ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে সবার প্রতি আহবান জানিয়ে যৌথ বিবৃতি দিয়েছে ১৫টি দেশ। তারা হামাসের হাতে থাকা সব জিম্মির মুক্তি ও গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতিরও আহ্বান জানিয়েছে।
বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ফিলিস্তিন ও ইসরাইলের মধ্যে দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের লক্ষ্যে গত সোমবার (২৮ জুলাই) যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে তিন দিনব্যাপী সম্মেলন শুরু হয়। ফ্রান্স ও সৌদি আরব এ সম্মেলনের নেতৃত্ব দেয়। তবে ইসরাইল ও তার প্রধান মিত্র দেশ যুক্তরাষ্ট্র সম্মেলন বয়কট করে।
পরদিন মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) রাতে ফরাসি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ১৫ দেশের এক যৌথ বিবৃতি প্রকাশ করে। দেশগুলো হলো— ফ্রান্স, অ্যান্ডোরা, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, ফিনল্যান্ড, আইসল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড, লুক্সেমবার্গ, মাল্টা, নিউজিল্যান্ড, নরওয়ে, পর্তুগাল, সান মারিনো, স্লোভেনিয়া ও স্পেন।
বিবৃতিতে স্বাক্ষরকারী দেশগুলো জানায়, আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘ নীতিমালা মেনে দুটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ইসরাইল ও ফিলিস্তিনকে অবশ্যই নিরাপদ ও আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সীমান্তের ভেতরে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান করতে হবে। বিবৃতিতে অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকা ও অধিকৃত পশ্চিম তীরকে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের (পিএ) অধীনে একীভূত করার ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে।
এর আগে গত ১০ জুন ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের (পিএ) প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস কয়েক দফা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। ৭ অক্টোবরের হামাসের ‘সন্ত্রাসী হামলা’র নিন্দা জানানোর পাশাপাশি ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি ও হামাসের নিরস্ত্রীকরণের আহ্বান জানান তিনি। বন্দিদের অর্থ দেওয়ার ব্যবস্থা বন্ধ করার পাশাপাশি শিক্ষা ব্যবস্থা সংস্কার ও এক বছরের মধ্যে নির্বাচনের আয়োজনের প্রতিশ্রুতি দেন আব্বাস। বলেন, ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের বেসামরিকীকরণ নীতি গ্রহণ করছেন।
যৌথ বিবৃতিতে ১৫ দেশ মাহমুদ আব্বাসের এসব প্রতিশ্রুতিকে স্বাগত জানিয়েছে। পাশাপাশি ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক ও জোরদার করার আহ্বান জানিয়ে বলা হয়েছে, ইসরায়েল রাষ্ট্রের আঞ্চলিক গ্রহণযোগ্যতার বিষয়ে আলোচনায় প্রবেশের আগ্রহ প্রকাশ করার আহ্বান জানাচ্ছে এসব দেশ।
জাতিসংঘের ১৯৩ সদস্যের মধ্যে কমপক্ষে ১৪২টি দেশ বর্তমানে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে অথবা স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানিসহ বেশ কয়েকটি শক্তিশালী পশ্চিমা দেশের স্বীকৃতি এখনো পায়নি ফিলিস্তিন।
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে সবার প্রতি আহবান জানিয়ে যৌথ বিবৃতি দিয়েছে ১৫টি দেশ। তারা হামাসের হাতে থাকা সব জিম্মির মুক্তি ও গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতিরও আহ্বান জানিয়েছে।
বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ফিলিস্তিন ও ইসরাইলের মধ্যে দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের লক্ষ্যে গত সোমবার (২৮ জুলাই) যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে তিন দিনব্যাপী সম্মেলন শুরু হয়। ফ্রান্স ও সৌদি আরব এ সম্মেলনের নেতৃত্ব দেয়। তবে ইসরাইল ও তার প্রধান মিত্র দেশ যুক্তরাষ্ট্র সম্মেলন বয়কট করে।
পরদিন মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) রাতে ফরাসি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ১৫ দেশের এক যৌথ বিবৃতি প্রকাশ করে। দেশগুলো হলো— ফ্রান্স, অ্যান্ডোরা, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, ফিনল্যান্ড, আইসল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড, লুক্সেমবার্গ, মাল্টা, নিউজিল্যান্ড, নরওয়ে, পর্তুগাল, সান মারিনো, স্লোভেনিয়া ও স্পেন।
বিবৃতিতে স্বাক্ষরকারী দেশগুলো জানায়, আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘ নীতিমালা মেনে দুটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ইসরাইল ও ফিলিস্তিনকে অবশ্যই নিরাপদ ও আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সীমান্তের ভেতরে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান করতে হবে। বিবৃতিতে অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকা ও অধিকৃত পশ্চিম তীরকে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের (পিএ) অধীনে একীভূত করার ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে।
এর আগে গত ১০ জুন ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের (পিএ) প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস কয়েক দফা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। ৭ অক্টোবরের হামাসের ‘সন্ত্রাসী হামলা’র নিন্দা জানানোর পাশাপাশি ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি ও হামাসের নিরস্ত্রীকরণের আহ্বান জানান তিনি। বন্দিদের অর্থ দেওয়ার ব্যবস্থা বন্ধ করার পাশাপাশি শিক্ষা ব্যবস্থা সংস্কার ও এক বছরের মধ্যে নির্বাচনের আয়োজনের প্রতিশ্রুতি দেন আব্বাস। বলেন, ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের বেসামরিকীকরণ নীতি গ্রহণ করছেন।
যৌথ বিবৃতিতে ১৫ দেশ মাহমুদ আব্বাসের এসব প্রতিশ্রুতিকে স্বাগত জানিয়েছে। পাশাপাশি ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক ও জোরদার করার আহ্বান জানিয়ে বলা হয়েছে, ইসরায়েল রাষ্ট্রের আঞ্চলিক গ্রহণযোগ্যতার বিষয়ে আলোচনায় প্রবেশের আগ্রহ প্রকাশ করার আহ্বান জানাচ্ছে এসব দেশ।
জাতিসংঘের ১৯৩ সদস্যের মধ্যে কমপক্ষে ১৪২টি দেশ বর্তমানে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে অথবা স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানিসহ বেশ কয়েকটি শক্তিশালী পশ্চিমা দেশের স্বীকৃতি এখনো পায়নি ফিলিস্তিন।
জেলেনস্কি বলেন, আমি বিশ্বাস করি, যুদ্ধ থামাতে রাশিয়াকে ‘চাপ প্রয়োগ করা’ সম্ভব। যদি বিশ্ব রাশিয়ার শাসনব্যবস্থা পরিবর্তনের লক্ষ্য না নেয়, তবে যুদ্ধ শেষ হওয়ার পরও মস্কো তার প্রতিবেশী দেশগুলোকে অস্থিতিশীল করতে থাকবে।
১ দিন আগেজান্তার মুখপাত্র জাও মিন তুন সাংবাদিকদের পাঠানো এক ভয়েস বার্তায় জানান, একাধিক দলের গণতান্ত্রিক পথে দেশকে এগিয়ে নিতে আজ জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার করা হয়েছে।
২ দিন আগেপাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি চূড়ান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
২ দিন আগেভারতের রপ্তানি পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের পর এবার দেশটির ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
২ দিন আগে