ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
সকালের শুরুতে খালি পেটে সঠিক খাবার খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। খালি পেটে খাওয়ার জন্য এমন কিছু খাবার নির্বাচন করা উচিত, যা শরীরে শক্তি যোগাবে, পুষ্টি সরবরাহ করবে, এবং হজমের জন্য সহায়ক হবে। নিচে খালি পেটে খাওয়ার জন্য কিছু উপযুক্ত খাবার সম্পর্কে আলোচনা করা হলো:
পানি: খালি পেটে প্রথমে পানি পান করা সবচেয়ে ভালো অভ্যাস। এটি শরীরকে হাইড্রেট করে এবং রাতের পরিপাকের পরে শরীর থেকে টক্সিন বের করতে সাহায্য করে। এক গ্লাস কুসুম গরম পানি পান করলে হজম শক্তি বাড়ে এবং মেটাবলিজমের উন্নতি হয়।
ভেজা বাদাম: সকালে খালি পেটে ভেজানো বাদাম খাওয়া শরীরের জন্য খুব উপকারী। এতে উপস্থিত ভিটামিন, মিনারেল, এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। বাদামের প্রোটিন এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি শক্তি যোগায় এবং মস্তিষ্কের কার্যক্রম উন্নত করে।
মধু ও লেবুর পানি: এক গ্লাস কুসুম গরম পানির মধ্যে এক চামচ মধু ও লেবুর রস মিশিয়ে খেলে শরীর ডিটক্সিফাই হয়। এটি শরীরের মেটাবলিজম বাড়ায় এবং হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে। এছাড়া মধু ও লেবু পানিতে থাকা ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
পাকা কলা: খালি পেটে কলা খাওয়া একটি সহজ এবং পুষ্টিকর খাবার। কলায় প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম থাকে, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং হজম প্রক্রিয়া সহজ করে। এছাড়া এটি দ্রুত শক্তি সরবরাহ করে, যা সকালের কার্যকলাপের জন্য প্রয়োজনীয়।
পেঁপে: পেঁপে খালি পেটে খেলে হজমের জন্য উপকারী। এতে থাকা এনজাইম প্যাপাইন হজমশক্তি বাড়ায় এবং শরীরের বিভিন্ন বিষাক্ত পদার্থ বের করতে সাহায্য করে। পেঁপে খাওয়ার ফলে ত্বক উজ্জ্বল হয় এবং শরীরের ডিটক্স প্রক্রিয়া উন্নত হয়।
চিয়া বীজ: চিয়া বীজ খালি পেটে খেলে এটি শরীরকে প্রয়োজনীয় ফাইবার, প্রোটিন এবং ওমেগা-৩ সরবরাহ করে। চিয়া বীজ হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে এবং শরীরকে দীর্ঘ সময় ধরে পূর্ণ রাখে। এটি ওজন কমাতে এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়ক।
দই: খালি পেটে দই খাওয়া হজমের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এতে উপস্থিত প্রোবায়োটিকস শরীরের ভালো ব্যাকটেরিয়ার ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। এটি পাচনতন্ত্রের স্বাস্থ্য উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে সহায়তা করে।
ওটস: ওটস একটি ভালো প্রোটিন ও ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার, যা খালি পেটে খাওয়া যেতে পারে। এটি দীর্ঘ সময় ধরে পেট ভরা রাখতে সহায়তা করে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। এছাড়া ওটস হজমের উন্নতি করে এবং কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।
গোলাপ জল ও কিসমিস: গোলাপ জলে ভেজানো কিসমিস খেলে শরীরে দ্রুত শক্তি আসে এবং তা হজমশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। কিসমিসে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, আয়রন ও মিনারেল থাকে, যা শরীরের জন্য খুব উপকারী।
সজনে পাতা: সজনে পাতার রস খালি পেটে খেলে শরীরের বিভিন্ন ভিটামিন ও মিনারেলের ঘাটতি পূরণ হয়। এটি শরীরে শক্তি যোগায়, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ত্বকের জন্য উপকারী।
সকালে খালি পেটে উপযুক্ত খাবার গ্রহণ করা শরীরের স্বাস্থ্য, শক্তি এবং মেজাজের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। তবে খালি পেটে বেশি মশলাযুক্ত বা ভারী খাবার খাওয়া উচিত নয়, কারণ এতে হজমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। প্রাকৃতিক, হালকা এবং পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার ফলে সারাদিন শক্তি ও স্বাস্থ্যের ভারসাম্য বজায় থাকে।
সকালের শুরুতে খালি পেটে সঠিক খাবার খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। খালি পেটে খাওয়ার জন্য এমন কিছু খাবার নির্বাচন করা উচিত, যা শরীরে শক্তি যোগাবে, পুষ্টি সরবরাহ করবে, এবং হজমের জন্য সহায়ক হবে। নিচে খালি পেটে খাওয়ার জন্য কিছু উপযুক্ত খাবার সম্পর্কে আলোচনা করা হলো:
পানি: খালি পেটে প্রথমে পানি পান করা সবচেয়ে ভালো অভ্যাস। এটি শরীরকে হাইড্রেট করে এবং রাতের পরিপাকের পরে শরীর থেকে টক্সিন বের করতে সাহায্য করে। এক গ্লাস কুসুম গরম পানি পান করলে হজম শক্তি বাড়ে এবং মেটাবলিজমের উন্নতি হয়।
ভেজা বাদাম: সকালে খালি পেটে ভেজানো বাদাম খাওয়া শরীরের জন্য খুব উপকারী। এতে উপস্থিত ভিটামিন, মিনারেল, এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। বাদামের প্রোটিন এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি শক্তি যোগায় এবং মস্তিষ্কের কার্যক্রম উন্নত করে।
মধু ও লেবুর পানি: এক গ্লাস কুসুম গরম পানির মধ্যে এক চামচ মধু ও লেবুর রস মিশিয়ে খেলে শরীর ডিটক্সিফাই হয়। এটি শরীরের মেটাবলিজম বাড়ায় এবং হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে। এছাড়া মধু ও লেবু পানিতে থাকা ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
পাকা কলা: খালি পেটে কলা খাওয়া একটি সহজ এবং পুষ্টিকর খাবার। কলায় প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম থাকে, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং হজম প্রক্রিয়া সহজ করে। এছাড়া এটি দ্রুত শক্তি সরবরাহ করে, যা সকালের কার্যকলাপের জন্য প্রয়োজনীয়।
পেঁপে: পেঁপে খালি পেটে খেলে হজমের জন্য উপকারী। এতে থাকা এনজাইম প্যাপাইন হজমশক্তি বাড়ায় এবং শরীরের বিভিন্ন বিষাক্ত পদার্থ বের করতে সাহায্য করে। পেঁপে খাওয়ার ফলে ত্বক উজ্জ্বল হয় এবং শরীরের ডিটক্স প্রক্রিয়া উন্নত হয়।
চিয়া বীজ: চিয়া বীজ খালি পেটে খেলে এটি শরীরকে প্রয়োজনীয় ফাইবার, প্রোটিন এবং ওমেগা-৩ সরবরাহ করে। চিয়া বীজ হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে এবং শরীরকে দীর্ঘ সময় ধরে পূর্ণ রাখে। এটি ওজন কমাতে এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়ক।
দই: খালি পেটে দই খাওয়া হজমের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এতে উপস্থিত প্রোবায়োটিকস শরীরের ভালো ব্যাকটেরিয়ার ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। এটি পাচনতন্ত্রের স্বাস্থ্য উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে সহায়তা করে।
ওটস: ওটস একটি ভালো প্রোটিন ও ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার, যা খালি পেটে খাওয়া যেতে পারে। এটি দীর্ঘ সময় ধরে পেট ভরা রাখতে সহায়তা করে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। এছাড়া ওটস হজমের উন্নতি করে এবং কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।
গোলাপ জল ও কিসমিস: গোলাপ জলে ভেজানো কিসমিস খেলে শরীরে দ্রুত শক্তি আসে এবং তা হজমশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। কিসমিসে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, আয়রন ও মিনারেল থাকে, যা শরীরের জন্য খুব উপকারী।
সজনে পাতা: সজনে পাতার রস খালি পেটে খেলে শরীরের বিভিন্ন ভিটামিন ও মিনারেলের ঘাটতি পূরণ হয়। এটি শরীরে শক্তি যোগায়, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ত্বকের জন্য উপকারী।
সকালে খালি পেটে উপযুক্ত খাবার গ্রহণ করা শরীরের স্বাস্থ্য, শক্তি এবং মেজাজের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। তবে খালি পেটে বেশি মশলাযুক্ত বা ভারী খাবার খাওয়া উচিত নয়, কারণ এতে হজমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। প্রাকৃতিক, হালকা এবং পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার ফলে সারাদিন শক্তি ও স্বাস্থ্যের ভারসাম্য বজায় থাকে।
নারীদের মধ্যে ইন্টারনেট ব্যবহারের হার এখনও পুরুষদের তুলনায় অনেক কম, এবং প্রযুক্তি ব্যবহারে তাঁদের সামাজিক প্রতিবন্ধকতাও রয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেপ্রচলিত কফ সিরাপের তুলনায় মধু অনেক বেশি কার্যকর। বিশেষ করে শিশুদের সর্দি-কাশিতে মধু একটি প্রাকৃতিক এবং নিরাপদ বিকল্প।
১১ ঘণ্টা আগেপ্রলাপস লাম্বার ইন্টারভার্টিব্রাল ডিস্ক (PLID)— সংক্ষেপে পি এল আইডি—একটি পরিচিত মেরুদণ্ডজনিত সমস্যা। এটি তখন ঘটে, যখন কোমরের হাড়ের (কশেরুকা) মাঝখানের নরম ডিস্ক স্বাভাবিক স্থানচ্যুতি হয়ে পাশের স্নায়ুর ওপর চাপ সৃষ্টি করে। ফলে দেখা দেয় কোমর ব্যথা, সায়াটিকা এবং পেশীর দুর্বলতাসহ একাধিক সমস্যা।
১৭ ঘণ্টা আগেবঙ্গোপসাগরের উত্তরপশ্চিম ও সংলগ্ন এলাকায় সৃষ্ট লঘুচাপটি ঘনীভূত হয়ে সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, এটি আরও ঘনীভূত হতে পারে। এর প্রভাবে ঝোড়ো হাওয়ার শঙ্কা থেকে দেশের চার সমুদ্রবন্দরেই তিন নম্বর সতর্কসংকেত বহাল রাখা হয়েছে। বুধবার (২৮ মে) সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তর এ লঘুচাপের জন্য সামুদ
১ দিন আগে