প্রতিনিধি, ঢাবি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ক্যাম্পাস এলাকা থেকে ককটেল উদ্ধারের ঘটনায় শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। পাশাপাশি সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার ও নিরাপদ ক্যাম্পাসের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিলও করেছে।
মঙ্গলবার (১৭ জুন) দুপুরে ছাত্রদল ঢাবি শাখার নেতাকর্মীরা এ কর্মসূচি পালন করেন। বিক্ষোভ মিছিলটি ঢাবির ছাত্র শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) থেকে শুরু হয়ে কেন্দ্রীয় মসজিদ ও কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার প্রদক্ষিণ করে অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে গিয়ে শেষ হয়।
এর আগে সোমবার (১৬ জুন) সকালে কাটাবন এলাকায় মিছিল করে নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ। ওই মিছিলের সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শেখ মুজিবুর রহমান হলের শাহবাগসংলগ্ন গেটের আশপাশে দুটি ককটেল বিস্ফোরণের খবর পাওয়া যায়।
সোমবারই ঢাবির কাজী মোতাহার হোসেন ভবন প্রাঙ্গণের দুটি স্থান থেকে সাতটি ককটেল উদ্ধার করা হয়। একই দিনে ফজলুল মুসলিম হলে বিভিন্ন কক্ষের সামনে লাগানো জুলাই আন্দোলনের শহিদদের নাম সম্বলিত ফলক সরিয়ে ফেলে দুষ্কৃতিকারীরা।
এসব ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতেই মঙ্গলবার বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করেছিল ঢাবি ছাত্রদল। তাতে সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী অংশ নেন।
বিক্ষোভ মিছিল শেষে সমাবেশে ঢাবি ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাহিদুজ্জামান শিপন বলেন, ককটেল রেখে ও বিস্ফোরণ ঘটিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ভীতি সঞ্চার করার চেষ্টা করেছে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা। এসব ঘটনায় প্রশাসনের ব্যর্থতাও ক্রমেই প্রকট হয়ে উঠছে।
শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তায় ছাত্রদলের ভূমিকা তুলে ধরতে গিয়ে শিপন জানান, জুলাই আন্দোলন-পরবর্তী সময়ে ক্যাম্পাসে আন্দোলনে যুক্ত ঢাবির ক্রিয়াশীল বিভিন্ন রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনের নেতাকর্মীসহ সাধারণ শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করেছে ছাত্রদল। পাশাপাশি তোফাজ্জল হত্যা, গণিত ভবনের সামনে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার ও চারুকলায় অগ্নিসংযোগসহ নানা আশঙ্কাজনক ঘটনায় ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা বাড়াতে লিখিতভাবে সুনির্দিষ্ট পরামর্শ দিয়েছে।
শিপন বলেন, এরপরও মেধাবী ছাত্রনেতা এস এম শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছে। প্রশাসনের অবহেলার ফলেই নিরাপত্তাহীন এ পরিবেশ তৈরি হয়েছে। আবারও প্রমাণিত হয়েছে, বর্তমান উপাচার্য ও প্রক্টরসহ নিরাপত্তা নিশ্চিতের দায়িত্বে থাকা সবাই চরমভাবে ব্যর্থ।
ঢাবি ছাত্রদল সভাপতি গণেশ চন্দ্র রায় সাহস বলেন, অভ্যুত্থান-পরবর্তী সাধারণ শিক্ষার্থী ও প্রগতিশীল ছাত্রসংগঠনের আস্থার এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ক্যাম্পাসের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বারবার ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে। আমরা ক্যাম্পাসে বোমা-ককটেল মজুত করা সন্ত্রাসীদের দ্রুত চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনার দাবি জানাই। ক্যাম্পাসের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হলে এটি জরুরি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ক্যাম্পাস এলাকা থেকে ককটেল উদ্ধারের ঘটনায় শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। পাশাপাশি সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার ও নিরাপদ ক্যাম্পাসের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিলও করেছে।
মঙ্গলবার (১৭ জুন) দুপুরে ছাত্রদল ঢাবি শাখার নেতাকর্মীরা এ কর্মসূচি পালন করেন। বিক্ষোভ মিছিলটি ঢাবির ছাত্র শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) থেকে শুরু হয়ে কেন্দ্রীয় মসজিদ ও কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার প্রদক্ষিণ করে অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে গিয়ে শেষ হয়।
এর আগে সোমবার (১৬ জুন) সকালে কাটাবন এলাকায় মিছিল করে নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ। ওই মিছিলের সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শেখ মুজিবুর রহমান হলের শাহবাগসংলগ্ন গেটের আশপাশে দুটি ককটেল বিস্ফোরণের খবর পাওয়া যায়।
সোমবারই ঢাবির কাজী মোতাহার হোসেন ভবন প্রাঙ্গণের দুটি স্থান থেকে সাতটি ককটেল উদ্ধার করা হয়। একই দিনে ফজলুল মুসলিম হলে বিভিন্ন কক্ষের সামনে লাগানো জুলাই আন্দোলনের শহিদদের নাম সম্বলিত ফলক সরিয়ে ফেলে দুষ্কৃতিকারীরা।
এসব ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতেই মঙ্গলবার বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করেছিল ঢাবি ছাত্রদল। তাতে সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী অংশ নেন।
বিক্ষোভ মিছিল শেষে সমাবেশে ঢাবি ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাহিদুজ্জামান শিপন বলেন, ককটেল রেখে ও বিস্ফোরণ ঘটিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ভীতি সঞ্চার করার চেষ্টা করেছে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা। এসব ঘটনায় প্রশাসনের ব্যর্থতাও ক্রমেই প্রকট হয়ে উঠছে।
শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তায় ছাত্রদলের ভূমিকা তুলে ধরতে গিয়ে শিপন জানান, জুলাই আন্দোলন-পরবর্তী সময়ে ক্যাম্পাসে আন্দোলনে যুক্ত ঢাবির ক্রিয়াশীল বিভিন্ন রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনের নেতাকর্মীসহ সাধারণ শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করেছে ছাত্রদল। পাশাপাশি তোফাজ্জল হত্যা, গণিত ভবনের সামনে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার ও চারুকলায় অগ্নিসংযোগসহ নানা আশঙ্কাজনক ঘটনায় ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা বাড়াতে লিখিতভাবে সুনির্দিষ্ট পরামর্শ দিয়েছে।
শিপন বলেন, এরপরও মেধাবী ছাত্রনেতা এস এম শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছে। প্রশাসনের অবহেলার ফলেই নিরাপত্তাহীন এ পরিবেশ তৈরি হয়েছে। আবারও প্রমাণিত হয়েছে, বর্তমান উপাচার্য ও প্রক্টরসহ নিরাপত্তা নিশ্চিতের দায়িত্বে থাকা সবাই চরমভাবে ব্যর্থ।
ঢাবি ছাত্রদল সভাপতি গণেশ চন্দ্র রায় সাহস বলেন, অভ্যুত্থান-পরবর্তী সাধারণ শিক্ষার্থী ও প্রগতিশীল ছাত্রসংগঠনের আস্থার এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ক্যাম্পাসের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বারবার ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে। আমরা ক্যাম্পাসে বোমা-ককটেল মজুত করা সন্ত্রাসীদের দ্রুত চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনার দাবি জানাই। ক্যাম্পাসের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হলে এটি জরুরি।
তারা বলেন, এই রায় শুধু বিচারিক দায়বদ্ধতার চরম ব্যর্থতা নয়, বরং এটি ন্যায়বিচারের নিষ্ঠুর প্রহসন। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের রক্তের সাথে এই রায় সরাসরি বিশ্বাসঘাতকতা এবং দেশের বিচার ব্যবস্থার প্রতি জনগণের আস্থা ধ্বংস করার সমান। বিচার ব্যবস্থা যখন রাজনৈতিক প্রভাব ও পক্ষপাতদুষ্টতার কাছে নতজানু হয়ে প
১৮ দিন আগেমিছিল ও সমাবেশে ‘জামাত শিবির রাজাকার, এই মুহূর্ত বাংলা ছাড়’, ‘গুপ্ত বাহিনীর আস্তানা ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’, ‘ছ-তে ছাত্রশিবির, তুই রাজাকার তুই রাজাকার’, ‘হাসিনা আজহার এই বাংলার গাদ্দার’, ‘আ তে আজহার, তুই রাজাকার তুই রাজাকার’, ‘লীগ গেছে যেই পথে শিবির যাবে সেই পথে’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।
১৮ দিন আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) গণতান্ত্রিক ছাত্র জোটের মশাল মিছিলে হামলার অভিযোগ উঠেছে ইসলামী ছাত্রশিবিরের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। মঙ্গলবার (২৮ মে) রাত আটটার পর ক্যাম্পাসের পরিবহন মার্কেট ও প্যারিস রোড এলাকায় এ হামলার ঘটনা ঘটে। এতে বামপন্থী ছাত্র সংগঠনের চার নেতা ও একজন সাংবাদিক আহত হয়েছেন।
২১ দিন আগেমিছিল ও বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে ‘ইন্টেরিম সরকার গণহত্যার পাহারাদার’, ‘একাত্তরের শত্রু যারা বাংলাদেশের শত্রু তারা’, ‘হাসিনা-আজাহার একাত্তরের গাদ্দার’, ‘জ্বালো জ্বালো আগুন জ্বালো’ ইত্যাদি স্লোগান দেওয়া হয়।
২১ দিন আগে