ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ইরানের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এর প্রতিক্রিয়ায় মার্কিন নৌবহরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধ করে দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির প্রভাবশালী উপদেষ্টা হোসেইন শরিয়ত মাদারি।
রোববার (২২ জুন) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন।
প্রতিবেদনে সংবাদমাধ্যমটি বলছে, ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির একজন ঘনিষ্ঠ উপদেষ্টা ও কট্টরপন্থি কেহান পত্রিকার প্রধান সম্পাদক হোসেইন শরিয়তমাদারি যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানোর আহ্বান জানিয়েছেন। একইসঙ্গে হারমুজ প্রণালি বন্ধ করে দেওয়ার দাবিও জানান তিনি।
টেলিগ্রামে কেহান পত্রিকার একটি বার্তায় শরিয়তমাদারিকে উদ্ধৃত করে বলা হয়, ‘ফোর্দো পারমাণবিক স্থাপনায় আমেরিকার হামলার পর, এখন পালা আমাদের। এক মুহূর্ত দেরি না করে, প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে আমাদের উচিত বাহরাইনে অবস্থিত আমেরিকান নৌবহরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো এবং একইসাথে হরমুজ প্রণালিতে আমেরিকা, ব্রিটেন, জার্মানি ও ফ্রান্সের জাহাজ চলাচল বন্ধ করে দেওয়া।’
এই বার্তার শেষে পবিত্র কোরআনের একটি আয়াত উদ্ধৃত করা হয়, ‘তোমরা যেখানেই তাদের পাবে, হত্যা করো।’ (সূরা বাকারাহ, আয়াত ১৯১)
এদিকে, ইরানের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘আমরা ইরানে পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোতে অত্যন্ত সফলভাবে হামলা সম্পন্ন করেছি। মাটির ২৬২ ফুট গভীরে থাকা ফোর্ডো কেন্দ্রেও বোমা ফেলা হয়েছে। এখন বিমানগুলো যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে আসছে।’
পরে এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘এটি যুক্তরাষ্ট্র, ইসরায়েল এবং সমগ্র বিশ্বের জন্য একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত।’
ইরানের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এর প্রতিক্রিয়ায় মার্কিন নৌবহরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধ করে দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির প্রভাবশালী উপদেষ্টা হোসেইন শরিয়ত মাদারি।
রোববার (২২ জুন) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন।
প্রতিবেদনে সংবাদমাধ্যমটি বলছে, ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির একজন ঘনিষ্ঠ উপদেষ্টা ও কট্টরপন্থি কেহান পত্রিকার প্রধান সম্পাদক হোসেইন শরিয়তমাদারি যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানোর আহ্বান জানিয়েছেন। একইসঙ্গে হারমুজ প্রণালি বন্ধ করে দেওয়ার দাবিও জানান তিনি।
টেলিগ্রামে কেহান পত্রিকার একটি বার্তায় শরিয়তমাদারিকে উদ্ধৃত করে বলা হয়, ‘ফোর্দো পারমাণবিক স্থাপনায় আমেরিকার হামলার পর, এখন পালা আমাদের। এক মুহূর্ত দেরি না করে, প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে আমাদের উচিত বাহরাইনে অবস্থিত আমেরিকান নৌবহরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো এবং একইসাথে হরমুজ প্রণালিতে আমেরিকা, ব্রিটেন, জার্মানি ও ফ্রান্সের জাহাজ চলাচল বন্ধ করে দেওয়া।’
এই বার্তার শেষে পবিত্র কোরআনের একটি আয়াত উদ্ধৃত করা হয়, ‘তোমরা যেখানেই তাদের পাবে, হত্যা করো।’ (সূরা বাকারাহ, আয়াত ১৯১)
এদিকে, ইরানের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘আমরা ইরানে পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোতে অত্যন্ত সফলভাবে হামলা সম্পন্ন করেছি। মাটির ২৬২ ফুট গভীরে থাকা ফোর্ডো কেন্দ্রেও বোমা ফেলা হয়েছে। এখন বিমানগুলো যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে আসছে।’
পরে এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘এটি যুক্তরাষ্ট্র, ইসরায়েল এবং সমগ্র বিশ্বের জন্য একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত।’
এই ঘটনা ইরানিদের মনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি দীর্ঘস্থায়ী অবিশ্বাসের বীজ বপন করে। অনেক ইরানিই বিশ্বাস করতেন, যুক্তরাষ্ট্র ইরানের সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপ করেছে শুধুমাত্র তেলের নিয়ন্ত্রণের জন্য।
৭ ঘণ্টা আগেএরপর থেকে ইসরাইল রাষ্ট্র ক্রমে আরও শক্তিশালী হতে থাকে। যুক্তরাষ্ট্র ইসরাইলকে কূটনৈতিক ও সামরিকভাবে ব্যাপক সহায়তা দিতে থাকে।
৭ ঘণ্টা আগেশনিবার রাতে চালানো মার্কিন হামলার জবাবে রোববার সকালে ইসরাইলের বিভিন্ন স্থানে ব্যাপক ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরান।ইরানের সর্বশেষ এ হামলার পর ইসরাইলে কমপক্ষে ১১ জন আহত হয়েছে এবং তাদের চিকিৎসা চলছে বলে জানিয়েছে ইসরাইল।
১০ ঘণ্টা আগেইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা বিশ্ব রাজনীতিতে তীব্র প্রতিক্রিয়ার জন্ম দিয়েছে। সংঘাতের বিস্তার নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। মার্কিন অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতেও এই হামলার সংবিধানিক বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন মার্কিন সিনেটর বার্নি স্যান্ডার্সও। একদিকে যখন হোয়াইট হাউস এ হামলাকে ‘সামরি
১০ ঘণ্টা আগে