ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ইরানে বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে ইসরায়েলকে কঠোর বার্তা দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সেই সঙ্গে ইরানের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের বিষয়ে ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
তিনি ইসরায়েলকে স্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, “ওই বোমাগুলো ফেলো না।”
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ট্রাম্প লেখেন, “ইসরায়েল, ওই বোমাগুলো নিক্ষেপ করো না। যদি করো, এটা বড় ধরনের চুক্তিভঙ্গ হবে। তোমাদের পাইলটদের এখনই ঘরে ফিরিয়ে নাও!”
স্থানীয় সময় গত ১২ জুন দিবাগত মধ্যরাতে প্রথমে ইরানে পারমাণবিক ও সামরিক স্থাপনায় হামলা চালায় ইসরায়েল। পরে ইরানও পাল্টা জবাব দেয়। সেই থেকে দুই দেশের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলা চলছিল।
এক পর্যায়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায়। সবশেষ সোমবার কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় ইরান। পরে রাতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরান ও ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে রাজি বলে ঘোষণা দেন।
সকালের দিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তার ট্রুথ সোশ্যালে জানান, যুদ্ধবিরতি এখন থেকে কার্যকর হয়েছে, অনুগ্রহ করে কেউ এটি লঙ্ঘন করবেন না। এক পর্যায়ে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হওয়ার কথা জানায় ইরান ও ইসরায়েল। তবে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে তা লঙ্ঘনের অভিযোগ করে ইসরায়েল, পরে তা অস্বীকার করে ইরান।
পরে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাতজ একটি বিবৃতি জারি করেছেন, যেখানে তিনি ইসরায়েল প্রতিরক্ষা বাহিনীকে তেহরানের প্রাণকেন্দ্রে শাসকগোষ্ঠীর লক্ষ্যবস্তুতে তীব্র হামলা চালিয়ে ইরানের যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের জোরালো জবাব দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। সূত্র: রয়টার্স, দ্য গার্ডিয়ান, বিবিসি
ইরানে বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে ইসরায়েলকে কঠোর বার্তা দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সেই সঙ্গে ইরানের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের বিষয়ে ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
তিনি ইসরায়েলকে স্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, “ওই বোমাগুলো ফেলো না।”
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ট্রাম্প লেখেন, “ইসরায়েল, ওই বোমাগুলো নিক্ষেপ করো না। যদি করো, এটা বড় ধরনের চুক্তিভঙ্গ হবে। তোমাদের পাইলটদের এখনই ঘরে ফিরিয়ে নাও!”
স্থানীয় সময় গত ১২ জুন দিবাগত মধ্যরাতে প্রথমে ইরানে পারমাণবিক ও সামরিক স্থাপনায় হামলা চালায় ইসরায়েল। পরে ইরানও পাল্টা জবাব দেয়। সেই থেকে দুই দেশের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলা চলছিল।
এক পর্যায়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায়। সবশেষ সোমবার কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় ইরান। পরে রাতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরান ও ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে রাজি বলে ঘোষণা দেন।
সকালের দিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তার ট্রুথ সোশ্যালে জানান, যুদ্ধবিরতি এখন থেকে কার্যকর হয়েছে, অনুগ্রহ করে কেউ এটি লঙ্ঘন করবেন না। এক পর্যায়ে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হওয়ার কথা জানায় ইরান ও ইসরায়েল। তবে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে তা লঙ্ঘনের অভিযোগ করে ইসরায়েল, পরে তা অস্বীকার করে ইরান।
পরে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাতজ একটি বিবৃতি জারি করেছেন, যেখানে তিনি ইসরায়েল প্রতিরক্ষা বাহিনীকে তেহরানের প্রাণকেন্দ্রে শাসকগোষ্ঠীর লক্ষ্যবস্তুতে তীব্র হামলা চালিয়ে ইরানের যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের জোরালো জবাব দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। সূত্র: রয়টার্স, দ্য গার্ডিয়ান, বিবিসি
তবে ইরানের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত এই হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়নি। এর আগে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি বলেছিলেন যে, ইসরায়েল যদি হামলা বন্ধ করে তবে তারাও হামলা বন্ধ করবে।
১৮ ঘণ্টা আগেইসরায়েল দাবি করেছে, ইরান যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার ঘণ্টা তিনেকের মধ্যে ফের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। অবশ্য, এই দাবির পক্ষে কোনো প্রমাণ দেয়নি দেশটি। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ এই বিষয়টি দাবি করেছেন। পাশাপাশি, তিনি ইরানের এই তথাকথিত হামলার কঠোর জবাব দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
১৮ ঘণ্টা আগেট্রাম্প জানিয়েছিলেন, এই যুদ্ধবিরতি একটি পর্যায়ক্রমিক ২৪ ঘণ্টার প্রক্রিয়া হিসেবে কার্যকর হবে, যা শুরু হবে মঙ্গলবার গ্রিনিচ মান সময় অনুযায়ী ভোর ৪টার (বাংলাদেশ সমইয় সকাল ১০টা) দিকে। প্রক্রিয়ার প্রথম ধাপে ইরান একতরফাভাবে সব সামরিক অভিযান বন্ধ করবে এবং এরপর ১২ ঘণ্টা পর ইসরায়েলও একই পথ অনুসরণ করবে।
২১ ঘণ্টা আগেইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম এসএনএন জানিয়েছে, যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার আগে ইসরায়েলের দিকে “শেষ দফা ক্ষেপণাস্ত্র” ছুড়েছে ইরান।
১ দিন আগে