প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে পদোন্নতিবঞ্চিত ৭৮ কর্মকর্তার আবেদন আমলে নিয়ে তাদের ভূতাপেক্ষভাবে (আগের কোনো সময় থেকে কার্যকর) পদোন্নতির সুপারিশ করেছে পদোন্নতি বঞ্চিত অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাগণের আবেদন পর্যালোচনা কমিটি। এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে প্রধান উপদেষ্টার কাছে।
বুধবার (২০ আগস্ট) প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের হাতে প্রতিবেদনটি তুলে দেন পর্যালোচনা কমিটির আহ্বায়ক সাবেক অর্থ সচিব জাকির আহমেদ খান।
এটি পদোন্নতিবঞ্চিত অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তাদের আবেদন পর্যালোচনার পর দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রতিবেদন। এর আগে একই কমিটি প্রথম পর্যায়ের প্রতিবেদন জমা দিয়েছিল গত বছরের ১০ ডিসেম্বর।
দ্বিতীয় পর্যায়ের এ প্রতিবেদনে গ্রেড-১ পদে ১২ জন, গ্রেড-২ পদে ৩২ জন ও গ্রেড-৩ পদে ৩৪ জন কর্মকর্তাসহ মোট ৭৮ জন কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়া যেতে পারে বলে কমিটি সুপারিশ করেছে।
পদোন্নতির জন্য সুপারিশ করা তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, কমিটি ছয়জন কর্মকর্তাকে তিন ধাপ, ১৭ জন কর্মকর্তাকে দুই ধাপ ও ৫৫ জন কর্মকর্তাকে এক ধাপ পদোন্নতির সুপারিশ করেছে।
পর্যালোচনা কমিটি ১৩২ জন কর্মকর্তাকে কমিটি পদোন্নতির সুপারিশ করেনি। তাদের কেন পদোন্নতির সুপারিশ করা হয়নি, প্রতিটি ক্ষেত্রে তার সুনির্দিষ্ট কারণও উল্লেখ করা হয়েছে।
দ্বিতীয় এই ধাপে প্রশাসন ক্যাডার বাদে বাকি সব ক্যাডারের ক্যাডারে তৃতীয় গ্রেড বা তার চেয়ে বেশি পদমর্যাদার বঞ্চিত কর্মকর্তাদের কাছ থেকে আবেদন আহবান করে কমিটি। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ৩১৮টি আবেদন জমা পড়ে। এর মধ্যে ৬৮টি আবেদন কমিটির আওতাবহির্ভূত ও ৪০টি আবেদন তথ্যগতভাবে অসম্পূর্ণ হওয়ায় এই ১০৮টি আবেদন বিবেচনা করা সম্ভব হয়নি। কমিটি ১৪টি সভার মাধ্যমে বাকি ২১০টি আবেদন পর্যালোচনা করে এই প্রতিবেদন প্রস্তুত করেছে।
কমিটি বলছে, প্রত্যেক ক্যাডারের আবেদন বিবেচনার সময় কমিটির সভায় সংশ্লিষ্ট প্রশাসনিক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব পদমর্যাদার প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন। প্রশাসনিক মন্ত্রণালয়ের লিখিত সুপারিশ, বৈঠকে উপস্থিত প্রতিনিধির মতামত ও আনুষঙ্গিক বিষয়াদি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হয়েছে। পুঙ্খানুপুঙ্খ বিচার-বিশ্লেষণের মাধ্যমে কমিটি সুপারিশ প্রণয়ন করেছে।
এর আগে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের আওতায় ২০০৯ সাল থেকে ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট পর্যন্ত সময়ে চাকরিতে বঞ্চনার শিকার ও একই সময়ে অবসরে যাওয়া কর্মকর্তাদের আবেদন পর্যালোচনা করে সুপারিশের জন্য গত বছরের ১৬ সেপ্টেম্বর এই পর্যালোচনা কমিটি গঠন করা হয়েছিল।
জাকির আহমেদ খানকে আহ্বায়ক করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ এবং আইন ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের প্রতিনিধির সমন্বয়ে পাঁচ সদস্যের এই কমিটি দুই ধাপে কার্যক্রম সম্পন্ন করেছে।
কমিটি প্রথম ধাপে উপসচিব ও এর চেয়ে বেশি পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের বঞ্চনার আবেদন পর্যালোচনা করে গত বছরের ১০ ডিসেম্বর প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন দাখিল করে।
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে পদোন্নতিবঞ্চিত ৭৮ কর্মকর্তার আবেদন আমলে নিয়ে তাদের ভূতাপেক্ষভাবে (আগের কোনো সময় থেকে কার্যকর) পদোন্নতির সুপারিশ করেছে পদোন্নতি বঞ্চিত অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাগণের আবেদন পর্যালোচনা কমিটি। এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে প্রধান উপদেষ্টার কাছে।
বুধবার (২০ আগস্ট) প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের হাতে প্রতিবেদনটি তুলে দেন পর্যালোচনা কমিটির আহ্বায়ক সাবেক অর্থ সচিব জাকির আহমেদ খান।
এটি পদোন্নতিবঞ্চিত অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তাদের আবেদন পর্যালোচনার পর দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রতিবেদন। এর আগে একই কমিটি প্রথম পর্যায়ের প্রতিবেদন জমা দিয়েছিল গত বছরের ১০ ডিসেম্বর।
দ্বিতীয় পর্যায়ের এ প্রতিবেদনে গ্রেড-১ পদে ১২ জন, গ্রেড-২ পদে ৩২ জন ও গ্রেড-৩ পদে ৩৪ জন কর্মকর্তাসহ মোট ৭৮ জন কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়া যেতে পারে বলে কমিটি সুপারিশ করেছে।
পদোন্নতির জন্য সুপারিশ করা তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, কমিটি ছয়জন কর্মকর্তাকে তিন ধাপ, ১৭ জন কর্মকর্তাকে দুই ধাপ ও ৫৫ জন কর্মকর্তাকে এক ধাপ পদোন্নতির সুপারিশ করেছে।
পর্যালোচনা কমিটি ১৩২ জন কর্মকর্তাকে কমিটি পদোন্নতির সুপারিশ করেনি। তাদের কেন পদোন্নতির সুপারিশ করা হয়নি, প্রতিটি ক্ষেত্রে তার সুনির্দিষ্ট কারণও উল্লেখ করা হয়েছে।
দ্বিতীয় এই ধাপে প্রশাসন ক্যাডার বাদে বাকি সব ক্যাডারের ক্যাডারে তৃতীয় গ্রেড বা তার চেয়ে বেশি পদমর্যাদার বঞ্চিত কর্মকর্তাদের কাছ থেকে আবেদন আহবান করে কমিটি। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ৩১৮টি আবেদন জমা পড়ে। এর মধ্যে ৬৮টি আবেদন কমিটির আওতাবহির্ভূত ও ৪০টি আবেদন তথ্যগতভাবে অসম্পূর্ণ হওয়ায় এই ১০৮টি আবেদন বিবেচনা করা সম্ভব হয়নি। কমিটি ১৪টি সভার মাধ্যমে বাকি ২১০টি আবেদন পর্যালোচনা করে এই প্রতিবেদন প্রস্তুত করেছে।
কমিটি বলছে, প্রত্যেক ক্যাডারের আবেদন বিবেচনার সময় কমিটির সভায় সংশ্লিষ্ট প্রশাসনিক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব পদমর্যাদার প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন। প্রশাসনিক মন্ত্রণালয়ের লিখিত সুপারিশ, বৈঠকে উপস্থিত প্রতিনিধির মতামত ও আনুষঙ্গিক বিষয়াদি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হয়েছে। পুঙ্খানুপুঙ্খ বিচার-বিশ্লেষণের মাধ্যমে কমিটি সুপারিশ প্রণয়ন করেছে।
এর আগে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের আওতায় ২০০৯ সাল থেকে ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট পর্যন্ত সময়ে চাকরিতে বঞ্চনার শিকার ও একই সময়ে অবসরে যাওয়া কর্মকর্তাদের আবেদন পর্যালোচনা করে সুপারিশের জন্য গত বছরের ১৬ সেপ্টেম্বর এই পর্যালোচনা কমিটি গঠন করা হয়েছিল।
জাকির আহমেদ খানকে আহ্বায়ক করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ এবং আইন ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের প্রতিনিধির সমন্বয়ে পাঁচ সদস্যের এই কমিটি দুই ধাপে কার্যক্রম সম্পন্ন করেছে।
কমিটি প্রথম ধাপে উপসচিব ও এর চেয়ে বেশি পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের বঞ্চনার আবেদন পর্যালোচনা করে গত বছরের ১০ ডিসেম্বর প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন দাখিল করে।
ভর্তির জন্য আবেদন করেছে করে ফি জমা দিয়েছে ১০ লাখ ৪৭ হাজার ৯৬২ জন শিক্ষার্থী। ভর্তির জন্য মনোনয়ন মনোনীত হয়েছে এ সংখ্যা মোট আবেদনকারী ৯৮ শতাংশ। বাকি ২ শতাংশ শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য মনোনয়ন পায়নি। সারা দেশে ভর্তিযোগ্য কলেজের মধ্যে ৯৫ শতাংশ কলেজ ভর্তির জন্য শিক্ষার্থী পেয়েছে। বাকি ৫ শাতংশ একজন শিক্ষার্থীও
২ ঘণ্টা আগেরণধীর জয়সওয়াল বলেন, ভারতীয় মাটি থেকে বাংলাদেশবিরোধী কোনো কার্যক্রম চালানো হচ্ছে বা আওয়ামী লীগের নামধারী কেউ এ ধরনের কার্যকলাপে লিপ্ত আছে— এমন কোনো তথ্য ভারত সরকারের কাছে নেই।
৩ ঘণ্টা আগে