সৃষ্টি করলেই এই সমস্যা সহজেই দূর করা সম্ভব। আর যদি সমস্যা দীর্ঘস্থায়ী হয় বা অন্য কোনো লক্ষণ দেখা দেয়, চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া ছাড়া কোনো বিকল্প নেই। শিশু যেমন আমাদের ভালোবাসা চায়, তেমনি তার শরীরের যত্নও চায়—স্নেহ, সচেতনতা ও বিজ্ঞানচর্চার সমন্বয়েই সেটা সম্ভব।
সূত্র: মোনাস চিলড্রেন হেলথ রিভিউ
শিশুদের পায়খানা না হওয়া বা কোষ্ঠকাঠিন্য খুব সাধারণ কিন্তু বেশ দুশ্চিন্তার কারণ হতে পারে। অনেক সময় শিশুরা কয়েক দিন পর্যন্ত পায়খানা না করে থাকলেও খুব একটা অস্বস্তি প্রকাশ করে না, আবার অনেক ক্ষেত্রে পেট ব্যথা, কান্নাকাটি, অখেলাধুলা, খাওয়ার অনীহার মতো লক্ষণ দেখা যায়। নতুন মা-বাবার জন্য এটি একটি উদ্বেগের বিষয় হয়ে ওঠে—শিশু ঠিক আছে তো? তার শরীরে কোনো সমস্যা হচ্ছে না তো?
শিশুদের হজমপ্রক্রিয়া বড়দের মতো নয়। তারা খাওয়ার পর অনেক সময় সহজে হজম করতে পারে না, আবার কিছু শিশু জন্মগতভাবেই একটু ধীরে হজম করে। ফলে খাবার ঠিকমতো পেটে গিয়েও পরিপাক হয়ে পায়খানা তৈরি হতে সময় নেয়। এই প্রক্রিয়ায় কোনো সমস্যা হলে শিশুর পায়খানা আটকে যেতে পারে। অনেক সময় শিশুরা ব্যথার ভয়ে পায়খানা আটকে রাখে, যা সমস্যা আরও বাড়ায়।
শিশুর পায়খানা না হওয়ার কারণ নানা ধরনের হতে পারে। যেমন—দুধ বদলানো, নতুন খাবার খাওয়া শুরু করা, পানির ঘাটতি, দুধ ছাড়া শুধু শক্ত খাবার খাওয়ানো, হঠাৎ রুটিন পরিবর্তন ইত্যাদি। বিশেষ করে যেসব শিশু দুধের পাশাপাশি সলিড খাবার খাওয়া শুরু করে, তাদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা একটু বেশি দেখা যায়।
যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ড. এলিসা গুল্ডার বলেন, “অনেক সময় শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্যের পেছনে খাদ্যাভ্যাসই বড় ভূমিকা রাখে। যথেষ্ট আঁশ না খাওয়ানো, তরল খাবারের অভাব বা অতিরিক্ত দুধ খাওয়ানো এসবই হজমের স্বাভাবিক প্রবাহকে ব্যাহত করে।”
শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্য হলে অনেক সময় তারা পায়খানার সময় কষ্ট পায়, কান্না করে, পেট ফুলে যায়, অথবা ঠেলে পায়খানা বের করতে গিয়ে রক্ত পড়ে যেতে পারে। এটি একধরনের দুশ্চক্র তৈরি করে—একবার ব্যথা পেলে শিশু পরবর্তীবার পায়খানা আটকে রাখে, এতে কোষ্ঠকাঠিন্য আরও বেড়ে যায়।
এখন প্রশ্ন আসে—এই সমস্যার সমাধান কীভাবে করবেন?
প্রথমেই খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনতে হবে। শিশু যদি ছয় মাসের বেশি বয়সের হয়, তবে তাকে প্রচুর পানি ও তরল খাবার দিতে হবে। সঙ্গে আঁশযুক্ত ফলমূল যেমন পাকা পেঁপে, কলা, আপেল (চামড়া ছাড়া), নাশপাতি খাওয়ানো যেতে পারে। যদি শিশু দুধ খায়, তবে তাকে নির্দিষ্ট সময় পরপর খাওয়াতে হবে, যাতে পাকস্থলীতে বিরতি থাকে এবং হজমের সুযোগ তৈরি হয়।
যুক্তরাজ্যের গ্রেট অরমন্ড স্ট্রিট হসপিটালের শিশুরোগ বিভাগ বলছে, “শিশুকে দিনে অন্তত ৫০০–৭০০ মিলি পানি খাওয়ানো উচিত, যদি তার বয়স ছয় মাসের ওপরে হয়। তরল ও আঁশ একসঙ্গে কাজ করলে হজম অনেক সহজ হয় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য কমে যায়।”
যেসব শিশু এক বা দুই বছর বয়সী, তাদের মধ্যে অনেক সময় খেলা বা অন্য কাজে মগ্ন থাকার কারণে পায়খানা চাপলেও তারা তা আটকায়। মা-বাবার উচিত শিশুদের সঙ্গে রুটিন তৈরি করা—প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে পায়খানার চেষ্টায় বসানো, যাতে শরীরের অভ্যাস তৈরি হয়।
শিশুকে পায়খানার সময় চাপ না দিতে বলুন, বরং তাকে শিথিল থাকতে উৎসাহ দিন। অনেক সময় ছোটদের টয়লেট প্রশিক্ষণের সময় ভুলভাল ভয় দেখানো হয়—এতে তারা মানসিকভাবে ভীত হয়ে পড়ে এবং নিজের শরীরচর্চা নিয়েও অস্বস্তি অনুভব করে। বরং শিশুর পছন্দমতো গল্প বলার সময় বা গান গাওয়ার মাধ্যমে টয়লেট সময়টাকে আনন্দদায়ক করে তুলুন।
কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শে হালকা ধরনের ল্যাক্সেটিভ (পায়খানা সহজে বার করার ওষুধ) ব্যবহার করা যেতে পারে, তবে তা কখনোই নিজের থেকে দেওয়া উচিত নয়। বিশেষ করে এক বছরের নিচের শিশুর ক্ষেত্রে তো নয়ই। যদি এক সপ্তাহ পার হয়ে যায় এবং কোনোভাবেই পায়খানা না হয়, পেটে ফুলে যায় বা শিশুর আচরণ অস্বাভাবিক হয়ে পড়ে, তখন অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।
অস্ট্রেলিয়ার মনাশ ইউনিভার্সিটির শিশু হজমতন্ত্র বিশেষজ্ঞ ড. কার্লা ম্যাথু বলেন, “শিশুর কোষ্ঠকাঠিন্য কখনই অবহেলা করার মতো নয়। যদিও বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এটি খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাত্রায় সামান্য পরিবর্তনে ঠিক হয়ে যায়, কিছু ক্ষেত্রে এটি অন্তর্নিহিত রোগ বা হরমোনজনিত সমস্যা নির্দেশ করে। তাই সময়মতো ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি।”
শিশুর পায়খানা সমস্যা রোধে প্রতিদিন নিয়মিত খেলাধুলা, হাঁটা এবং পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করা প্রয়োজন। কারণ শরীর সচল না থাকলে হজমক্রিয়াও ধীর হয়ে যায়। আপনি যদি বাইরে যেতে পারেন, তবে শিশুকে দিনে অন্তত আধা ঘণ্টা মুক্ত বাতাসে খেলতে দিন।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, মা-বাবাকে ধৈর্য রাখতে হবে। শিশুর প্রতি ধমক বা জোর প্রয়োগ করলে সমস্যার সমাধান নয়, বরং এটি আরও জটিল হয়। শিশুর মানসিক স্বস্তি থাকলে তার শরীরও স্বাভাবিক ছন্দে ফিরে আসে।
ফিরে দেখা যায়—শিশুর পায়খানা না হওয়া কোনো বিচিত্র সমস্যা নয়, বরং প্রতিটি পরিবারের অভিজ্ঞতায় একসময় না একসময় এটি আসেই। তবে আগেভাগে সতর্ক থাকা, খাদ্যাভ্যাস ঠিক রাখা, এবং মানসিক প্রশান্তির পরিবেশ সৃষ্টি করলেই এই সমস্যা সহজেই দূর করা সম্ভব। আর যদি সমস্যা দীর্ঘস্থায়ী হয় বা অন্য কোনো লক্ষণ দেখা দেয়, চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া ছাড়া কোনো বিকল্প নেই। শিশু যেমন আমাদের ভালোবাসা চায়, তেমনি তার শরীরের যত্নও চায়—স্নেহ, সচেতনতা ও বিজ্ঞানচর্চার সমন্বয়েই সেটা সম্ভব।
সূত্র: মোনাস চিলড্রেন হেলথ রিভিউ
দেশের আট জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এমন পরিস্থিতিতে এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেএই সমস্যা প্রতিরোধে প্রথমে বুঝে নিতে হবে কারণটা ঠিক কী। কারণ অনুযায়ী সমাধানও আলাদা হতে পারে। তবে কিছু প্রাকৃতিক ও বিজ্ঞানসম্মত উপায় আছে, যেগুলো মোটামুটি সব অবস্থাতেই কিছুটা স্বস্তি দিতে পারে।
১ দিন আগেবাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে দেখলে বোঝা যায়, আমাদের যাত্রাপথ ছিল ভিন্নতর। আমরা একটি বিশাল জনগোষ্ঠী, জটিল আমলাতান্ত্রিক কাঠামো এবং রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের ভেতর দিয়ে অগ্রসর হয়েছি।
১ দিন আগেবিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, যেসব দেশে প্রধান খাদ্য চাল বা পরিশোধিত শস্য, সেখানে থায়ামিন ঘাটতির সমস্যা বেশি দেখা যায়।
১ দিন আগে