প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক আমিনুল ইসলামকে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালক মনোনীত করার প্রক্রিয়ার বৈধতা নিয়ে সংস্থাটির সদ্য সাবেক সভাপতি ফারুক আহমেদ রিট করেছিলেন। হাইকোর্ট সে রিট কার্যতালিকা থেকে বাদ দিয়েছেন।
সোমবার (২ জুন) বিচারপতি কাজী জিনাত হক ও বিচারপতি আইনুন নাহার সিদ্দিকার সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ ওই রিটের ওপর শুনানি নিয়ে বিষয়টি তালিকা থেকে বাদ দেন।
ফারুক আহমেদের আইনজীবীরা জানিয়েছেন, রিটটি তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হলেও অন্য বেঞ্চে উপস্থাপন করার স্বাধীনতা থাকবে বলে বলা হয়েছে। তবে তারা অন্য বেঞ্চে যাবেন কি না, সে বিষয়টি আলোচনা করে জানাবেন বলে জানিয়েছেন।
এর আগে গতকাল রোববার (১ জুন) ফারুক আহমেদ এই রিটটি করেছিলেন হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায়। রিটটি আজ সোমবার কার্যতালিকায় ২৮ নম্বর ক্রমিকে ছিল।
গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ২১ আগস্ট জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের (এনএসসি) মনোনয়নে বিসিবি পরিচালক ও পরে বোর্ড সভায় বিসিসির সভাপতি নির্বাচিত হন ফারুক আহমেদ। এরপর ৯ মাসে নানা কর্মকাণ্ডে ‘বিতর্কিত’ হয়েছেন তিনি, ক্রীড়া উপদেষ্টার সঙ্গে তার দূরত্বও তৈরি হয়েছে।
গত সপ্তাহে খবর আসে, ক্রীড়া উপদেষ্টা বিসিবি সভাপতি পদে থাকতে ফারুককে নিরুৎসাহিত করেছেন। তবে ফারুক আহমেদ এ পদ ছাড়তে রাজি না হলে ২৯ মে এনএসসি তার পরিচালক পদের মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নেয়। স্বাভাবিকভাবেই বিসিবি সভাপতি পদে থাকতে পারেননি ফারুক।
এদিকে ৩০ মে জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক আমিনুলকে বিসিবির পরিচালক মনোনীত করে এনএসসি। এই দুই সিদ্ধান্তের বৈধতা নিয়ে ফারুক গতকাল রিটটি করেন।
আদালতে ফারুকের পক্ষে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. রুহুল কুদ্দুস, আইনজীবী কায়সার কামাল ও এ কে এম আজাদ হোসেন শুনানিতে ছিলেন। এনএসসির পক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান ও বিসিবির পক্ষে আইনজীবী মাহিন এম রহমান শুনানিতে অংশ নেন।
এনএমসির গত ২৯ মে ও ৩০ মের সিদ্ধান্ত (ফারুকের পরিচালক পদের মনোনয়ন বাতিল ও বুলবুলকে পরিচালক পদে মনোনয়ন) কেন আইনি কর্তৃত্ববহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না, এ বিষয়ে রুল চাওয়া হয় রিটে। রুল হলে তা বিচারাধীন অবস্থায় ওই দুই সিদ্ধান্তের কার্যক্রম স্থগিত চাওয়া হয়। যুব ও ক্রীড়া সচিব, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডসহ পাঁচজনকে বিবাদী করা হয় রিটে।
জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক আমিনুল ইসলামকে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালক মনোনীত করার প্রক্রিয়ার বৈধতা নিয়ে সংস্থাটির সদ্য সাবেক সভাপতি ফারুক আহমেদ রিট করেছিলেন। হাইকোর্ট সে রিট কার্যতালিকা থেকে বাদ দিয়েছেন।
সোমবার (২ জুন) বিচারপতি কাজী জিনাত হক ও বিচারপতি আইনুন নাহার সিদ্দিকার সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ ওই রিটের ওপর শুনানি নিয়ে বিষয়টি তালিকা থেকে বাদ দেন।
ফারুক আহমেদের আইনজীবীরা জানিয়েছেন, রিটটি তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হলেও অন্য বেঞ্চে উপস্থাপন করার স্বাধীনতা থাকবে বলে বলা হয়েছে। তবে তারা অন্য বেঞ্চে যাবেন কি না, সে বিষয়টি আলোচনা করে জানাবেন বলে জানিয়েছেন।
এর আগে গতকাল রোববার (১ জুন) ফারুক আহমেদ এই রিটটি করেছিলেন হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায়। রিটটি আজ সোমবার কার্যতালিকায় ২৮ নম্বর ক্রমিকে ছিল।
গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ২১ আগস্ট জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের (এনএসসি) মনোনয়নে বিসিবি পরিচালক ও পরে বোর্ড সভায় বিসিসির সভাপতি নির্বাচিত হন ফারুক আহমেদ। এরপর ৯ মাসে নানা কর্মকাণ্ডে ‘বিতর্কিত’ হয়েছেন তিনি, ক্রীড়া উপদেষ্টার সঙ্গে তার দূরত্বও তৈরি হয়েছে।
গত সপ্তাহে খবর আসে, ক্রীড়া উপদেষ্টা বিসিবি সভাপতি পদে থাকতে ফারুককে নিরুৎসাহিত করেছেন। তবে ফারুক আহমেদ এ পদ ছাড়তে রাজি না হলে ২৯ মে এনএসসি তার পরিচালক পদের মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নেয়। স্বাভাবিকভাবেই বিসিবি সভাপতি পদে থাকতে পারেননি ফারুক।
এদিকে ৩০ মে জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক আমিনুলকে বিসিবির পরিচালক মনোনীত করে এনএসসি। এই দুই সিদ্ধান্তের বৈধতা নিয়ে ফারুক গতকাল রিটটি করেন।
আদালতে ফারুকের পক্ষে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. রুহুল কুদ্দুস, আইনজীবী কায়সার কামাল ও এ কে এম আজাদ হোসেন শুনানিতে ছিলেন। এনএসসির পক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান ও বিসিবির পক্ষে আইনজীবী মাহিন এম রহমান শুনানিতে অংশ নেন।
এনএমসির গত ২৯ মে ও ৩০ মের সিদ্ধান্ত (ফারুকের পরিচালক পদের মনোনয়ন বাতিল ও বুলবুলকে পরিচালক পদে মনোনয়ন) কেন আইনি কর্তৃত্ববহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না, এ বিষয়ে রুল চাওয়া হয় রিটে। রুল হলে তা বিচারাধীন অবস্থায় ওই দুই সিদ্ধান্তের কার্যক্রম স্থগিত চাওয়া হয়। যুব ও ক্রীড়া সচিব, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডসহ পাঁচজনকে বিবাদী করা হয় রিটে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বেশ কিছুদিন পার হলেও এই স্মৃতি এখনো সবার মধ্যে দগদগে হয়ে আছে। আমি ঘটনা জানামাত্রই আপনাদের সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আপনারা যে দুঃসময়ের মধ্যে ছিলেন, সেসময়ে দেখা করা সমীচীন হতো না। আমরা আপনাদের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করতে পারি, কিন্তু এই দুঃসহ স্মৃতি মুছে দেয়ার ক্ষমতা আমাদ
৪ ঘণ্টা আগেকর কর্মকর্তারা বলছেন, গত মে ও জুনে আন্দোলনের জেরে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসেবে উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের বদলি করা হয়েছে। যার শুরু গত জুলাই থেকেই।
৪ ঘণ্টা আগে