প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
দীর্ঘ আট বছর পর ষোড়শ সংশোধনী মামলার রিভিউ শুনানি চলছে। রোববার (২০ অক্টোবর) প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের ছয় বিচারপতির বেঞ্চে এ শুনানি শুরু হয়েছে। সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল পুনরুজ্জীবিত করে আপিল বিভাগ যে রায় দিয়েছিল তা বহালে শুনানিতে আবেদন জানাবে রাষ্ট্রপক্ষ।
বিগত আওয়ামী লীগ সরকার রিভিউ শুনানির উদ্যোগ না নেয়ায় দুর্নীতির অভিযোগ উঠার পরও হাইকোর্টের তিন বিচারপতির বিরুদ্ধে তদন্ত ঝুলে রয়েছে পাঁচ বছর ধরে। এখন রিভিউ নিষ্পত্তি হলেই ঐ তিন বিচারপতিসহ সদ্য ছুটিতে থাকা ১২ বিচারপতির বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেয়ার পথ উন্মুক্ত হবে।
১৯৭২ সালে মূল সংবিধানে বিচারপতি অপসারণ সংক্রান্ত ক্ষমতা জাতীয় সংসদের হাতে ছিলো। ৭৫ সালে এই ক্ষমতা সংসদের কাছ থেকে সরিয়ে চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে দেয়া হয় রাষ্ট্রপতির কাছে। জিয়াউর রহমানের আমলে পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানে যুক্ত করা হয় সুপ্রিম জুডিসিয়াল কাউন্সিল পদ্ধতি। কাউন্সিলের মাধ্যমের বিচারপতিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হতো।
২০১৪ সালে আবারো এ ক্ষমতা জাতীয় সংসদের হাতে ফিরিয়ে নেয় তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার। ঐ বছরই এই সংশোধনীর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট হয়। হাইকোর্ট সেই সংশোধনী বেআইনি ঘোষণা করেন।
আওয়ামী লীগ সরকার আপিল করলেও সাবেক প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহার পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ আপিল খারিজ করে হাইকোর্টের রায় বহাল রাখেন। ফলে পুনরুজ্জীবিত হয় সুপ্রিম জুডিসিয়াল কাউন্সিল। এই রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে রিভিউ পিটিশন দাখিল করে তখনকার সরকার। ঐ রিভিউ পিটিশন গত আট বছরেও শুনানির উদ্যোগ নেয়া হয়নি।
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় আওয়ামী লীগ সরকারের। পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উচ্চ আদালতের বেশ কয়েক জন বিচারপতির বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অসদাচরণের অভিযোগ ওঠায় তার তদন্ত ও ব্যবস্থা নেয়ার কোনো সুযোগ ছিল না। ফলে রিভিউ নিষ্পত্তির উদ্যোগ নেয় বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। রিভিউ নিষ্পত্তি হলেই বিচারপতি অপসারণের পথ উন্মুক্ত হবে বলে জানান আইনজ্ঞরা।
দীর্ঘ আট বছর পর ষোড়শ সংশোধনী মামলার রিভিউ শুনানি চলছে। রোববার (২০ অক্টোবর) প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের ছয় বিচারপতির বেঞ্চে এ শুনানি শুরু হয়েছে। সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল পুনরুজ্জীবিত করে আপিল বিভাগ যে রায় দিয়েছিল তা বহালে শুনানিতে আবেদন জানাবে রাষ্ট্রপক্ষ।
বিগত আওয়ামী লীগ সরকার রিভিউ শুনানির উদ্যোগ না নেয়ায় দুর্নীতির অভিযোগ উঠার পরও হাইকোর্টের তিন বিচারপতির বিরুদ্ধে তদন্ত ঝুলে রয়েছে পাঁচ বছর ধরে। এখন রিভিউ নিষ্পত্তি হলেই ঐ তিন বিচারপতিসহ সদ্য ছুটিতে থাকা ১২ বিচারপতির বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেয়ার পথ উন্মুক্ত হবে।
১৯৭২ সালে মূল সংবিধানে বিচারপতি অপসারণ সংক্রান্ত ক্ষমতা জাতীয় সংসদের হাতে ছিলো। ৭৫ সালে এই ক্ষমতা সংসদের কাছ থেকে সরিয়ে চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে দেয়া হয় রাষ্ট্রপতির কাছে। জিয়াউর রহমানের আমলে পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানে যুক্ত করা হয় সুপ্রিম জুডিসিয়াল কাউন্সিল পদ্ধতি। কাউন্সিলের মাধ্যমের বিচারপতিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হতো।
২০১৪ সালে আবারো এ ক্ষমতা জাতীয় সংসদের হাতে ফিরিয়ে নেয় তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার। ঐ বছরই এই সংশোধনীর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট হয়। হাইকোর্ট সেই সংশোধনী বেআইনি ঘোষণা করেন।
আওয়ামী লীগ সরকার আপিল করলেও সাবেক প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহার পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ আপিল খারিজ করে হাইকোর্টের রায় বহাল রাখেন। ফলে পুনরুজ্জীবিত হয় সুপ্রিম জুডিসিয়াল কাউন্সিল। এই রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে রিভিউ পিটিশন দাখিল করে তখনকার সরকার। ঐ রিভিউ পিটিশন গত আট বছরেও শুনানির উদ্যোগ নেয়া হয়নি।
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় আওয়ামী লীগ সরকারের। পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উচ্চ আদালতের বেশ কয়েক জন বিচারপতির বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অসদাচরণের অভিযোগ ওঠায় তার তদন্ত ও ব্যবস্থা নেয়ার কোনো সুযোগ ছিল না। ফলে রিভিউ নিষ্পত্তির উদ্যোগ নেয় বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। রিভিউ নিষ্পত্তি হলেই বিচারপতি অপসারণের পথ উন্মুক্ত হবে বলে জানান আইনজ্ঞরা।
বিল্লালের বিরুদ্ধে মোহাম্মদপুর ও আদাবর থানায় সাতটি গ্রেপ্তারি পরোয়ানাসহ বিভিন্ন অপরাধের ছয়টি মামলা রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে২০১৮ ও ২০২৪ সালের নির্বাচনের আগে আড়িপাতার সরঞ্জাম কেনার প্রবণতা বেড়ে গিয়েছিল, যা থেকে বোঝা যায় ভিন্নমত দমনের মাধ্যমে ক্ষমতা ধরে রাখতেই এসব নজরদারি প্রযুক্তি ব্যবহৃত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেদুর্ঘটনার সময় বিশ্লেষণে দেখা যায়, দুর্ঘটনাসমূহ ঘটেছে ভোরে ৪ দশমিক ৯৬ শতাংশ, সকালে ২৯ দশমিক ৫৭ শতাংশ, দুপুরে ২১ দশমিক ৮৯ শতাংশ, বিকালে ১৭ দশমিক ১৫ শতাংশ, সন্ধ্যায় ১১ দশমিক ০৬ শতাংশ এবং রাতে ১৫ দশমিক ৩৪ শতাংশ।
২ ঘণ্টা আগেট্রাম্পের সঙ্গে সোমবারের এ বৈঠককে এখন পর্যন্ত ‘সেরা বৈঠক’ মন্তব্য করে জেলেনস্কি বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র শুধু সমন্বয়ই করবে না, নিরাপত্তা নিশ্চয়তার অংশীদারও হবে- স্পষ্ট এমন ইঙ্গিত দিচ্ছে। এটি বড় একটি অগ্রগতি বলে আমি মনে করি।’
২ ঘণ্টা আগে