কাতারে প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী ৪ নারী ক্রীড়াবিদ\n
কেবল লুসাইল স্টেডিয়াম নয়, কাতার ফাউন্ডেশনের তত্ত্বাবধানে কাতারের স্কুল ক্রিকেট প্রজেক্ট বং পিএসজির একাডেমির যাবতীয় কার্যক্রমই দেখে এসেছেন বাংলাদেশের নারী ক্রীড়াবিদরা। কাতারের ক্রীড়া কাঠামোর একটি বড় অংশই সবই তারা ঘুরে দেখেছেন। দেশের ক্রীড়া কাঠামোর সঙ্গে এর পার্থক্যটাও স্পষ্ট হয়েছে তাদের কাছে।
আফঈদা-সুমাইয়ারা সংবাদ সম্মেলনে বলেন, কাতার পৌঁছানোর পর মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) দেশটির রাজধানী দোহার ম্যান্ডারিন ওরিয়েন্টাল হোটেলে তাদের সংবর্ধনাসহ বরণ করে নেওয়া হয়। কাতার ফাউন্ডেশনের আয়োজনে এমন অভ্যর্থনায় তারা মুগ্ধ হয়েছেন।
দোহায় আর্থনা সামিটের ফাঁকে সামিটের প্রধান আয়োজক কাতার ফাউন্ডেশনের সিইও এবং কাতারের আমিরের বোন শেখ হিন্দ বিনত হামাদ আল থানির সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। সে বৈঠকে তিনি নারী ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে রেখেছিলেন।
কাতারের রাজধানী দোহায় আর্থনা সামিট শুরুর আগে চার নারী ক্রীড়াবিদকে উষ্ণ অভ্যর্থনায় বরণ করে নেওয়া হয়। ছবি: প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর
সংবাদ সম্মেলনে সুমাইয়া বলেন, শেখ হিন্দ বিন হামাদ আল থানির কাছে তারা নিজেদের চাওয়া, স্বপ্ন ও চ্যালেঞ্জগুলো তুলে ধরেন। কাতার ফাউন্ডেশনেরএই সিইও বৈঠকে তাদের জন্য সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দেন।
আফঈদা বলেন, কাতার সফরের জন্য নির্বাচিত হওয়ার পর যখন প্রথম আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে যাই, তখন তিনিই কাতার সফরে আমাদের করণীয়গুলো খুব ভালোভাবে বুঝিয়ে দেন। আমাদের উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনকে কাতারের কাছে তুলে ধরা। আমরা সেই চেষ্টা করেছি।