প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
বায়ুদূষণে বিশ্বের শহরগুলোর তালিকায় আজ তৃতীয় স্থানে রয়েছে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা। এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে ২৬৪ স্কোর নিয়ে ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ পর্যায়ে রয়েছে। মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (আইকিউএয়ার) সূচক থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এদিন ঢাকার ৪ এলাকার বাতাস ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ পর্যায়ে রয়েছে। এগুলো হলো ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস এলাকা (৩৯৪), সাভারের হেমায়েতপুর (৩৮৮), মিরপুরের ইস্টার্ন হাউজিং এলাকা (৩৭০), আগাখান একাডেমী (৩২৮)।
এছাড়া ঢাকার গুলশান লেক পার্ক এলাকা (২৯২), গুলশান ২ এর রব ভবন এলাকা (২৭৮), কল্যাণপুর (২৭৪), মহাখালীর আইসিডিডিআরবি এলাকা (২৬৪), পুরান ঢাকার বেচারাম দেউড়ি (২৫৫), পশ্চিম নাখালপাড়া এলাকায় (২৪৯) বাতাসের মান ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ পর্যায়ে রয়েছে।
মঙ্গলবার বায়ুদূষণে বিশ্বের শহরগুলোর তালিকায় শীর্ষে রয়েছে ভারতের দিল্লি। ৫০১ একিউআই স্কোর নিয়ে দিল্লির বাতাসের মান ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ পর্যায়ে রয়েছে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বসনিয়া হার্জেগোভিনার শহর সারাজেভো (২৮৬)। শহরটির বাতাসের মান ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’। তালিকার তৃতীয় স্থানে ঢাকা; চতুর্থ, পঞ্চম ও ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে যথাক্রমে পাকিস্তানের লাহোর (২৫৭), মঙ্গোলিয়ার উলানবাটর (২৪৯), ভিয়েতনামের হ্যানয় (২১৫)।
আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, স্কোর শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে বিবেচিত হয়।
৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা সহনীয় ধরা হয় বায়ুর মান। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। এছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।
২০১৯ সালের মার্চে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ুদূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো—ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
বায়ুদূষণে বিশ্বের শহরগুলোর তালিকায় আজ তৃতীয় স্থানে রয়েছে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা। এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে ২৬৪ স্কোর নিয়ে ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ পর্যায়ে রয়েছে। মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (আইকিউএয়ার) সূচক থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এদিন ঢাকার ৪ এলাকার বাতাস ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ পর্যায়ে রয়েছে। এগুলো হলো ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস এলাকা (৩৯৪), সাভারের হেমায়েতপুর (৩৮৮), মিরপুরের ইস্টার্ন হাউজিং এলাকা (৩৭০), আগাখান একাডেমী (৩২৮)।
এছাড়া ঢাকার গুলশান লেক পার্ক এলাকা (২৯২), গুলশান ২ এর রব ভবন এলাকা (২৭৮), কল্যাণপুর (২৭৪), মহাখালীর আইসিডিডিআরবি এলাকা (২৬৪), পুরান ঢাকার বেচারাম দেউড়ি (২৫৫), পশ্চিম নাখালপাড়া এলাকায় (২৪৯) বাতাসের মান ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ পর্যায়ে রয়েছে।
মঙ্গলবার বায়ুদূষণে বিশ্বের শহরগুলোর তালিকায় শীর্ষে রয়েছে ভারতের দিল্লি। ৫০১ একিউআই স্কোর নিয়ে দিল্লির বাতাসের মান ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ পর্যায়ে রয়েছে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বসনিয়া হার্জেগোভিনার শহর সারাজেভো (২৮৬)। শহরটির বাতাসের মান ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’। তালিকার তৃতীয় স্থানে ঢাকা; চতুর্থ, পঞ্চম ও ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে যথাক্রমে পাকিস্তানের লাহোর (২৫৭), মঙ্গোলিয়ার উলানবাটর (২৪৯), ভিয়েতনামের হ্যানয় (২১৫)।
আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, স্কোর শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে বিবেচিত হয়।
৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা সহনীয় ধরা হয় বায়ুর মান। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। এছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।
২০১৯ সালের মার্চে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ুদূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো—ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
আবহাওয়াবিদদের ভাষায় নিম্নচাপ হলো একটি এমন আবহাওয়াগত পরিস্থিতি যেখানে বাতাসের চাপ চারপাশের তুলনায় কম হয়ে যায়। সাধারণত পৃথিবীর যেকোনো স্থানে বাতাস সবসময় উচ্চচাপ থেকে নিম্নচাপের দিকে প্রবাহিত হয়।
২১ ঘণ্টা আগেইংল্যান্ডের সিংহাসন তখন ছিল এক জটিল রাজনৈতিক টানাপোড়েনের কেন্দ্র। ইংরেজ রাজা এডওয়ার্ড দ্য কনফেসর ১০৬৬ সালের জানুয়ারিতে উত্তরাধিকারী ছাড়াই মারা যান। তাঁর মৃত্যুর পর সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়াল—কে ইংল্যান্ডের নতুন রাজা হবেন? রাজ্যের প্রধান অভিজাতেরা হ্যারল্ড গডউইনসনকে রাজা ঘোষণা করলেন।
১ দিন আগেসকালে ঘুম থেকে উঠেই অনেকেই অভ্যাস বশে এক গ্লাস লেবু পানি খান। বিজ্ঞাপন আর স্বাস্থ্যবিষয়ক ম্যাগাজিনে এমন ধারণা ছড়িয়ে গেছে যে খালি পেটে লেবু খেলে শরীরের টক্সিন বের হয়ে যায়, ওজন কমে, আবার হজমশক্তিও নাকি বাড়ে। কিন্তু আসলেই কি খালি পেটে লেবু খাওয়া এতটা উপকারী? বিজ্ঞানীরা বলছেন, লেবুর কিছু ভালো দিক
২ দিন আগে