অরুণাভ বিশ্বাস
উত্তর কোরিয়ার শাসক কিম জং উন আধুনিক বিশ্বের অন্যতম রহস্যময় ও আলোচিত নেতা। মাত্র ২৭ বছর বয়সে ক্ষমতায় এসে যেভাবে দ্রুত একনায়কতন্ত্রের শীর্ষে উঠে এসেছেন এবং বিশ্বরাজনীতিতে নিজের উপস্থিতি প্রতিষ্ঠা করেছেন, তা সত্যিই বিস্ময়কর। অথচ তার ক্ষমতায় আসা বা প্রভাব বিস্তার করা খুব একটা সহজ ছিল না। ক্ষমতায় বসার আগ পর্যন্ত আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তাকে খুব কম মানুষই চিনত, এমনকি উত্তর কোরিয়ার অভ্যন্তরেও তিনি ছিলেন তুলনামূলক অপ্রসিদ্ধ। তাহলে কীভাবে তিনি আজ উত্তর কোরিয়ার একচ্ছত্র নেতা ও বিশ্ব নেতাদের মাথাব্যথার কারণ হয়ে উঠলেন?
কিম জং উন ১৯৮৩ বা ১৯৮৪ সালে জন্মগ্রহণ করেন, যদিও তাঁর জন্মতারিখ ও ব্যক্তিগত জীবনের তথ্য নিয়ে রয়েছে নানা ধোঁয়াশা। তিনি ছিলেন কিম জং ইলের তৃতীয় পুত্র। তাঁর মা কো ইয়ং হুই ছিলেন কিম জং ইলের প্রিয়তমা সঙ্গিনী হলেও উত্তর কোরিয়ার ক্ষমতাধর রাজনৈতিক পরিবারগুলোর চোখে ‘কম গুরুত্বপূর্ণ’। ফলে কিম জং উনের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ শুরুতে অনিশ্চিত ছিল। অথচ তাঁর বড় ভাই কিম জং নামকে সরিয়ে রেখে কিম জং ইল নিজের উত্তরসূরি হিসেবে বেছে নেন কিম জং উনকেই।
বিশেষজ্ঞদের মতে, এই নির্বাচনের পেছনে কিম জং ইলের ব্যক্তিগত পছন্দ ছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ ছিল কিম জং উনের রাজনৈতিক প্রশিক্ষণ ও বুদ্ধিমত্তা। সুইজারল্যান্ডে পড়াশোনা করার সময় তিনি পশ্চিমা সংস্কৃতির কিছু দিক জানলেও কখনোই তা গ্রহণ করেননি। বরং দেশে ফিরে তিনি বাবার আদর্শে গড়ে উঠতে শুরু করেন এবং পিয়ংইয়ংয়ে বিভিন্ন সামরিক স্কুলে ভর্তি হন। তিনি দ্রুত একটি নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর অনুগত হয়ে ওঠেন, যারা তাঁকে পর্দার আড়াল থেকে প্রস্তুত করছিল ভবিষ্যৎ নেতৃত্বের জন্য।
২০১১ সালে কিম জং ইলের মৃত্যু হয়। এর পরপরই কিম জং উনকে উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা ঘোষণা করা হয়। কিন্তু এখানে আসে চমকপ্রদ বিষয়: এত তরুণ বয়সে, সামান্য রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা নিয়ে, কিম কীভাবে ক্ষমতা ধরে রাখতে পারলেন? এর পেছনে মূল কারণ ছিল তাঁর কৌশলী নির্মমতা ও পুরোনো ক্ষমতাকাঠামোকে পুনর্গঠনের সাহস।
ক্ষমতায় এসেই তিনি দেশের সামরিক ও রাজনৈতিক পরিকাঠামোতে একের পর এক পরিবর্তন আনতে থাকেন। বাবা কিম জং ইলের সময়ের বহু উচ্চপদস্থ নেতাকে সরিয়ে দেন, অনেককে মৃত্যুদণ্ড দেন, এমনকি নিজের কাকাকেও (চাং সাং থায়েক) বিশ্বাসঘাতকতার অভিযোগে প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ড দেন। এই নির্মমতা ছিল কিম জং উনের নিজের ক্ষমতা সংহত করার প্রথম ধাপ।
এর পাশাপাশি, তিনি দেশের জনগণের কাছে একটি শক্তিশালী, আত্মবিশ্বাসী নেতার ভাবমূর্তি তৈরি করেন। রাষ্ট্রীয় প্রচারণায় তাঁকে প্রায় দেবতুল্য করে উপস্থাপন করা হয়। তিনি নিয়মিত সামরিক পোশাক পরে বাহিনী পরিদর্শন করেন, ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের সময় উপস্থিত থাকেন, এমনকি নিজেকে ‘পারমাণবিক শক্তির অধিকারী নেতা’ হিসেবে তুলে ধরেন। এর ফলে সেনাবাহিনীর ওপর তাঁর নিয়ন্ত্রণ আরও সুসংহত হয়।
তবে কিম জং উনের আন্তর্জাতিক প্রভাব বিস্তারের সবচেয়ে বড় হাতিয়ার ছিল পারমাণবিক অস্ত্র কর্মসূচি। ২০১৬ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত তিনি একের পর এক পারমাণবিক পরীক্ষা ও আন্তঃমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করে গোটা বিশ্বকে চমকে দেন। এতে করে যুক্তরাষ্ট্র, দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানের মতো দেশগুলো সরাসরি কিম জং উনের ব্যাপারে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে। আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা, অর্থনৈতিক অবরোধ, রাজনৈতিক চাপ—এসব সত্ত্বেও তিনি দৃঢ় অবস্থানে থাকেন।
২০১৮ সালে কিম জং উন এক ঐতিহাসিক পদক্ষেপ নেন—তিনি দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জে ইন-এর সঙ্গে সীমান্তে হাত মেলান, যা ছিল কোরীয় উপদ্বীপে শান্তি আলোচনার সূচনা। এরপর আরও বিস্ময়কর ঘটনা ঘটে: কিম জং উন ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০১৮ ও ২০১৯ সালে দুইবার মুখোমুখি বৈঠকে বসেন, যা ছিল উত্তর কোরিয়ার ইতিহাসে নজিরবিহীন। যদিও এসব বৈঠক থেকে দীর্ঘমেয়াদি কিছু অর্জন হয়নি, তবুও এসব ঘটনাই কিমকে বিশ্বরাজনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে নিয়ে আসে।
আন্তর্জাতিক রাজনীতির গবেষক এবং হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের এশিয়া স্টাডিজের অধ্যাপক ড. রিচার্ড উইটসন বলেন, ‘কিম জং উন কৌশলগত অনিশ্চয়তার এক অদ্ভুত খেলা রপ্ত করেছেন। তিনি এমনভাবে আগ্রাসন আর কূটনীতি মিশিয়ে দেন যে, বিশ্বশক্তিগুলোর পক্ষে তাঁকে উপেক্ষা করা সম্ভব হয় না।’
তাঁর এই অবস্থান কেবল রাজনৈতিকভাবে নয়, সাংস্কৃতিকভাবেও দৃঢ়। উত্তর কোরিয়ার জনগণের জন্য তিনি একটি শক্তিশালী, আত্মরক্ষাকারী জাতির প্রতীক। রাষ্ট্রীয় প্রচারণা তাঁকে দেখায়, একজন মহাজ্ঞানী, সাহসী এবং মানবিক নেতারূপে, যার আদর্শ ও শক্তিই উত্তর কোরিয়ার অস্তিত্বের গ্যারান্টি।
সব মিলিয়ে বলা যায়, কিম জং উনের উত্থান একটি নিখুঁত পরিকল্পনা, নির্মমতা, কৌশলী প্রচারণা এবং আন্তর্জাতিক সুযোগের সংমিশ্রণ। তাঁর নেতৃত্বে উত্তর কোরিয়া যেমন আরও নিঃসঙ্গ হয়েছে, তেমনি এক নতুন ধরনের হুমকিস্বরূপ পরিণত হয়েছে বিশ্বরাজনীতির জন্য। কেউ তাঁকে ভয় পায়, কেউ তাঁকে তাচ্ছিল্য করে, কিন্তু তাঁকে উপেক্ষা করার সুযোগ আর কারও নেই—এই সত্যটিই তাঁকে একজন সত্যিকার ‘প্রভাবশালী’ নেতা বানিয়েছে।
উত্তর কোরিয়ার শাসক কিম জং উন আধুনিক বিশ্বের অন্যতম রহস্যময় ও আলোচিত নেতা। মাত্র ২৭ বছর বয়সে ক্ষমতায় এসে যেভাবে দ্রুত একনায়কতন্ত্রের শীর্ষে উঠে এসেছেন এবং বিশ্বরাজনীতিতে নিজের উপস্থিতি প্রতিষ্ঠা করেছেন, তা সত্যিই বিস্ময়কর। অথচ তার ক্ষমতায় আসা বা প্রভাব বিস্তার করা খুব একটা সহজ ছিল না। ক্ষমতায় বসার আগ পর্যন্ত আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তাকে খুব কম মানুষই চিনত, এমনকি উত্তর কোরিয়ার অভ্যন্তরেও তিনি ছিলেন তুলনামূলক অপ্রসিদ্ধ। তাহলে কীভাবে তিনি আজ উত্তর কোরিয়ার একচ্ছত্র নেতা ও বিশ্ব নেতাদের মাথাব্যথার কারণ হয়ে উঠলেন?
কিম জং উন ১৯৮৩ বা ১৯৮৪ সালে জন্মগ্রহণ করেন, যদিও তাঁর জন্মতারিখ ও ব্যক্তিগত জীবনের তথ্য নিয়ে রয়েছে নানা ধোঁয়াশা। তিনি ছিলেন কিম জং ইলের তৃতীয় পুত্র। তাঁর মা কো ইয়ং হুই ছিলেন কিম জং ইলের প্রিয়তমা সঙ্গিনী হলেও উত্তর কোরিয়ার ক্ষমতাধর রাজনৈতিক পরিবারগুলোর চোখে ‘কম গুরুত্বপূর্ণ’। ফলে কিম জং উনের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ শুরুতে অনিশ্চিত ছিল। অথচ তাঁর বড় ভাই কিম জং নামকে সরিয়ে রেখে কিম জং ইল নিজের উত্তরসূরি হিসেবে বেছে নেন কিম জং উনকেই।
বিশেষজ্ঞদের মতে, এই নির্বাচনের পেছনে কিম জং ইলের ব্যক্তিগত পছন্দ ছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ ছিল কিম জং উনের রাজনৈতিক প্রশিক্ষণ ও বুদ্ধিমত্তা। সুইজারল্যান্ডে পড়াশোনা করার সময় তিনি পশ্চিমা সংস্কৃতির কিছু দিক জানলেও কখনোই তা গ্রহণ করেননি। বরং দেশে ফিরে তিনি বাবার আদর্শে গড়ে উঠতে শুরু করেন এবং পিয়ংইয়ংয়ে বিভিন্ন সামরিক স্কুলে ভর্তি হন। তিনি দ্রুত একটি নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর অনুগত হয়ে ওঠেন, যারা তাঁকে পর্দার আড়াল থেকে প্রস্তুত করছিল ভবিষ্যৎ নেতৃত্বের জন্য।
২০১১ সালে কিম জং ইলের মৃত্যু হয়। এর পরপরই কিম জং উনকে উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা ঘোষণা করা হয়। কিন্তু এখানে আসে চমকপ্রদ বিষয়: এত তরুণ বয়সে, সামান্য রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা নিয়ে, কিম কীভাবে ক্ষমতা ধরে রাখতে পারলেন? এর পেছনে মূল কারণ ছিল তাঁর কৌশলী নির্মমতা ও পুরোনো ক্ষমতাকাঠামোকে পুনর্গঠনের সাহস।
ক্ষমতায় এসেই তিনি দেশের সামরিক ও রাজনৈতিক পরিকাঠামোতে একের পর এক পরিবর্তন আনতে থাকেন। বাবা কিম জং ইলের সময়ের বহু উচ্চপদস্থ নেতাকে সরিয়ে দেন, অনেককে মৃত্যুদণ্ড দেন, এমনকি নিজের কাকাকেও (চাং সাং থায়েক) বিশ্বাসঘাতকতার অভিযোগে প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ড দেন। এই নির্মমতা ছিল কিম জং উনের নিজের ক্ষমতা সংহত করার প্রথম ধাপ।
এর পাশাপাশি, তিনি দেশের জনগণের কাছে একটি শক্তিশালী, আত্মবিশ্বাসী নেতার ভাবমূর্তি তৈরি করেন। রাষ্ট্রীয় প্রচারণায় তাঁকে প্রায় দেবতুল্য করে উপস্থাপন করা হয়। তিনি নিয়মিত সামরিক পোশাক পরে বাহিনী পরিদর্শন করেন, ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের সময় উপস্থিত থাকেন, এমনকি নিজেকে ‘পারমাণবিক শক্তির অধিকারী নেতা’ হিসেবে তুলে ধরেন। এর ফলে সেনাবাহিনীর ওপর তাঁর নিয়ন্ত্রণ আরও সুসংহত হয়।
তবে কিম জং উনের আন্তর্জাতিক প্রভাব বিস্তারের সবচেয়ে বড় হাতিয়ার ছিল পারমাণবিক অস্ত্র কর্মসূচি। ২০১৬ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত তিনি একের পর এক পারমাণবিক পরীক্ষা ও আন্তঃমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করে গোটা বিশ্বকে চমকে দেন। এতে করে যুক্তরাষ্ট্র, দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানের মতো দেশগুলো সরাসরি কিম জং উনের ব্যাপারে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে। আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা, অর্থনৈতিক অবরোধ, রাজনৈতিক চাপ—এসব সত্ত্বেও তিনি দৃঢ় অবস্থানে থাকেন।
২০১৮ সালে কিম জং উন এক ঐতিহাসিক পদক্ষেপ নেন—তিনি দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জে ইন-এর সঙ্গে সীমান্তে হাত মেলান, যা ছিল কোরীয় উপদ্বীপে শান্তি আলোচনার সূচনা। এরপর আরও বিস্ময়কর ঘটনা ঘটে: কিম জং উন ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০১৮ ও ২০১৯ সালে দুইবার মুখোমুখি বৈঠকে বসেন, যা ছিল উত্তর কোরিয়ার ইতিহাসে নজিরবিহীন। যদিও এসব বৈঠক থেকে দীর্ঘমেয়াদি কিছু অর্জন হয়নি, তবুও এসব ঘটনাই কিমকে বিশ্বরাজনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে নিয়ে আসে।
আন্তর্জাতিক রাজনীতির গবেষক এবং হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের এশিয়া স্টাডিজের অধ্যাপক ড. রিচার্ড উইটসন বলেন, ‘কিম জং উন কৌশলগত অনিশ্চয়তার এক অদ্ভুত খেলা রপ্ত করেছেন। তিনি এমনভাবে আগ্রাসন আর কূটনীতি মিশিয়ে দেন যে, বিশ্বশক্তিগুলোর পক্ষে তাঁকে উপেক্ষা করা সম্ভব হয় না।’
তাঁর এই অবস্থান কেবল রাজনৈতিকভাবে নয়, সাংস্কৃতিকভাবেও দৃঢ়। উত্তর কোরিয়ার জনগণের জন্য তিনি একটি শক্তিশালী, আত্মরক্ষাকারী জাতির প্রতীক। রাষ্ট্রীয় প্রচারণা তাঁকে দেখায়, একজন মহাজ্ঞানী, সাহসী এবং মানবিক নেতারূপে, যার আদর্শ ও শক্তিই উত্তর কোরিয়ার অস্তিত্বের গ্যারান্টি।
সব মিলিয়ে বলা যায়, কিম জং উনের উত্থান একটি নিখুঁত পরিকল্পনা, নির্মমতা, কৌশলী প্রচারণা এবং আন্তর্জাতিক সুযোগের সংমিশ্রণ। তাঁর নেতৃত্বে উত্তর কোরিয়া যেমন আরও নিঃসঙ্গ হয়েছে, তেমনি এক নতুন ধরনের হুমকিস্বরূপ পরিণত হয়েছে বিশ্বরাজনীতির জন্য। কেউ তাঁকে ভয় পায়, কেউ তাঁকে তাচ্ছিল্য করে, কিন্তু তাঁকে উপেক্ষা করার সুযোগ আর কারও নেই—এই সত্যটিই তাঁকে একজন সত্যিকার ‘প্রভাবশালী’ নেতা বানিয়েছে।
বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিয়েছে রাশিয়া।
১ দিন আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অভিবাসনবিরোধী অভিযান পরিচালনার জন্য বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) এসব সেনা মোতায়েন করা হয়। এসব সেনা ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট সংস্থাকে সহায়তা করবে।
১ দিন আগেজার্মানির বায়ার্ন অঞ্চলের পুলিশ জানিয়েছে, যাত্রীবেশে ওই হামলাকারী চলন্ত ট্রেনের ভেতরে কয়েকজনকে আঘাত করেন। এতে পুরো ট্রেনে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। ট্রেনটিতে প্রায় ৫০০ যাত্রী ছিলেন।
১ দিন আগে