প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের স্মৃতিচিহ্ন, শহিদদের স্মারক এবং বিগত সরকারের নিপীড়নের বিভিন্ন ঘটনা জনগণের সামনে তুলে ধরতে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন (গণভবন)-কে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’ রূপান্তরের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আগামী ৫ আগস্টের মধ্যে জাদুঘরের রূপান্তরের কার্যক্রম সমাপ্ত করতে এ জাদুঘরের ‘সিভিল’ ও ‘ই/এম’ অংশ নির্মাণ বা সংস্কার কাজ সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে করার নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে ব্যয় হবে ১১১ কোটি ১৯ লাখ ৮১ হাজার টাকা।
মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) সচিবালয়ে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভায় এ সংক্রান্ত প্রস্তাব নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, গণভবনকে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’ রূপান্তরের সিদ্ধান্ত গত বছরের ২৪ ডিসেম্বর উপদেষ্টা পরিষদের সভায় অনুমোদিত হয়। আগামী ৫ আগস্ট এই জাদুঘরের উদ্বোধন করা হতে পারে। এই সময়ের মধ্যে জাদুঘরের ই/এম অংশ নির্মাণ/সংস্কার করা সম্ভব হবে না। এ জন্য এই নির্মাণ বা সংস্কার কাজ সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে করা হবে।
মেসার্স শুভ্রা ট্রেডার্সকে দিয়ে এই কাজ করানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের গণপূর্ত বিভাগ। জাদুঘরের ই/এম অংশ নির্মাণ বা সংস্কার কাজ সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে করার জন্য বৈঠকে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে প্রস্তাব উপস্থাপন করা হলে অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি তা অনুমোদন দিয়েছে।
বৈঠকে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের আরেক প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে সিভিল অংশের কাজ সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে করার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সরাসরি ক্রয় পদ্ধতি অবলম্বন করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ‘দ্য সিভিল ইঞ্জিনিয়ার্স লি.’-কে দিয়ে এই কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের গণপূর্ত বিভাগ। এর জন্য ব্যয় প্রাক্কলন করা হয়েছে ৭০ কোটি ৩৬ লাখ ৯৫ হাজার টাকা।
২০২৪ সালের জুলাই মাসে সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে জুলাইয়ে আন্দোলনে নামেন শিক্ষার্থীরা। কিন্তু এই আন্দোলন দমনে তৎকালীন শেখ হাসিনার সরকার আগ্নেয়াস্ত্রের বাড়াবাড়ি রকমের ব্যবহার করে বলে অভিযোগ ওঠে। জুলাইয়ের মাঝমাঝিতে কয়েক শ’ ছাত্র-জনতার প্রাণ ঝরে। পরে সেই আন্দোলন সরকার পতনের আন্দোলনে রূপ নেয়।
এই আন্দোলন দমনে হাসিনার সরকার আরও কঠোর হয়। নির্বিচারে হত্যা করে ছাত্র-জনতাকে। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট ওই সরকারের পতন ঘটে। শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে পালিয়ে ভারতে চলে যান। তার পালানোর পর গণভবন দখলে নেয় ছাত্র-জনতা।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের স্মৃতিচিহ্ন, শহিদদের স্মারক এবং বিগত সরকারের নিপীড়নের বিভিন্ন ঘটনা জনগণের সামনে তুলে ধরতে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন (গণভবন)-কে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’ রূপান্তরের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আগামী ৫ আগস্টের মধ্যে জাদুঘরের রূপান্তরের কার্যক্রম সমাপ্ত করতে এ জাদুঘরের ‘সিভিল’ ও ‘ই/এম’ অংশ নির্মাণ বা সংস্কার কাজ সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে করার নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে ব্যয় হবে ১১১ কোটি ১৯ লাখ ৮১ হাজার টাকা।
মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) সচিবালয়ে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভায় এ সংক্রান্ত প্রস্তাব নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, গণভবনকে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’ রূপান্তরের সিদ্ধান্ত গত বছরের ২৪ ডিসেম্বর উপদেষ্টা পরিষদের সভায় অনুমোদিত হয়। আগামী ৫ আগস্ট এই জাদুঘরের উদ্বোধন করা হতে পারে। এই সময়ের মধ্যে জাদুঘরের ই/এম অংশ নির্মাণ/সংস্কার করা সম্ভব হবে না। এ জন্য এই নির্মাণ বা সংস্কার কাজ সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে করা হবে।
মেসার্স শুভ্রা ট্রেডার্সকে দিয়ে এই কাজ করানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের গণপূর্ত বিভাগ। জাদুঘরের ই/এম অংশ নির্মাণ বা সংস্কার কাজ সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে করার জন্য বৈঠকে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে প্রস্তাব উপস্থাপন করা হলে অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি তা অনুমোদন দিয়েছে।
বৈঠকে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের আরেক প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে সিভিল অংশের কাজ সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে করার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সরাসরি ক্রয় পদ্ধতি অবলম্বন করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ‘দ্য সিভিল ইঞ্জিনিয়ার্স লি.’-কে দিয়ে এই কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের গণপূর্ত বিভাগ। এর জন্য ব্যয় প্রাক্কলন করা হয়েছে ৭০ কোটি ৩৬ লাখ ৯৫ হাজার টাকা।
২০২৪ সালের জুলাই মাসে সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে জুলাইয়ে আন্দোলনে নামেন শিক্ষার্থীরা। কিন্তু এই আন্দোলন দমনে তৎকালীন শেখ হাসিনার সরকার আগ্নেয়াস্ত্রের বাড়াবাড়ি রকমের ব্যবহার করে বলে অভিযোগ ওঠে। জুলাইয়ের মাঝমাঝিতে কয়েক শ’ ছাত্র-জনতার প্রাণ ঝরে। পরে সেই আন্দোলন সরকার পতনের আন্দোলনে রূপ নেয়।
এই আন্দোলন দমনে হাসিনার সরকার আরও কঠোর হয়। নির্বিচারে হত্যা করে ছাত্র-জনতাকে। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট ওই সরকারের পতন ঘটে। শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে পালিয়ে ভারতে চলে যান। তার পালানোর পর গণভবন দখলে নেয় ছাত্র-জনতা।
সিএমএম আদালতের গেটে পৌঁছা মাত্রই তার ওপর ডিম নিক্ষেপ শুরু হয়। পরে তাকে দ্রুত সিএমএম আদালতের তৃতীয় তলায় অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্যাহর আদালতে নেওয়া হয়। পথে সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে থাকা ভুক্তভোগীরা তাকে কিল, ঘুষি ও লাথি মারেন। আদালতকক্ষে ঢোকার সময়ও তার ওপর হামলা চালানো হয়, অকথ্য ভাষায়
৩ ঘণ্টা আগেসভায় উপস্থিত ছিলেন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ও মিডিয়া বিভাগের প্রধান এড. এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, কেন্দ্রীয় নেতা অধ্যক্ষ সাহাবুদ্দিন, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমীর নূরুল ইসলাম বুলবুল, উত্তরের আমীর মো. সেলিম উদ্দিন, ইসলামিক দাওয়াহ সার্কেল মালয়েশিয়ার সভাপতি অধ্যাপক সাইফুল্লাহ মানসুর, মহানগর পর্যায়ের নেতৃব
৩ ঘণ্টা আগেএ ছাড়া ঢাকা মহানগরের হাসপাতালগুলোতে ৬৭ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৬৭ জন, রাজশাহী বিভাগে ৫৫ জন ও চট্টগ্রাম বিভাগে ৩৩ জন, খুলনা বিভাগে ২৬ জন এবং ময়মনসিংহ ও রংপুর বিভাগে ৩ জন করে রোগী ভর্তি হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রজ্ঞাপনে বলা হয়, রাষ্ট্রীয় শোক পালন করার উদ্দেশ্যে বাংলাদেশের সব সরকারি, আধাসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সব সরকারি ও বেসরকারি ভবন এবং বিদেশের বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত থাকবে।
৪ ঘণ্টা আগে