ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
নাসার মার্স রোভার ‘পারসিভারেন্স’ সম্প্রতি মঙ্গল গ্রহে একটি অদ্ভুত দেখতে পাথরের ছবি তুলেছে। এই পাথরটি দেখতে অনেকটা মানুষের খুলি বা মাথার খোলের মতো, তাই এর নাম দেওয়া হয়েছে ‘স্কাল হিল’।
১১ এপ্রিল, মঙ্গলের জেজেরো ক্রেটারের এক প্রান্তে রোভারটি এই ছবি তোলে। রোভারটির ‘মাস্টক্যাম-জেড’ নামের একটি ক্যামেরা দিয়ে তোলা এই ছবিতে দেখা যায়, আশপাশের জায়গাগুলো হালকা রঙের ও ধুলোয় ঢাকা, কিন্তু স্কাল হিল নামের পাথরটি গাঢ় রঙের ও বেশ খসখসে। এর গায়ে ছোট ছোট গর্ত রয়েছে, যা পাথরটিকে আরও রহস্যময় করে তুলেছে।
নাসার বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, এই গর্তগুলো হতে পারে বাতাসের ঝাপটা ও ধুলোর ঘর্ষণে, অথবা হয়তো অনেক আগের কোনো উল্কাপিণ্ডের ধাক্কায় তৈরি। আর এই পাথরটি হয়তো কাছাকাছি অন্য কোনো পাথরের অংশ থেকে ক্ষয়ে গিয়ে এখানে এসেছে।
আকর্ষণীয় ব্যাপার হলো, এই পাথরের রং নাসার আরেকটি রোভার ‘কিউরিওসিটি’ আগে যেসব উল্কাপিণ্ডের ছবি তুলেছিল, তার সঙ্গে মিল রয়েছে। বিজ্ঞানীরা এখন চেষ্টা করছেন এই পাথর কোথা থেকে এলো, কীভাবে গঠিত হলো—এসব বিষয়ে আরও ভালোভাবে জানার জন্য।
মঙ্গল নিয়ে বিজ্ঞানীদের আগ্রহ বরাবরই অনেক বেশি। কারণ, তাঁরা অনেক দিন ধরেই খুঁজে যাচ্ছেন সেখানে কখনো প্রাণের অস্তিত্ব ছিল কি না। ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে নাসার ‘মার্স রিকনস্যান্স অরবিটার’ নতুন কিছু ছবি পাঠায়। তাতে দেখা গেছে, মঙ্গলের উত্তর দিক বরফে ঢাকা বালির টিলা দিয়ে ঘেরা। বিজ্ঞানীরা বলছেন, মঙ্গলের টিলাগুলো পৃথিবীর টিলার চেয়ে বেশি গতিশীল। এমনকি গত বছর অক্টোবরে পাওয়া এক তথ্য অনুযায়ী, বরফের নিচে প্রাণের উপযোগী পরিবেশও থাকতে পারে।
এই ধরনের নতুন আবিষ্কারগুলো শুধু কৌতূহল বাড়ায় না, মঙ্গলের রহস্য ভেদ করতেও সাহায্য করে। স্কাল হিল সেই রহস্যের আরেকটি ধাপ মাত্র।
সূত্র: নাসা
নাসার মার্স রোভার ‘পারসিভারেন্স’ সম্প্রতি মঙ্গল গ্রহে একটি অদ্ভুত দেখতে পাথরের ছবি তুলেছে। এই পাথরটি দেখতে অনেকটা মানুষের খুলি বা মাথার খোলের মতো, তাই এর নাম দেওয়া হয়েছে ‘স্কাল হিল’।
১১ এপ্রিল, মঙ্গলের জেজেরো ক্রেটারের এক প্রান্তে রোভারটি এই ছবি তোলে। রোভারটির ‘মাস্টক্যাম-জেড’ নামের একটি ক্যামেরা দিয়ে তোলা এই ছবিতে দেখা যায়, আশপাশের জায়গাগুলো হালকা রঙের ও ধুলোয় ঢাকা, কিন্তু স্কাল হিল নামের পাথরটি গাঢ় রঙের ও বেশ খসখসে। এর গায়ে ছোট ছোট গর্ত রয়েছে, যা পাথরটিকে আরও রহস্যময় করে তুলেছে।
নাসার বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, এই গর্তগুলো হতে পারে বাতাসের ঝাপটা ও ধুলোর ঘর্ষণে, অথবা হয়তো অনেক আগের কোনো উল্কাপিণ্ডের ধাক্কায় তৈরি। আর এই পাথরটি হয়তো কাছাকাছি অন্য কোনো পাথরের অংশ থেকে ক্ষয়ে গিয়ে এখানে এসেছে।
আকর্ষণীয় ব্যাপার হলো, এই পাথরের রং নাসার আরেকটি রোভার ‘কিউরিওসিটি’ আগে যেসব উল্কাপিণ্ডের ছবি তুলেছিল, তার সঙ্গে মিল রয়েছে। বিজ্ঞানীরা এখন চেষ্টা করছেন এই পাথর কোথা থেকে এলো, কীভাবে গঠিত হলো—এসব বিষয়ে আরও ভালোভাবে জানার জন্য।
মঙ্গল নিয়ে বিজ্ঞানীদের আগ্রহ বরাবরই অনেক বেশি। কারণ, তাঁরা অনেক দিন ধরেই খুঁজে যাচ্ছেন সেখানে কখনো প্রাণের অস্তিত্ব ছিল কি না। ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে নাসার ‘মার্স রিকনস্যান্স অরবিটার’ নতুন কিছু ছবি পাঠায়। তাতে দেখা গেছে, মঙ্গলের উত্তর দিক বরফে ঢাকা বালির টিলা দিয়ে ঘেরা। বিজ্ঞানীরা বলছেন, মঙ্গলের টিলাগুলো পৃথিবীর টিলার চেয়ে বেশি গতিশীল। এমনকি গত বছর অক্টোবরে পাওয়া এক তথ্য অনুযায়ী, বরফের নিচে প্রাণের উপযোগী পরিবেশও থাকতে পারে।
এই ধরনের নতুন আবিষ্কারগুলো শুধু কৌতূহল বাড়ায় না, মঙ্গলের রহস্য ভেদ করতেও সাহায্য করে। স্কাল হিল সেই রহস্যের আরেকটি ধাপ মাত্র।
সূত্র: নাসা
আবহাওয়াবিদদের ভাষায় নিম্নচাপ হলো একটি এমন আবহাওয়াগত পরিস্থিতি যেখানে বাতাসের চাপ চারপাশের তুলনায় কম হয়ে যায়। সাধারণত পৃথিবীর যেকোনো স্থানে বাতাস সবসময় উচ্চচাপ থেকে নিম্নচাপের দিকে প্রবাহিত হয়।
১ দিন আগেইংল্যান্ডের সিংহাসন তখন ছিল এক জটিল রাজনৈতিক টানাপোড়েনের কেন্দ্র। ইংরেজ রাজা এডওয়ার্ড দ্য কনফেসর ১০৬৬ সালের জানুয়ারিতে উত্তরাধিকারী ছাড়াই মারা যান। তাঁর মৃত্যুর পর সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়াল—কে ইংল্যান্ডের নতুন রাজা হবেন? রাজ্যের প্রধান অভিজাতেরা হ্যারল্ড গডউইনসনকে রাজা ঘোষণা করলেন।
২ দিন আগেসকালে ঘুম থেকে উঠেই অনেকেই অভ্যাস বশে এক গ্লাস লেবু পানি খান। বিজ্ঞাপন আর স্বাস্থ্যবিষয়ক ম্যাগাজিনে এমন ধারণা ছড়িয়ে গেছে যে খালি পেটে লেবু খেলে শরীরের টক্সিন বের হয়ে যায়, ওজন কমে, আবার হজমশক্তিও নাকি বাড়ে। কিন্তু আসলেই কি খালি পেটে লেবু খাওয়া এতটা উপকারী? বিজ্ঞানীরা বলছেন, লেবুর কিছু ভালো দিক
২ দিন আগে