ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
হার্ট বা হৃদযন্ত্র আমাদের শরীরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলোর একটি। প্রতিদিন অনবরত এটি কাজ করে যায়—রক্ত পাম্প করে, শরীরের প্রতিটি কোষে অক্সিজেন পৌঁছে দেয় এবং আমাদের বাঁচিয়ে রাখে। কিন্তু যখন এই অঙ্গটিই অসুস্থ হয়ে পড়ে, তখন শরীরের সামগ্রিক সিস্টেমে বড় ধরনের বিপর্যয় দেখা দেয়। হৃদরোগ বা হার্ট অ্যাটাক হঠাৎ করেই হয় বলে অনেকে মনে করেন, কিন্তু বাস্তবে অনেক সময় আগেভাগে কিছু সংকেত দেয় শরীর, যা যদি আমরা বুঝতে পারি, তাহলে অনেক বড় বিপদ থেকে নিজেদের রক্ষা করা সম্ভব।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) মতে, হৃদরোগ এখন বিশ্বের প্রধান মৃত্যুর কারণ। ২০২৪ সালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রতি বছর প্রায় ১ কোটি ৮০ লাখ মানুষ হার্ট-সংক্রান্ত কারণে মৃত্যুবরণ করে, যার অধিকাংশই প্রতিরোধযোগ্য ছিল যদি আগেভাগে লক্ষণগুলো চিহ্নিত করা যেত। আর এ কারণেই চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা জোর দিচ্ছেন হৃদরোগের প্রাথমিক উপসর্গগুলো চেনার ওপর।
যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের কার্ডিওলজিস্ট ড. মাইকেল ফিশম্যান বলেন, "হৃদরোগ এমন একটি সমস্যা, যা চুপিসারে শরীরে কাজ করে যায়। যখন আপনি বুঝতে পারেন, তখন অনেক দেরি হয়ে যেতে পারে। তবে শরীর সবসময় কিছু না কিছু বার্তা দেয়—শুধু দরকার তা শনাক্ত করার ক্ষমতা।"
এই বার্তাগুলোর মধ্যে প্রথমেই আসে ক্লান্তি। সাধারণ কাজেও যদি হঠাৎ করে অতিরিক্ত ক্লান্তি বা নিঃশ্বাসে কষ্ট হয়, তাহলে সেটা সতর্ক সংকেত হতে পারে। এমন অনেকেই আছেন, যাঁরা হার্ট অ্যাটাক হওয়ার কয়েক সপ্তাহ আগে থেকেই হালকা ক্লান্তি অনুভব করেছেন, কিন্তু সেটিকে গুরুত্ব দেননি। বিশেষ করে মহিলাদের ক্ষেত্রে এই উপসর্গটি বেশি দেখা যায়। ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিকের কার্ডিওলজি বিশেষজ্ঞ ড. লরা জ্যাকবস বলেন, “নারীদের ক্ষেত্রে বুক ব্যথার বদলে ক্লান্তি, ঘুমের সমস্যা, হজমের গণ্ডগোল বা পিঠে ব্যথা দিয়ে হার্টের সমস্যা শুরু হতে পারে।”
আরেকটি লক্ষণ হলো বুকের চাপ। এটি অনেকেই মনে করেন জ্বালাভাব বা অ্যাসিডিটির মতো। কিন্তু যদি দেখেন বুকের মাঝখানে হালকা চেপে ধরা বা ভারী অনুভূতি হচ্ছে, এবং সেটা কিছুক্ষণ পর চলে যাচ্ছে, তবে সেটিও একধরনের এনজাইনা—যা হার্টে রক্তপ্রবাহ কমে যাওয়ার ইঙ্গিত দিতে পারে। বিশেষ করে হাঁটার সময়, সিঁড়ি ভাঙার সময় বা উত্তেজনার মধ্যে থাকলে এই অনুভূতি হয়—এবং কিছুক্ষণ বিশ্রামে গেলে আবার কমে যায়। এটি উপেক্ষা করা বিপজ্জনক হতে পারে।
হঠাৎ করে ঘাম হওয়াও হতে পারে হৃদরোগের ইঙ্গিত। বিশেষ করে যখন পরিবেশে গরম না থাকে, কিন্তু শরীর ঘামে, আর সেই সঙ্গে বুক ধড়ফড় করে কিংবা মাথা হালকা লাগে, তখন বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখা উচিত। এই উপসর্গটি পুরুষদের ক্ষেত্রে হার্ট অ্যাটাকের ঠিক আগে দেখা যায়।
এ ছাড়া পায়ে বা পায়ের গোড়ালিতে ফোলা, হঠাৎ করে বুকে ব্যথা হওয়া বা ঘুমের সময় নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়া (স্লিপ অ্যাপনিয়া) ইত্যাদি লক্ষণও হৃদযন্ত্রের সমস্যার অগ্রবর্তী সতর্কবার্তা হতে পারে।
চিকিৎসা বিজ্ঞানে নতুন গবেষণা বলছে, কিছু বাহ্যিক লক্ষণও হার্টের সমস্যা সম্পর্কে ইঙ্গিত দিতে পারে। যেমন, কান ছেঁড়া আকৃতির চামড়া (Frank’s sign), বা নখের নিচে বিক্ষিপ্ত কালচে রেখা দেখা দেওয়া। যদিও এগুলো সরাসরি প্রমাণ নয়, তবে দীর্ঘদিন ধরে হৃদরোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মাঝে এসব চিহ্ন পাওয়া গেছে। ইউনিভার্সিটি অব কেমব্রিজের হৃদরোগ গবেষক ড. টমাস বেলমন্ট বলেন, “আমরা আজকাল রোগ নির্ণয়ের জন্য শুধু পরীক্ষার ওপর নির্ভর করি না, বরং শরীরের স্বাভাবিক আচরণে কোনো অস্বাভাবিকতা দেখা দিলেই তা পর্যবেক্ষণের পরামর্শ দিই।”
তবে শুধু উপসর্গ দেখলেই যে কেউ নিশ্চিতভাবে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন—তা নয়। এসব লক্ষণের পেছনে অন্য রোগও দায়ী হতে পারে। তাই এসব উপসর্গ যদি দুই সপ্তাহ বা তার বেশি সময় ধরে থাকে, কিংবা ঘন ঘন ফিরে আসে, তাহলে কার্ডিওলজিস্টের কাছে যাওয়া অত্যন্ত জরুরি।
হার্টের স্বাস্থ্য নির্ভর করে আমাদের প্রতিদিনের জীবনধারার ওপরও। ধূমপান, অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস, উচ্চ কোলেস্টেরল, উচ্চ রক্তচাপ, স্থূলতা, ও মানসিক চাপ—এই সবই হৃদরোগের পেছনে ভূমিকা রাখে। তাই চিকিৎসকের পাশাপাশি আমাদের নিজেদেরও এই বিষয়ে সচেতন থাকতে হবে। যেমন প্রতি বছর একবার ইসিজি, রক্তে লিপিড প্রোফাইল টেস্ট, ব্লাড প্রেসার মাপানো, এবং পরিবারে যদি হৃদরোগের ইতিহাস থাকে তবে তা গুরুত্ব দিয়ে দেখা—এগুলো নিয়মিত অনুসরণ করলে আগেভাগে সমস্যাগুলো ধরা সম্ভব।
জার্মানির হাইডেলবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ড. উলরিচ কোলার বলেন, “হার্ট এমন একটি যন্ত্র, যা যদি আগেভাগে ভালোভাবে দেখভাল করা হয়, তবে বহু বছর ধরে নিরবিচারে কাজ করে যেতে পারে। কিন্তু একবার ক্ষতি শুরু হলে, তা রোধ করা কঠিন হয়ে পড়ে। প্রতিটি মানুষকেই নিজের হৃদয় নিয়ে সচেতন থাকা উচিত, ঠিক যেমন সচেতন থাকি চোখ বা দাঁতের ব্যাপারে।”
সবশেষে বলা যায়, হার্টের সমস্যা হঠাৎ করে শুরু হয় না। শরীর সবসময়ই কিছু না কিছু বার্তা দেয়। আমাদের প্রয়োজন সেই বার্তাগুলো বুঝতে শেখা। দেহের ভাষাকে গুরুত্ব দিন। কেবল ওষুধ নয়, সময়মতো জীবনধারা পরিবর্তন, খাদ্যনিয়ন্ত্রণ, পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও মানসিক প্রশান্তিই হতে পারে আপনার হৃদয়ের সবচেয়ে ভালো বন্ধু। যুদ্ধটা শুরু হোক সময়ের আগেই—নিজের হৃদয়ের জন্য, নিজের জীবনের জন্য।
হার্ট বা হৃদযন্ত্র আমাদের শরীরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলোর একটি। প্রতিদিন অনবরত এটি কাজ করে যায়—রক্ত পাম্প করে, শরীরের প্রতিটি কোষে অক্সিজেন পৌঁছে দেয় এবং আমাদের বাঁচিয়ে রাখে। কিন্তু যখন এই অঙ্গটিই অসুস্থ হয়ে পড়ে, তখন শরীরের সামগ্রিক সিস্টেমে বড় ধরনের বিপর্যয় দেখা দেয়। হৃদরোগ বা হার্ট অ্যাটাক হঠাৎ করেই হয় বলে অনেকে মনে করেন, কিন্তু বাস্তবে অনেক সময় আগেভাগে কিছু সংকেত দেয় শরীর, যা যদি আমরা বুঝতে পারি, তাহলে অনেক বড় বিপদ থেকে নিজেদের রক্ষা করা সম্ভব।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) মতে, হৃদরোগ এখন বিশ্বের প্রধান মৃত্যুর কারণ। ২০২৪ সালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রতি বছর প্রায় ১ কোটি ৮০ লাখ মানুষ হার্ট-সংক্রান্ত কারণে মৃত্যুবরণ করে, যার অধিকাংশই প্রতিরোধযোগ্য ছিল যদি আগেভাগে লক্ষণগুলো চিহ্নিত করা যেত। আর এ কারণেই চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা জোর দিচ্ছেন হৃদরোগের প্রাথমিক উপসর্গগুলো চেনার ওপর।
যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের কার্ডিওলজিস্ট ড. মাইকেল ফিশম্যান বলেন, "হৃদরোগ এমন একটি সমস্যা, যা চুপিসারে শরীরে কাজ করে যায়। যখন আপনি বুঝতে পারেন, তখন অনেক দেরি হয়ে যেতে পারে। তবে শরীর সবসময় কিছু না কিছু বার্তা দেয়—শুধু দরকার তা শনাক্ত করার ক্ষমতা।"
এই বার্তাগুলোর মধ্যে প্রথমেই আসে ক্লান্তি। সাধারণ কাজেও যদি হঠাৎ করে অতিরিক্ত ক্লান্তি বা নিঃশ্বাসে কষ্ট হয়, তাহলে সেটা সতর্ক সংকেত হতে পারে। এমন অনেকেই আছেন, যাঁরা হার্ট অ্যাটাক হওয়ার কয়েক সপ্তাহ আগে থেকেই হালকা ক্লান্তি অনুভব করেছেন, কিন্তু সেটিকে গুরুত্ব দেননি। বিশেষ করে মহিলাদের ক্ষেত্রে এই উপসর্গটি বেশি দেখা যায়। ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিকের কার্ডিওলজি বিশেষজ্ঞ ড. লরা জ্যাকবস বলেন, “নারীদের ক্ষেত্রে বুক ব্যথার বদলে ক্লান্তি, ঘুমের সমস্যা, হজমের গণ্ডগোল বা পিঠে ব্যথা দিয়ে হার্টের সমস্যা শুরু হতে পারে।”
আরেকটি লক্ষণ হলো বুকের চাপ। এটি অনেকেই মনে করেন জ্বালাভাব বা অ্যাসিডিটির মতো। কিন্তু যদি দেখেন বুকের মাঝখানে হালকা চেপে ধরা বা ভারী অনুভূতি হচ্ছে, এবং সেটা কিছুক্ষণ পর চলে যাচ্ছে, তবে সেটিও একধরনের এনজাইনা—যা হার্টে রক্তপ্রবাহ কমে যাওয়ার ইঙ্গিত দিতে পারে। বিশেষ করে হাঁটার সময়, সিঁড়ি ভাঙার সময় বা উত্তেজনার মধ্যে থাকলে এই অনুভূতি হয়—এবং কিছুক্ষণ বিশ্রামে গেলে আবার কমে যায়। এটি উপেক্ষা করা বিপজ্জনক হতে পারে।
হঠাৎ করে ঘাম হওয়াও হতে পারে হৃদরোগের ইঙ্গিত। বিশেষ করে যখন পরিবেশে গরম না থাকে, কিন্তু শরীর ঘামে, আর সেই সঙ্গে বুক ধড়ফড় করে কিংবা মাথা হালকা লাগে, তখন বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখা উচিত। এই উপসর্গটি পুরুষদের ক্ষেত্রে হার্ট অ্যাটাকের ঠিক আগে দেখা যায়।
এ ছাড়া পায়ে বা পায়ের গোড়ালিতে ফোলা, হঠাৎ করে বুকে ব্যথা হওয়া বা ঘুমের সময় নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়া (স্লিপ অ্যাপনিয়া) ইত্যাদি লক্ষণও হৃদযন্ত্রের সমস্যার অগ্রবর্তী সতর্কবার্তা হতে পারে।
চিকিৎসা বিজ্ঞানে নতুন গবেষণা বলছে, কিছু বাহ্যিক লক্ষণও হার্টের সমস্যা সম্পর্কে ইঙ্গিত দিতে পারে। যেমন, কান ছেঁড়া আকৃতির চামড়া (Frank’s sign), বা নখের নিচে বিক্ষিপ্ত কালচে রেখা দেখা দেওয়া। যদিও এগুলো সরাসরি প্রমাণ নয়, তবে দীর্ঘদিন ধরে হৃদরোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মাঝে এসব চিহ্ন পাওয়া গেছে। ইউনিভার্সিটি অব কেমব্রিজের হৃদরোগ গবেষক ড. টমাস বেলমন্ট বলেন, “আমরা আজকাল রোগ নির্ণয়ের জন্য শুধু পরীক্ষার ওপর নির্ভর করি না, বরং শরীরের স্বাভাবিক আচরণে কোনো অস্বাভাবিকতা দেখা দিলেই তা পর্যবেক্ষণের পরামর্শ দিই।”
তবে শুধু উপসর্গ দেখলেই যে কেউ নিশ্চিতভাবে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন—তা নয়। এসব লক্ষণের পেছনে অন্য রোগও দায়ী হতে পারে। তাই এসব উপসর্গ যদি দুই সপ্তাহ বা তার বেশি সময় ধরে থাকে, কিংবা ঘন ঘন ফিরে আসে, তাহলে কার্ডিওলজিস্টের কাছে যাওয়া অত্যন্ত জরুরি।
হার্টের স্বাস্থ্য নির্ভর করে আমাদের প্রতিদিনের জীবনধারার ওপরও। ধূমপান, অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস, উচ্চ কোলেস্টেরল, উচ্চ রক্তচাপ, স্থূলতা, ও মানসিক চাপ—এই সবই হৃদরোগের পেছনে ভূমিকা রাখে। তাই চিকিৎসকের পাশাপাশি আমাদের নিজেদেরও এই বিষয়ে সচেতন থাকতে হবে। যেমন প্রতি বছর একবার ইসিজি, রক্তে লিপিড প্রোফাইল টেস্ট, ব্লাড প্রেসার মাপানো, এবং পরিবারে যদি হৃদরোগের ইতিহাস থাকে তবে তা গুরুত্ব দিয়ে দেখা—এগুলো নিয়মিত অনুসরণ করলে আগেভাগে সমস্যাগুলো ধরা সম্ভব।
জার্মানির হাইডেলবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ড. উলরিচ কোলার বলেন, “হার্ট এমন একটি যন্ত্র, যা যদি আগেভাগে ভালোভাবে দেখভাল করা হয়, তবে বহু বছর ধরে নিরবিচারে কাজ করে যেতে পারে। কিন্তু একবার ক্ষতি শুরু হলে, তা রোধ করা কঠিন হয়ে পড়ে। প্রতিটি মানুষকেই নিজের হৃদয় নিয়ে সচেতন থাকা উচিত, ঠিক যেমন সচেতন থাকি চোখ বা দাঁতের ব্যাপারে।”
সবশেষে বলা যায়, হার্টের সমস্যা হঠাৎ করে শুরু হয় না। শরীর সবসময়ই কিছু না কিছু বার্তা দেয়। আমাদের প্রয়োজন সেই বার্তাগুলো বুঝতে শেখা। দেহের ভাষাকে গুরুত্ব দিন। কেবল ওষুধ নয়, সময়মতো জীবনধারা পরিবর্তন, খাদ্যনিয়ন্ত্রণ, পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও মানসিক প্রশান্তিই হতে পারে আপনার হৃদয়ের সবচেয়ে ভালো বন্ধু। যুদ্ধটা শুরু হোক সময়ের আগেই—নিজের হৃদয়ের জন্য, নিজের জীবনের জন্য।
বিশ্বসাহিত্যে এমন অসংখ্য উপন্যাস রয়েছে, যেগুলো যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে লেখা হলেও তা শুধুই রাজনীতি বা কৌশলের গল্প নয়, বরং মানুষের গল্প।
১ দিন আগেকিডনি সুস্থ রাখার প্রথম এবং সবচেয়ে সহজ উপায় হলো প্রচুর পানি পান করা। পানি আমাদের দেহের রক্ত তরল রাখে, কিডনির ফিল্টারিং প্রক্রিয়াকে সহজ করে এবং জমে থাকা ক্ষতিকর উপাদানগুলো ইউরিনের মাধ্যমে বের করে দেয়।
১ দিন আগেহামাসের জন্ম হয়েছিল ইসরায়েলি দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের ডাক হিসেবে। কিন্তু একে শুধু প্রতিরোধ বললে ভুল হবে। এটি ছিল ধর্ম, রাজনীতি আর সামাজিক সেবার এক অনন্য মিশেল।
১ দিন আগেওজন বাড়ার প্রধান কারণ হচ্ছে, আমরা যত ক্যালোরি খাই, তার চেয়ে কম ব্যবহার করি। শরীর অতিরিক্ত ক্যালোরিকে ফ্যাট আকারে জমিয়ে রাখে।
১ দিন আগে