অরুণ কুমার
গাঁয়ের মাঠেই আছে ছোট্ট কুড়েঘর। যুগ যুগ ধরে। তবে শুধু দুদণ্ড শান্তি খোঁজার জন্য ব্যবহার করা হয় না সেগুলো।
গাঁয়ের মাঠেই আছে এমন কুড়েঘর। আসলেই আছে। যুগ যুগ ধরে। তবে শুধু দুদণ্ড শান্তি খোঁজার জন্য ব্যবহার করা হয় না সেগুলো।গাঁয়ের মাঠেই আছে এমন কুড়েঘর। আসলেই আছে। যুগ যুগ ধরে। তবে শুধু দুদণ্ড শান্তি খোঁজার জন্য ব্যবহার করা হয় না সেগুলো।
বাংলাদেশে ছিঁচকে চোরের অভাব কোনো দিনই ছিল না, এখনো নেই। মাঠের আমটা, কাঁঠালটা, কলাটা চুরি হবেই। সেটা ঠেকাতে হলে করতে হবে পাহারার ব্যবস্থা। এ জন্য ফসলি খেতের মাঝখানে এখনো দেখা যায় কুঁড়েঘর। কলাবাগান বা আমবাগানে ফল পাকার কাছাকাছি সময় একজন পাহারাদার রাখেন বাগান মালিক। পাহারাদার রাতে এখানেই ঘুমায়, এখানেই খায়।
মাঠে শ্যালো পাম্প পাহারা দেওয়ার জন্যও কুঁড়ে ঘর বানানো হয়। তবে বেশিরভাগই টিন দিয়ে।
কুঁড়েঘর সাধারণত বাঁশ দিয়ে তৈরি হয়। বাঁশের মাচার ওপর চার-পাঁচ ফুট উঁচুতে কুঁড়েঘর বানানো হয়, যাতে সাপ-শিয়ালের মতো প্রাণীগুলো সহজে কুঁড়েঘরে হানা দিতে না পারে। এর বেড়া ও ছাউনিগুলো তৈরি হয় বাঁশ, পাটখড়ি কিংবা তালপাতা দিয়ে।
মাছ পাহারা দেয়ার জন্যও কুঁড়েঘর বানায় মানুষ। যেখানে মাছের চাষ হয়, জলাশয়ের কিনারে এমনকি জলাশয়ের ওপরেও কুঁড়েঘর দেখা যায়। এগুলোকে জলটুঙ্গি বলে। মাঠের কুঁড়েঘরের মতো এই কুঁড়েঘরও মাচার ওপর বেশ খানিকটা উঁচুতে বানানো হয়।
গাঁয়ের মাঠেই আছে ছোট্ট কুড়েঘর। যুগ যুগ ধরে। তবে শুধু দুদণ্ড শান্তি খোঁজার জন্য ব্যবহার করা হয় না সেগুলো।
গাঁয়ের মাঠেই আছে এমন কুড়েঘর। আসলেই আছে। যুগ যুগ ধরে। তবে শুধু দুদণ্ড শান্তি খোঁজার জন্য ব্যবহার করা হয় না সেগুলো।গাঁয়ের মাঠেই আছে এমন কুড়েঘর। আসলেই আছে। যুগ যুগ ধরে। তবে শুধু দুদণ্ড শান্তি খোঁজার জন্য ব্যবহার করা হয় না সেগুলো।
বাংলাদেশে ছিঁচকে চোরের অভাব কোনো দিনই ছিল না, এখনো নেই। মাঠের আমটা, কাঁঠালটা, কলাটা চুরি হবেই। সেটা ঠেকাতে হলে করতে হবে পাহারার ব্যবস্থা। এ জন্য ফসলি খেতের মাঝখানে এখনো দেখা যায় কুঁড়েঘর। কলাবাগান বা আমবাগানে ফল পাকার কাছাকাছি সময় একজন পাহারাদার রাখেন বাগান মালিক। পাহারাদার রাতে এখানেই ঘুমায়, এখানেই খায়।
মাঠে শ্যালো পাম্প পাহারা দেওয়ার জন্যও কুঁড়ে ঘর বানানো হয়। তবে বেশিরভাগই টিন দিয়ে।
কুঁড়েঘর সাধারণত বাঁশ দিয়ে তৈরি হয়। বাঁশের মাচার ওপর চার-পাঁচ ফুট উঁচুতে কুঁড়েঘর বানানো হয়, যাতে সাপ-শিয়ালের মতো প্রাণীগুলো সহজে কুঁড়েঘরে হানা দিতে না পারে। এর বেড়া ও ছাউনিগুলো তৈরি হয় বাঁশ, পাটখড়ি কিংবা তালপাতা দিয়ে।
মাছ পাহারা দেয়ার জন্যও কুঁড়েঘর বানায় মানুষ। যেখানে মাছের চাষ হয়, জলাশয়ের কিনারে এমনকি জলাশয়ের ওপরেও কুঁড়েঘর দেখা যায়। এগুলোকে জলটুঙ্গি বলে। মাঠের কুঁড়েঘরের মতো এই কুঁড়েঘরও মাচার ওপর বেশ খানিকটা উঁচুতে বানানো হয়।
গ্যাস্ট্রিকের মূল কারণ হলো পাকস্থলীতে অতিরিক্ত অ্যাসিড তৈরি হওয়া। এই অ্যাসিড আমাদের খাবার হজমে সাহায্য করে ঠিকই, কিন্তু যখন এটি প্রয়োজনের চেয়ে বেশি তৈরি হয় বা পাকস্থলীর দেওয়াল দুর্বল হয়ে পড়ে, তখনই শুরু হয় সমস্যা।
২ দিন আগেনারীদের মধ্যে ইন্টারনেট ব্যবহারের হার এখনও পুরুষদের তুলনায় অনেক কম, এবং প্রযুক্তি ব্যবহারে তাঁদের সামাজিক প্রতিবন্ধকতাও রয়েছে।
২ দিন আগেপ্রচলিত কফ সিরাপের তুলনায় মধু অনেক বেশি কার্যকর। বিশেষ করে শিশুদের সর্দি-কাশিতে মধু একটি প্রাকৃতিক এবং নিরাপদ বিকল্প।
২ দিন আগেপ্রলাপস লাম্বার ইন্টারভার্টিব্রাল ডিস্ক (PLID)— সংক্ষেপে পি এল আইডি—একটি পরিচিত মেরুদণ্ডজনিত সমস্যা। এটি তখন ঘটে, যখন কোমরের হাড়ের (কশেরুকা) মাঝখানের নরম ডিস্ক স্বাভাবিক স্থানচ্যুতি হয়ে পাশের স্নায়ুর ওপর চাপ সৃষ্টি করে। ফলে দেখা দেয় কোমর ব্যথা, সায়াটিকা এবং পেশীর দুর্বলতাসহ একাধিক সমস্যা।
২ দিন আগে