প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
সচিবালয়ের সামনের সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের পরিবার এবং আহতেরা। আজ মঙ্গলবার সকালে তাঁরা এ বিক্ষোভ শুরু করেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে পুলিশের গুলিতে শহীদদের হত্যাকারীদের জামিনে মুক্তি দেওয়ার ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তাঁরা। এরপর দুপুরে সংবাদ সম্মেলন করে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও সংশ্লিষ্ট বিচারপতিদের পদত্যাগ দাবি করেন বিক্ষোভকারীরা।
সংবাদ সম্মেলনে শহীদ পরিবারের সদস্যরা অভিযোগ করে বলেন, হত্যাকাণ্ডের ছবি ও ভিডিও প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও আসামিদের জামিন দেওয়া হচ্ছে। তাঁরা প্রশ্ন তোলেন, ‘ছবি-ভিডিওতে প্রমাণ থাকার পরও হত্যাকারীরা জামিনে মুক্তি পাচ্ছে কীভাবে? এজন্যই কি আমাদের সন্তানেরা জীবন দিল? নতুন বাংলাদেশ গড়ার শপথ কি তবে এ রকম বিচারব্যবস্থার জন্য?’
সংবাদ সম্মেলন শেষে শহীদ পরিবারের সদস্যরা মিছিল নিয়ে সচিবালয়ের সামনে যেতে চাইলে পুলিশ বাধা দেয়। পরে সেখানেই তাঁরা অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যান। পরিবারগুলোর দাবি, বিচার বিভাগ ও সরকারের দায়িত্বশীল ভূমিকাই হত্যাকারীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হয়েছে।
তাঁরা আরও বলেন, ‘আইনের দুর্বলতার কারণেই হত্যাকারীরা সুবিধা পাচ্ছে। আমরা আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও বিচারকদের পদত্যাগ চাই।’
জুলাই অভ্যুত্থানে নিহতদের হত্যাকারীদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনা না হলে আন্দোলন অব্যাহত থাকবে বলে জানান শহীদ পরিবারের সদস্যরা। তাঁরা আরও জানান, শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে। তবে দাবি মানা না হলে আরও কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দেন তাঁরা।
সচিবালয়ের সামনের সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের পরিবার এবং আহতেরা। আজ মঙ্গলবার সকালে তাঁরা এ বিক্ষোভ শুরু করেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে পুলিশের গুলিতে শহীদদের হত্যাকারীদের জামিনে মুক্তি দেওয়ার ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তাঁরা। এরপর দুপুরে সংবাদ সম্মেলন করে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও সংশ্লিষ্ট বিচারপতিদের পদত্যাগ দাবি করেন বিক্ষোভকারীরা।
সংবাদ সম্মেলনে শহীদ পরিবারের সদস্যরা অভিযোগ করে বলেন, হত্যাকাণ্ডের ছবি ও ভিডিও প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও আসামিদের জামিন দেওয়া হচ্ছে। তাঁরা প্রশ্ন তোলেন, ‘ছবি-ভিডিওতে প্রমাণ থাকার পরও হত্যাকারীরা জামিনে মুক্তি পাচ্ছে কীভাবে? এজন্যই কি আমাদের সন্তানেরা জীবন দিল? নতুন বাংলাদেশ গড়ার শপথ কি তবে এ রকম বিচারব্যবস্থার জন্য?’
সংবাদ সম্মেলন শেষে শহীদ পরিবারের সদস্যরা মিছিল নিয়ে সচিবালয়ের সামনে যেতে চাইলে পুলিশ বাধা দেয়। পরে সেখানেই তাঁরা অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যান। পরিবারগুলোর দাবি, বিচার বিভাগ ও সরকারের দায়িত্বশীল ভূমিকাই হত্যাকারীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হয়েছে।
তাঁরা আরও বলেন, ‘আইনের দুর্বলতার কারণেই হত্যাকারীরা সুবিধা পাচ্ছে। আমরা আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও বিচারকদের পদত্যাগ চাই।’
জুলাই অভ্যুত্থানে নিহতদের হত্যাকারীদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনা না হলে আন্দোলন অব্যাহত থাকবে বলে জানান শহীদ পরিবারের সদস্যরা। তাঁরা আরও জানান, শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে। তবে দাবি মানা না হলে আরও কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দেন তাঁরা।
নির্বাচন অনুষ্ঠানের দায়িত্ব হচ্ছে সরকারের, দলের না। নির্বাচন অনুষ্ঠানে সরকার দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।
৪ ঘণ্টা আগেসকালে ইউরোপীয় ইউনিয়নের এই প্রতিনিধিদল আসে ইসিতে। এ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে নির্বাচনি প্রস্তুতি, কমিশনের পরিকল্পনা, নতুন প্রকল্প নিয়ে আলোচনা হতে পারে। এ ছাড়া বৈঠকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের অর্থায়নে একটি প্রকল্পের বিষয়ে আলোচনা হওয়ার কথাও রয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেএই অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় মনোনয়নের আইনি সুযোগ বন্ধ হয়ে গেল।
৫ ঘণ্টা আগেবিল্লালের বিরুদ্ধে মোহাম্মদপুর ও আদাবর থানায় সাতটি গ্রেপ্তারি পরোয়ানাসহ বিভিন্ন অপরাধের ছয়টি মামলা রয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে