প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
প্রথমে নাগরিক ঐক্য ও পরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নিজেদের দলীয় নির্বাচনি প্রতীক হিসেবে চেয়েছিল শাপলা। এ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার পর শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কমিশন (ইসি)সিদ্ধান্ত নিয়েছে, নির্বাচনি প্রতীকের তালিকাতেই শাপলা থাকবে না। নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ জানালেন, ‘সবকিছু বিবেচনায় করেই’ এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসি।
বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) নির্বাচন ভবনে কমিশন সভা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন তিনি।
গত ১৭ জুন ইসিতে নিজেদের প্রতীক পরিবর্তনের আবেদন করে নাগরিক ঐক্য। তারা নিজেদের ভোটের মার্কা হিসেবে শাপলাকে প্রথম পছন্দ হিসেবে উল্লেখ করে। পরে ২২ জুন এনসিপিও দলীয় ভোটের মার্কা শাপলা ফুল রেখে নির্বাচন কমিশনের কাছে নিবন্ধনের আবেদন করে।
এর পরপরই শাপলা প্রতীক নিয়ে অনলাইন-অফলাইনে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা ছড়ায়। প্রশ্ন ওঠে, রাষ্ট্রীয় জাতীয় প্রতীকের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য অংশটি কোনো রাজনৈতিক দলের প্রতীক হতে পারে কি না। এর পক্ষে-বিপক্ষে নানা যুক্তি তুলে ধরেন অনেকেই।
নানামুখী বিতর্কের মধ্যে বুধবার (৯ জুলাই) রাতে নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ গণমাধ্যমকে বলেন, সংবিধানে উল্লেখ থাকায় জাতীয় প্রতীকের মর্যাদা রাখতেই নতুন প্রস্তাবিত প্রতীকের তালিকায় শাপলা রাখা হচ্ছে না। ফলে কোনো রাজনৈতিক দলের আর এ প্রতীক পাওয়ার সুযোগ নেই। ইসির এ ব্যাখ্যাকে অগ্রহণযোগ্য উল্লেখ করে তীব্র সমালোচনা করেন এনসিপি আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
শাপলা প্রতীক নিয়ে চলমান এসব আলোচনার মধ্যে বৃহস্পতিবার নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ জানান, নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল নাগরিক ঐক্য গত ১৭ জুন তাদের প্রতীক পরিবর্তন করার জন্য আবেদন করেছে। আর গত ২২ জুন আবেদন করেছে নিবন্ধনপ্রার্থী এনসিপি।
এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, দুটি দলই নিজেদের নির্বাচনি প্রতীকে প্রথম পছন্দ হিসেবে শাপলা চেয়েছে। নির্বাচন কমিশন সবকিছু বিবেচনা করেই শাপলাকে প্রতীকের তালিকাভুক্ত করেনি। এই হলো ফাইনাল কথা।
ইসি সানাউল্লাহ আরও বলেন, সামনের কোনো নির্বাচনেই ইভিএম (ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন) ব্যবহার করা হবে না। কারণ রাজনৈতিক ঐকমত্য ও সংস্কার কমিশনের সুপারিশ— কারও অভিমতই ইভিএমের পক্ষে নেই।
ইভিএম নিয়ে তিনি আরও বলেন, আমরা শুরুতেই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম, জাতীয় নির্বাচনে ইভিএমের ব্যবহার হবে না। আজ আমরা চূড়ান্তভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছি, কোনো স্থানীয় নির্বাচনেও এটি ব্যবহার করা হবে না। অর্থাৎ সামনের কোনো নির্বাচনেই এই ইভিএম ব্যবহার হবে না।
বাংলাদেশে যেসব ইভিএম আছে সেগুলো নিয়ে এখন কী করা হবে— এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য একটি কমিটি গঠন করা হবে বলে জানান ইসি সানাউল্লাহ । তিনি আরও বলেন, প্রবাসী বাংলাদেশিরা এবার পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দিতে পারবেন।
প্রথমে নাগরিক ঐক্য ও পরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নিজেদের দলীয় নির্বাচনি প্রতীক হিসেবে চেয়েছিল শাপলা। এ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার পর শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কমিশন (ইসি)সিদ্ধান্ত নিয়েছে, নির্বাচনি প্রতীকের তালিকাতেই শাপলা থাকবে না। নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ জানালেন, ‘সবকিছু বিবেচনায় করেই’ এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসি।
বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) নির্বাচন ভবনে কমিশন সভা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন তিনি।
গত ১৭ জুন ইসিতে নিজেদের প্রতীক পরিবর্তনের আবেদন করে নাগরিক ঐক্য। তারা নিজেদের ভোটের মার্কা হিসেবে শাপলাকে প্রথম পছন্দ হিসেবে উল্লেখ করে। পরে ২২ জুন এনসিপিও দলীয় ভোটের মার্কা শাপলা ফুল রেখে নির্বাচন কমিশনের কাছে নিবন্ধনের আবেদন করে।
এর পরপরই শাপলা প্রতীক নিয়ে অনলাইন-অফলাইনে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা ছড়ায়। প্রশ্ন ওঠে, রাষ্ট্রীয় জাতীয় প্রতীকের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য অংশটি কোনো রাজনৈতিক দলের প্রতীক হতে পারে কি না। এর পক্ষে-বিপক্ষে নানা যুক্তি তুলে ধরেন অনেকেই।
নানামুখী বিতর্কের মধ্যে বুধবার (৯ জুলাই) রাতে নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ গণমাধ্যমকে বলেন, সংবিধানে উল্লেখ থাকায় জাতীয় প্রতীকের মর্যাদা রাখতেই নতুন প্রস্তাবিত প্রতীকের তালিকায় শাপলা রাখা হচ্ছে না। ফলে কোনো রাজনৈতিক দলের আর এ প্রতীক পাওয়ার সুযোগ নেই। ইসির এ ব্যাখ্যাকে অগ্রহণযোগ্য উল্লেখ করে তীব্র সমালোচনা করেন এনসিপি আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
শাপলা প্রতীক নিয়ে চলমান এসব আলোচনার মধ্যে বৃহস্পতিবার নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ জানান, নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল নাগরিক ঐক্য গত ১৭ জুন তাদের প্রতীক পরিবর্তন করার জন্য আবেদন করেছে। আর গত ২২ জুন আবেদন করেছে নিবন্ধনপ্রার্থী এনসিপি।
এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, দুটি দলই নিজেদের নির্বাচনি প্রতীকে প্রথম পছন্দ হিসেবে শাপলা চেয়েছে। নির্বাচন কমিশন সবকিছু বিবেচনা করেই শাপলাকে প্রতীকের তালিকাভুক্ত করেনি। এই হলো ফাইনাল কথা।
ইসি সানাউল্লাহ আরও বলেন, সামনের কোনো নির্বাচনেই ইভিএম (ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন) ব্যবহার করা হবে না। কারণ রাজনৈতিক ঐকমত্য ও সংস্কার কমিশনের সুপারিশ— কারও অভিমতই ইভিএমের পক্ষে নেই।
ইভিএম নিয়ে তিনি আরও বলেন, আমরা শুরুতেই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম, জাতীয় নির্বাচনে ইভিএমের ব্যবহার হবে না। আজ আমরা চূড়ান্তভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছি, কোনো স্থানীয় নির্বাচনেও এটি ব্যবহার করা হবে না। অর্থাৎ সামনের কোনো নির্বাচনেই এই ইভিএম ব্যবহার হবে না।
বাংলাদেশে যেসব ইভিএম আছে সেগুলো নিয়ে এখন কী করা হবে— এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য একটি কমিটি গঠন করা হবে বলে জানান ইসি সানাউল্লাহ । তিনি আরও বলেন, প্রবাসী বাংলাদেশিরা এবার পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দিতে পারবেন।
অধ্যাপক এহসানুল কবির বলেন, আমরা যে ফল প্রকাশ করেছি, সেটিই প্রকৃত ফল। উত্তরপত্র যথাযথভাবে মূল্যায়নের পর যেটি এসেছে, সেটিই দেওয়া হয়েছে। কোনো অতিরিক্ত নম্বর বা গ্রেস মার্ক দেওয়া হয়নি।
১০ ঘণ্টা আগে২০২৫ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই)। প্রকাশিত ফলাফলে কোনো পরীক্ষার্থী অসন্তুষ্ট হলে পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করতে পারবেন। এ আবেদনপ্র ক্রিয়া শুরু হবে শুক্রবার (১১ জুলাই)। এ প্রক্রিয়া চলবে আগামী ১৭ জুলাই পর্যন্ত।
১১ ঘণ্টা আগে