বিবিসি বাংলা
দ্বিতীয় মেয়াদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথম বিদেশ সফরে মধ্যপ্রাচ্যে গেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। বৈশ্বিক রাজনীতি-অর্থনীতির নানা হিসাব-নিকাশ এই সফরের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকলেও অনলাইন-অফলাইনে তুমুল আলোচনা চলছে ট্রাম্পকে সংযুক্ত আরব আমিরাতে দেওয়া রাজকীয় অভ্যর্থনা নিয়ে।
ট্রাম্প বৃহস্পতিবার (১৫ মে) আমিরাতে পৌঁছালে স্থানীয় একদল মেয়ে নেচে তাকে স্বাগত জানান। তাদের সবার পরনে ছিল সাদা পোশাক। নাচের সময় সবার চুল ছিল খোলা। পথের দুপাশে দাঁড়িয়ে তারা সেই চুল ঝাঁকিয়ে স্বাগত জানাচ্ছিলেন ট্রাম্পকে, মাঝের পথ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন ট্রাম্প।
‘আল-আয়ালা’ নামে আরব আমিরাতের মেয়েদের এমন বিশেষ ধরনের নৃত্য পরিবেশন অনেকেই আগে কখনো দেখেননি। ফলে তারা সবাই প্রশ্ন তুলেছেন— এই নৃত্য প্রকৃতপক্ষে কী? একটি ইসলামি দেশ কীভাবে কাউকে স্বাগত জানাতে এমন নৃত্য পরিবেশন করতে পারে, তা নিয়েও চলছে আলোচনা-সমালোচনা।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের এই মধ্যপ্রাচ্য সফর শুরু হয় সৌদি আরব থেকে। সেখানে শুরুতেই তাকে সাদা আরব ঘোড়ার মাধ্যমে অভ্যর্থনা জানানো হয়। তার চলার পথে বিছানো হয় বিখ্যাত বেগুনি গালিচা।
এরপর কাতারে পৌঁছালে ঘোড়ার পাশাপাশি উটও যোগ হয় ট্রাম্পের অভ্যর্থনার আয়োজনে। রাজপ্রাসাদের দিকে যাওয়া তার গাড়ি বহরে সাইবার ট্রাকও ছিল। এরপর আরব আমিরাতে গিয়ে ‘আল-আয়ালা’ নাচে অভ্যর্থনা জন্ম দিয়েছে এত আলোচনা।
ইউনেসকোর ওয়েবসাইট ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের সংস্কৃতি ও পর্যটন দপ্তর থেকে কিছু তথ্য পাওয়া যায় আল-আয়ালা নিয়ে। এসব সূত্র থেকে জানা যাচ্ছে, এটি উত্তরপশ্চিম ওমান ও পুরো সংযুক্ত আরব আমিরাতে পরিবেশিত একটি জনপ্রিয় সাংস্কৃতিক পরিবেশনা।
আল-আয়ালা পরিবেশনের সময় গুনগুন করে গান গাওয়া হয়, ‘দফ’ নামে এক ধরনের ঢোল বাজানো হয়। এর মধ্যেই থাকে নাচ এবং এতে যুদ্ধের একটি দৃশ্য উপস্থাপনের চেষ্টা করা হয়।
আরব আমিরাতের সংস্কৃতি দপ্তর বলছে, এই রীতি আরব বেদুইন গোত্রগুলোর থেকে এসেছে, যারা যুদ্ধের প্রস্তুতি বা কোনো আনন্দের মুহূর্তে এমন পরিবেশনা করত।
বিখ্যাত বেদুইন নাচে ট্রাম্পকে বরণে প্রস্তুত আমিরাতের নারীরা
আল-আয়ালা পরিবেশনের জন্য প্রায় ২০ জন পুরুষ দুটি সারিতে একে অন্যের মুখোমুখি দাঁড়ান এবং তাদের হাতে থাকে বাঁশের সরু লাঠি। এই লাঠিগুলো বর্শা বা তলোয়ারের প্রতীক হিসেবে ধরা হয়। এই দুই সারির মাঝে যন্ত্রশিল্পীরা বড় ও ছোট ঢোল বা দফ, খঞ্জনি ও পিতলের থালার মতো করতাল বাজাতে থাকেন।
সারি বেধে দাঁড়ানো পুরুষরা এসব বাদ্যযন্ত্রের সঙ্গে তাল মিলিয়ে হাতের লাঠি ও মাথা নাড়ান এবং একসঙ্গে গান করেন। অন্য শিল্পীরা তলোয়ার বা বন্দুক হাতে সারিগুলোর চারপাশে ঘোরেন। এ সময় তারা হাতের অস্ত্রগুলো মাঝে মাঝে আকাশের দিকে ছুঁড়ে দেন এবং আবার ধরে ফেলেন।
এদিকে সংযুক্ত আরব আমিরাতে ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরা মেয়েরা তাদের লম্বা চুল এক দিক থেকে অন্যদিকে দোলান। এই নির্দিষ্ট নাচকে ‘আন-নিশআত’ বলা হয়। এর আধুনিক রূপকে বলা হয়ে থাকে ‘খালিজি ড্যান্স’ বা উপসাগরীয় নৃত্য।
বেদুইন সংস্কৃতিতে এটি ছিল পুরুষদের পক্ষ থেকে দেওয়া সুরক্ষার প্রতি মেয়েদের বিশ্বাস ও আস্থা প্রকাশের একটি উপায়। ওমান সালতানাত ও সংযুক্ত আরব আমিরাত— এই দুই দেশেই বিয়ের অনুষ্ঠান এবং অন্যান্য উৎসবে আল-আয়ালা পরিবেশিত হয়ে থাকে। যারা এটি পরিবেশন করেন তারা বিভিন্ন জাতি ও বয়সের হয়ে থাকেন।
প্রধান শিল্পী এই দায়িত্ব উত্তরাধিকার সূত্রে পান এবং তার ওপর দায়িত্ব থাকে অন্যদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার। আল-আয়ালা পরিবেশনের জন্য বয়স, লিঙ্গ বা সামাজিক অবস্থানের কোনো বাধা নেই।
উপসাগরীয় দেশগুলোতে সফরকালে ট্রাম্প যে জাঁকজমকপূর্ণ অভ্যর্থনা পান তার জন্যও সমালোচিত হচ্ছেন তিনি। তবে সংযুক্ত আরব আমিরাতে দেওয়া এই অভ্যর্থনা নিয়ে সমালোচনার কারণ ভিন্ন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আশোক সোয়ান নামে একজন লিখেছেন, উপসাগরীয় দেশগুলো ট্রাম্পকে খুশি করার জন্য সবকিছু করছে। যখন পশ্চিমা দেশের নারী নেতারা এই দেশগুলোতে আসেন, তখন তাদের মাথা ঢেকে চলতে হয়। কিন্তু এখন আমিরাতের মেয়েরা এক পশ্চিমা নেতার জন্য মাথা না ঢেকে নাচছে।
চেলসি হার্ট নামের আরেকজন লিখেছেন, একসময় এই নাচ শুধু ব্যক্তিগত আয়োজনে পরিবেশিত হতো। কিন্তু এখন আমিরাত তাদের সংস্কৃতি বিশ্বে তুলে ধরার জন্য এটি জনসমক্ষে প্রকাশ করছে।
মিয়া উমর নামে আরেকজনের ভাষ্য, ‘এটা দুর্ভাগ্যজনক যে একটি ইসলামি দেশে এমনটা ঘটছে।’ তাকে উত্তর দিয়ে একজন বলেন, ‘আপনার জ্ঞান অল্প, আপনি জানেন না যে এটি বহু পুরনো রীতি, যা আরব সংস্কৃতির অংশ।’
আরেকজন ফেসবুক ব্যবহারকারীর মতে, ‘যখন আমি এক আরব দেশে কাজ করতাম, তখন কেউ আমাকে বলেছিল— আরবরা কেবল একজন শক্তিশালী নেতাকে সম্মান করে।’
দ্বিতীয় মেয়াদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথম বিদেশ সফরে মধ্যপ্রাচ্যে গেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। বৈশ্বিক রাজনীতি-অর্থনীতির নানা হিসাব-নিকাশ এই সফরের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকলেও অনলাইন-অফলাইনে তুমুল আলোচনা চলছে ট্রাম্পকে সংযুক্ত আরব আমিরাতে দেওয়া রাজকীয় অভ্যর্থনা নিয়ে।
ট্রাম্প বৃহস্পতিবার (১৫ মে) আমিরাতে পৌঁছালে স্থানীয় একদল মেয়ে নেচে তাকে স্বাগত জানান। তাদের সবার পরনে ছিল সাদা পোশাক। নাচের সময় সবার চুল ছিল খোলা। পথের দুপাশে দাঁড়িয়ে তারা সেই চুল ঝাঁকিয়ে স্বাগত জানাচ্ছিলেন ট্রাম্পকে, মাঝের পথ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন ট্রাম্প।
‘আল-আয়ালা’ নামে আরব আমিরাতের মেয়েদের এমন বিশেষ ধরনের নৃত্য পরিবেশন অনেকেই আগে কখনো দেখেননি। ফলে তারা সবাই প্রশ্ন তুলেছেন— এই নৃত্য প্রকৃতপক্ষে কী? একটি ইসলামি দেশ কীভাবে কাউকে স্বাগত জানাতে এমন নৃত্য পরিবেশন করতে পারে, তা নিয়েও চলছে আলোচনা-সমালোচনা।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের এই মধ্যপ্রাচ্য সফর শুরু হয় সৌদি আরব থেকে। সেখানে শুরুতেই তাকে সাদা আরব ঘোড়ার মাধ্যমে অভ্যর্থনা জানানো হয়। তার চলার পথে বিছানো হয় বিখ্যাত বেগুনি গালিচা।
এরপর কাতারে পৌঁছালে ঘোড়ার পাশাপাশি উটও যোগ হয় ট্রাম্পের অভ্যর্থনার আয়োজনে। রাজপ্রাসাদের দিকে যাওয়া তার গাড়ি বহরে সাইবার ট্রাকও ছিল। এরপর আরব আমিরাতে গিয়ে ‘আল-আয়ালা’ নাচে অভ্যর্থনা জন্ম দিয়েছে এত আলোচনা।
ইউনেসকোর ওয়েবসাইট ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের সংস্কৃতি ও পর্যটন দপ্তর থেকে কিছু তথ্য পাওয়া যায় আল-আয়ালা নিয়ে। এসব সূত্র থেকে জানা যাচ্ছে, এটি উত্তরপশ্চিম ওমান ও পুরো সংযুক্ত আরব আমিরাতে পরিবেশিত একটি জনপ্রিয় সাংস্কৃতিক পরিবেশনা।
আল-আয়ালা পরিবেশনের সময় গুনগুন করে গান গাওয়া হয়, ‘দফ’ নামে এক ধরনের ঢোল বাজানো হয়। এর মধ্যেই থাকে নাচ এবং এতে যুদ্ধের একটি দৃশ্য উপস্থাপনের চেষ্টা করা হয়।
আরব আমিরাতের সংস্কৃতি দপ্তর বলছে, এই রীতি আরব বেদুইন গোত্রগুলোর থেকে এসেছে, যারা যুদ্ধের প্রস্তুতি বা কোনো আনন্দের মুহূর্তে এমন পরিবেশনা করত।
বিখ্যাত বেদুইন নাচে ট্রাম্পকে বরণে প্রস্তুত আমিরাতের নারীরা
আল-আয়ালা পরিবেশনের জন্য প্রায় ২০ জন পুরুষ দুটি সারিতে একে অন্যের মুখোমুখি দাঁড়ান এবং তাদের হাতে থাকে বাঁশের সরু লাঠি। এই লাঠিগুলো বর্শা বা তলোয়ারের প্রতীক হিসেবে ধরা হয়। এই দুই সারির মাঝে যন্ত্রশিল্পীরা বড় ও ছোট ঢোল বা দফ, খঞ্জনি ও পিতলের থালার মতো করতাল বাজাতে থাকেন।
সারি বেধে দাঁড়ানো পুরুষরা এসব বাদ্যযন্ত্রের সঙ্গে তাল মিলিয়ে হাতের লাঠি ও মাথা নাড়ান এবং একসঙ্গে গান করেন। অন্য শিল্পীরা তলোয়ার বা বন্দুক হাতে সারিগুলোর চারপাশে ঘোরেন। এ সময় তারা হাতের অস্ত্রগুলো মাঝে মাঝে আকাশের দিকে ছুঁড়ে দেন এবং আবার ধরে ফেলেন।
এদিকে সংযুক্ত আরব আমিরাতে ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরা মেয়েরা তাদের লম্বা চুল এক দিক থেকে অন্যদিকে দোলান। এই নির্দিষ্ট নাচকে ‘আন-নিশআত’ বলা হয়। এর আধুনিক রূপকে বলা হয়ে থাকে ‘খালিজি ড্যান্স’ বা উপসাগরীয় নৃত্য।
বেদুইন সংস্কৃতিতে এটি ছিল পুরুষদের পক্ষ থেকে দেওয়া সুরক্ষার প্রতি মেয়েদের বিশ্বাস ও আস্থা প্রকাশের একটি উপায়। ওমান সালতানাত ও সংযুক্ত আরব আমিরাত— এই দুই দেশেই বিয়ের অনুষ্ঠান এবং অন্যান্য উৎসবে আল-আয়ালা পরিবেশিত হয়ে থাকে। যারা এটি পরিবেশন করেন তারা বিভিন্ন জাতি ও বয়সের হয়ে থাকেন।
প্রধান শিল্পী এই দায়িত্ব উত্তরাধিকার সূত্রে পান এবং তার ওপর দায়িত্ব থাকে অন্যদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার। আল-আয়ালা পরিবেশনের জন্য বয়স, লিঙ্গ বা সামাজিক অবস্থানের কোনো বাধা নেই।
উপসাগরীয় দেশগুলোতে সফরকালে ট্রাম্প যে জাঁকজমকপূর্ণ অভ্যর্থনা পান তার জন্যও সমালোচিত হচ্ছেন তিনি। তবে সংযুক্ত আরব আমিরাতে দেওয়া এই অভ্যর্থনা নিয়ে সমালোচনার কারণ ভিন্ন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আশোক সোয়ান নামে একজন লিখেছেন, উপসাগরীয় দেশগুলো ট্রাম্পকে খুশি করার জন্য সবকিছু করছে। যখন পশ্চিমা দেশের নারী নেতারা এই দেশগুলোতে আসেন, তখন তাদের মাথা ঢেকে চলতে হয়। কিন্তু এখন আমিরাতের মেয়েরা এক পশ্চিমা নেতার জন্য মাথা না ঢেকে নাচছে।
চেলসি হার্ট নামের আরেকজন লিখেছেন, একসময় এই নাচ শুধু ব্যক্তিগত আয়োজনে পরিবেশিত হতো। কিন্তু এখন আমিরাত তাদের সংস্কৃতি বিশ্বে তুলে ধরার জন্য এটি জনসমক্ষে প্রকাশ করছে।
মিয়া উমর নামে আরেকজনের ভাষ্য, ‘এটা দুর্ভাগ্যজনক যে একটি ইসলামি দেশে এমনটা ঘটছে।’ তাকে উত্তর দিয়ে একজন বলেন, ‘আপনার জ্ঞান অল্প, আপনি জানেন না যে এটি বহু পুরনো রীতি, যা আরব সংস্কৃতির অংশ।’
আরেকজন ফেসবুক ব্যবহারকারীর মতে, ‘যখন আমি এক আরব দেশে কাজ করতাম, তখন কেউ আমাকে বলেছিল— আরবরা কেবল একজন শক্তিশালী নেতাকে সম্মান করে।’
মেক্সিকান নৌবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ জাহাজ যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক সিটির ব্রুকলিন ব্রিজে ধাক্কা লেগে অন্তত ২২ জন আহত হয়েছেন। যার মধ্যে তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। মেক্সিকান নৌবাহিনী এই তথ্য জানিয়েছে। সূত্র: বিবিসি
১৮ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ভারতীয় ভ্রমণ ব্লগার ও জনপ্রিয় এক নারী ইউটিউবারকে গ্রেফতার করেছে ভারতের হরিয়ানা রাজ্য পুলিশ। শুক্রবার তাকে হরিয়ানার হিসার জেলা থেকে গ্রেফতার করা হয়। অপারেশন সিঁদুর চলাকালে তথ্য পাচারের অভিযোগ আনা হয়েছে তার বিরুদ্ধে। পরে শনিবার তাকে আদালতে তোলা হয়।
১৯ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি বাহিনীর অব্যাহত হামলায় ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সেখানে অন্তত ২০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন বলে জানিয়েছে গাজার সরকারি মিডিয়া দপ্তর। একই সময়ে প্রায় ৩ লাখ মানুষকে জোরপূর্বক গাজা শহরের দিকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে- যেখানে খাদ্য, আশ্রয় ও ওষুধের চরম সংকট চলছে।
২০ ঘণ্টা আগেআইডিএফ তাদের পোস্টে বলছে, যতক্ষণ পর্যন্ত হামাস হুমকি না হয়ে ওঠে এবং তাদের কাছে থাকা সব জিম্মি মুক্ত না হয়, ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা আমাদের অভিযান বন্ধ করব না। আগের ২৪ ঘণ্টায় গাজা উপত্যকায় দেড় শতাধিক ‘সন্ত্রাসী লক্ষ্যবস্তু’তে হামলা চালানো হয়েছে বলেও দাবি করা হয় পোস্টে।
১ দিন আগে