প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
কক্সবাজার থেকে ঢাকা যাওয়ার পথে একটি উড়োজাহাজের চাকা খুলে পড়ার ঘটনার ব্যাখ্যা দিয়েছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স। ‘বিয়ারিং কাজ না করার কারণে’ ওই ঘটনা ঘটেছিল বলে বিবৃতিতে জানিয়েছে রাষ্ট্রয়াত্ত এয়ারলাইন্স সংস্থাটি।
সোমবার (১৯ মে) এ বিবৃতি দিয়েছে বিমান। তবে বিয়ারিং কেন কাজ করেনি ওই ফ্লাইটে, সে বিষয়ে বিবৃতিতে কোনো ধরনের ব্যাখ্যা দেওয়া হয়নি। এ ঘটনা অনুসন্ধানে দুটি তদন্ত কমিটি গঠনের তথ্য জানিয়ে বলা হয়েছে, ‘বিয়ারিং ফেইলিওরে’র কারণ তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন পেলে জানা যাবে।
গত ১৬ মে দুপুরে কক্সবাজার থেকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ‘বিজি-৪৩৬’ ফ্লাইট ঢাকার পথে রওয়ানা দেয়। এর কিছুক্ষণ পরই এর ল্যান্ডিং গিয়ারের পাশের একটি চাকা খুলে মাটিতে আছড়ে পড়ে।
বিমানের ওই ফ্লাইটে দুজন ক্রু ও ৭১ জন যাত্রী ছিলেন। ফ্লাইটটি কোনো ধরনের দুর্ঘটনা ছাড়াই ঢাকায় অবতরণ করতে সক্ষম হয়। বিমানের খুলে পড়া চাকাটি পরে কক্সবাজার শহরের সমিতি পাড়া এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয়।
এ ঘটনার ব্যাখ্যা দিয়ে এক বিজ্ঞপ্তিতে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের জনসংযোগ বিভাগের মহাব্যবস্থাপক রওশন কবীর বলেন, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ড্যাশ-৮ উড়োজাহাজগুলোর প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান কানাডার ডি-হেভিল্যান্ড এয়ারক্রাফট কোম্পানি। শুক্রবার ঘটে যাওয়া ঘটনা পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, ডি-হেভিল্যান্ড থেকে প্রস্তুত করা ম্যানুয়ালে চাকার বিয়ারিং ত্রুটি দেখা দিলে সংশ্লিষ্ট চাকা অথবা টায়ার বিচ্যুত হতে পারে, যা সে দিন ঘটেছে।
বিমান বিজ্ঞপ্তিতে বলছে, উড়োজাহাজটি নির্দিষ্ট পার্কিং বে’তে পোঁছালে প্রকৌশলীরা বাম দিকের ল্যান্ডিং গিয়ারের একটি চাকা না থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করেন। প্রাথমিক পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, চাকাটি বিয়ারিং ফেল করে বিচ্যুত হয়েছে। উড়োজাহাজ নির্মানকারী প্রতিষ্ঠান থেকে প্রণীত রক্ষণাবেক্ষণ ম্যানুয়ালের টাস্ক সূত্র অনুযায়ী, চাকার বিয়ারিং ফেইলিওর হলে সম্পূর্ণ চাকা খুলে যেতে পারে বলে উল্লেখ আছে। এর সঠিক কারণ তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের পর জানা যাবে।
ওই ঘটনার পর বিমানের প্রকৌশল বিভাগ তাৎক্ষণিক সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে ঢাকায় অবস্থানরত সব ড্যাশ-৮ উড়োজাহাজের সব চাকা পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বিমান বাংলাদেশ। এ ছাড়া কানাডার নির্মাতা কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ করে অবিলম্বে টেকনিকাল স্টাফ পাঠাতেও অনুরোধ করা হয়েছে। ওই কোম্পানি সোমবার (১৯ মে) স্পেশালাইজড টিম পাঠানোর বিষয়ে সম্মত হয়েছে।
এ ঘটনায় চিফ অব ফ্লাইট সেফটির নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি নিরাপত্তা তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিমান। এ ছাড়া প্রকৌশল ও ম্যাটেরিয়াল ম্যানেজমেন্ট পরিদপ্তরের অধীনে তিন সদস্যের আরেকটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিমান কর্তৃপক্ষ। এসব কমিটিকে তিন কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে।
বিমান বলছে, তদন্ত কমিটি দুটি কমিটি বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনার মূল কারণ অনুসন্ধান, এ সম্পর্কিত মেইনটেন্যান্সের শর্ত ও রেকর্ড পরীক্ষা এবং এমন ঘটনা আবার ঘটা থেকে রোধে পরামর্শ দেবে।
কক্সবাজার থেকে ঢাকা যাওয়ার পথে একটি উড়োজাহাজের চাকা খুলে পড়ার ঘটনার ব্যাখ্যা দিয়েছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স। ‘বিয়ারিং কাজ না করার কারণে’ ওই ঘটনা ঘটেছিল বলে বিবৃতিতে জানিয়েছে রাষ্ট্রয়াত্ত এয়ারলাইন্স সংস্থাটি।
সোমবার (১৯ মে) এ বিবৃতি দিয়েছে বিমান। তবে বিয়ারিং কেন কাজ করেনি ওই ফ্লাইটে, সে বিষয়ে বিবৃতিতে কোনো ধরনের ব্যাখ্যা দেওয়া হয়নি। এ ঘটনা অনুসন্ধানে দুটি তদন্ত কমিটি গঠনের তথ্য জানিয়ে বলা হয়েছে, ‘বিয়ারিং ফেইলিওরে’র কারণ তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন পেলে জানা যাবে।
গত ১৬ মে দুপুরে কক্সবাজার থেকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ‘বিজি-৪৩৬’ ফ্লাইট ঢাকার পথে রওয়ানা দেয়। এর কিছুক্ষণ পরই এর ল্যান্ডিং গিয়ারের পাশের একটি চাকা খুলে মাটিতে আছড়ে পড়ে।
বিমানের ওই ফ্লাইটে দুজন ক্রু ও ৭১ জন যাত্রী ছিলেন। ফ্লাইটটি কোনো ধরনের দুর্ঘটনা ছাড়াই ঢাকায় অবতরণ করতে সক্ষম হয়। বিমানের খুলে পড়া চাকাটি পরে কক্সবাজার শহরের সমিতি পাড়া এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয়।
এ ঘটনার ব্যাখ্যা দিয়ে এক বিজ্ঞপ্তিতে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের জনসংযোগ বিভাগের মহাব্যবস্থাপক রওশন কবীর বলেন, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ড্যাশ-৮ উড়োজাহাজগুলোর প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান কানাডার ডি-হেভিল্যান্ড এয়ারক্রাফট কোম্পানি। শুক্রবার ঘটে যাওয়া ঘটনা পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, ডি-হেভিল্যান্ড থেকে প্রস্তুত করা ম্যানুয়ালে চাকার বিয়ারিং ত্রুটি দেখা দিলে সংশ্লিষ্ট চাকা অথবা টায়ার বিচ্যুত হতে পারে, যা সে দিন ঘটেছে।
বিমান বিজ্ঞপ্তিতে বলছে, উড়োজাহাজটি নির্দিষ্ট পার্কিং বে’তে পোঁছালে প্রকৌশলীরা বাম দিকের ল্যান্ডিং গিয়ারের একটি চাকা না থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করেন। প্রাথমিক পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, চাকাটি বিয়ারিং ফেল করে বিচ্যুত হয়েছে। উড়োজাহাজ নির্মানকারী প্রতিষ্ঠান থেকে প্রণীত রক্ষণাবেক্ষণ ম্যানুয়ালের টাস্ক সূত্র অনুযায়ী, চাকার বিয়ারিং ফেইলিওর হলে সম্পূর্ণ চাকা খুলে যেতে পারে বলে উল্লেখ আছে। এর সঠিক কারণ তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের পর জানা যাবে।
ওই ঘটনার পর বিমানের প্রকৌশল বিভাগ তাৎক্ষণিক সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে ঢাকায় অবস্থানরত সব ড্যাশ-৮ উড়োজাহাজের সব চাকা পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বিমান বাংলাদেশ। এ ছাড়া কানাডার নির্মাতা কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ করে অবিলম্বে টেকনিকাল স্টাফ পাঠাতেও অনুরোধ করা হয়েছে। ওই কোম্পানি সোমবার (১৯ মে) স্পেশালাইজড টিম পাঠানোর বিষয়ে সম্মত হয়েছে।
এ ঘটনায় চিফ অব ফ্লাইট সেফটির নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি নিরাপত্তা তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিমান। এ ছাড়া প্রকৌশল ও ম্যাটেরিয়াল ম্যানেজমেন্ট পরিদপ্তরের অধীনে তিন সদস্যের আরেকটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিমান কর্তৃপক্ষ। এসব কমিটিকে তিন কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে।
বিমান বলছে, তদন্ত কমিটি দুটি কমিটি বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনার মূল কারণ অনুসন্ধান, এ সম্পর্কিত মেইনটেন্যান্সের শর্ত ও রেকর্ড পরীক্ষা এবং এমন ঘটনা আবার ঘটা থেকে রোধে পরামর্শ দেবে।
এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১২৮ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৪১ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৩৯ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ২০ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ৬৩ জন, খুলনা বিভাগে (সিটি করপো
১৩ ঘণ্টা আগে৫ কোটি টাকা চাঁদা দাবি করে না পেয়ে একদল লোক অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হামলা চালায় বলে ওই প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। হামলাকারীরা এ সময় চারটি গুলি করেছে বলে পুলিশ জানিয়েছে। দুর্বৃত্তদের গুলিতে শরিফুল ইসলাম নামে প্রতিষ্ঠানটির একজন কর্মকর্তা আহত হয়েছেন। তাকে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছ
১৫ ঘণ্টা আগেআদেশের অনুলিপিতে বলা হয়েছে, সব কিছু বিবেচনায় নিয়ে ট্রাইব্যুনাল মনে করেন—এ অবস্থায় অভিযুক্ত চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে ক্ষমা করা যেতে পারে এবং সে অনুযায়ী তাকে ক্ষমা করা হলো এই শর্তে—তিনি জুলাই গণহত্যার সঙ্গে সম্পৃক্ত বিস্তারিত ও সত্য বিষয় তুলে ধরবেন এবং যেসব অভিযোগ এসেছে এবং যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ এ
১৫ ঘণ্টা আগেপরিবেশ দূষণ রোধে উদ্যোগ নেওয়ার কথা জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘মেগা প্রকল্প ছাড়াও ছোট প্রকল্প দিয়েও মানুষের উন্নয়ন সম্ভব। পরিবেশদূষণ রোধে নিজেদের সচেতন হতে হবে। যতক্ষণ পর্যন্ত মানসিকতায় প্রাণ-প্রকৃতিকে গুরত্বপূর্ণ স্থানে না রাখব ততক্ষণ পর্যন্ত পরিবেশের উন্নয়ন হবে না।’
১৭ ঘণ্টা আগে