প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
এক বছর আগে উত্তাল আগস্টের দ্বিতীয় দিনে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে ‘দ্রোহযাত্রা’ থেকে শেখ হাসিনা সরকার পতনের ডাক দিয়েছিলেন অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ। এর তিন দিনের মাথায় ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে পতন হয়েছিল শেখ হাসিনা সরকারের, ছয় দিনের মাথায় সেই ছাত্র-জনতার প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব নেয় অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার।
ঠিক এক বছর পর সেই একই শহিদ মিনারে আরেক ‘দ্রোহযাত্রা’য় অংশ নিয়ে আনু মুহাম্মদ বললেন, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের ফসল অন্তর্বর্তী সরকারে তিনি শেখ হাসিনা সরকারেরই ছায়া দেখতে পাচ্ছেন, যে সরকারের পতনের হাত ধরেই এই সরকার ক্ষমতায় বসেছিল।
আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার যেভাবে পরিচালিত হচ্ছে, তাতে আমরা অন্তর্বর্তী সরকারের ওপরে শেখ হাসিনা সরকারের ছায়া দেখতে পাচ্ছি। সেই একই নিপীড়ন, একই বৈষম্য এখনো বিদ্যমান। গত বছর অভ্যুত্থানে যারা প্রধান শক্তি ছিল, তারাই এখন বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। নারী আক্রান্ত হচ্ছে, পাহাড়ের মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে।’
শনিবার অনুষ্ঠিত দ্রোহযাত্রায় সভাপতিত্ব করেন অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ। ছবি: ফোকাস বাংলা
শনিবার (২ আগস্ট) কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে ‘শিক্ষার্থী-শ্রমিক-জনতার দ্রোহযাত্রা’ অনুষ্ঠিত হয়। ‘ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রকাঠামোর বিলোপ, চব্বিশের গণহত্যাসহ পাহাড় ও সমতলের সব গণহত্যার বিচার এবং নব্য ফ্যাসিবাদী প্রবণতা প্রতিহতে’র আহ্বানে এ কর্মসূচির আয়োজক ছিল বিভিন্ন বামপন্থি রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক, নারী, শ্রমিক ও ছাত্রসংগঠন। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ গত বছরের মতো এবারও দ্রোহযাত্রায় সভাপতিত্ব করেন।
আনু মুহাম্মদ বলেন, চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে মানুষের মধ্যে যে প্রত্যাশা তৈরি হয়েছিল, ইউনূস সরকারের প্রতি জনগণের যে প্রত্যাশা তৈরি হয়েছিল, একের পর এক সেই প্রত্যাশা ভঙ্গ করে এই সরকার এক বছর পার করেছে। এই সরকার যে অনেক কিছু করতে পারবে না, সেটা আমরা বুঝি। রাতারাতি পরিবর্তন তাদের কাছ থেকে আমরা প্রত্যাশাও করি না। কিন্তু আমরা প্রত্যাশা করেছিলাম পরিবর্তনের সূচনা, যেটা হয়নি।
আনু মুহাম্মদ বলেন, চব্বিশের অভ্যুত্থানের সূচনা হয়েছিল কর্মসংস্থানের দাবিতে। অথচ এই সরকারের সময় শ্রমিকদের ওপর গুলি চালানো হচ্ছে। মব সন্ত্রাস তৈরি করা হয়েছে। আমরা সরকারকে দায়ী করতাম না, যদি দেখতাম সরকার এগুলো থামাতে চেষ্টা করছে। কিন্তু সরকার সেটি করছে না। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সরকারের দায়িত্বশীল কেউ কেউ মব উসকে দিচ্ছে।
দ্রোহযাত্রার শুরুতেই ছিল সমবেত সংগীত পরিবেশনা। জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে যেসব গান উৎসাহ-উদ্দীপনা জাগিয়েছিল সেসব গানই এ দিন পরিবেশন করেন শিল্পীরা। ছবি: ফোকাস বাংলা
সরকার জনমুখী না হলে দ্রোহযাত্রা অব্যাহত রাখা হবে বলে জানান আনু মুহাম্মদ। বলেন, ইউনূস সরকার কী কারণে চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে তুলে দেবে? কী কারণে বোয়িং বিমান কেনার চুক্তি করতে হবে? ভারতের আধিপত্যবিরোধী কথা মুখে বলছে, কিন্তু ভারতীয় আধিপত্যের পক্ষের চুক্তি কেন বাতিল করছে না? ট্রাম্প সরকারকে খুশি করার জন্য গোপন চুক্তি করবেন, তাহলে তো জনগণের দ্রোহযাত্রা অবশ্যই চলমান রাখতে হবে।
জনতার পক্ষ থেকে দাবি তুলে ধরে আনু মুহাম্মদ বলেন, অভ্যুত্থানে আহতদের দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে। শহিদদের পরিবারের পাশে দাঁড়াতে হবে। হত্যার বিচার করতে হবে। মামলা বাণিজ্য বন্ধ করতে হবে। বাংলাদেশের স্বার্থবিরোধী কোনো চুক্তি করা চলবে না। নারী ও জাতিগত সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ বন্ধ করতে হবে। আদালতকে স্বাধীন ভূমিকা পালন করতে দিতে হবে। নির্বাচনে অতীতের মতো পেশীশক্তির ব্যবহার, কালো টাকার ব্যবহার বন্ধ করতে হবে।
এর আগে বিকেলে জাতীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে দ্রোহযাত্রার সূচনা হয়। এরপর ‘মুক্তির মন্দির সোপান তলে’, ‘ধন ধান্য পুষ্প ভরা’, ‘কারার ওই লৌহ কপাট’, ‘দুর্গম গিরি কান্তার মরু’, ‘আগুন জ্বালো আগুন জ্বালো’, ‘আমার মুক্তি আলোয় আলোয়’সহ বিভিন্ন গান পরিবেশন করেন শিল্পীরা। আবৃত্তি করেন দীপক কুমার গোস্বামী ও হাসান ফখরী। ছিল মূকাভিনয় পরিবেশন।
শহিদ মিনার থেকে দ্রোহযাত্রার মিছিল টিএসসি, নীলক্ষেত ও কাঁটাবন ঘুরে শাহবাগে গিয়ে শেষ হয়। ছবি: ফোকাস বাংলা
দ্রোহযাত্রায় শিক্ষক নেটওয়ার্কের অন্যতম সংগঠক অধ্যাপক সামিনা লুৎফা, নারী সংগঠনগুলোর পক্ষে সীমা দত্ত, শ্রমিক সংগঠনগুলোর পক্ষে আবদুল্লাহ কাফী রতন ও রিকশাচালকদের পক্ষ থেকে আবদুল কুদ্দুস বক্তব্য দেন। বক্তব্য দেন জুলাই অভ্যুত্থানের শহিদ মিরাজ হোসেনের বাবা মো. আবদুর রব ও অভ্যুত্থানের পর ‘আয়নাঘর’ থেকে মুক্ত হওয়া মাইকেল চাকমা।
সমাবেশ শেষে শহিদ মিনার থেকে দ্রোহযাত্রার মিছিল টিএসসি, নীলক্ষেত ও কাঁটাবন ঘুরে শাহবাগে গিয়ে শেষ হয়। মিছিলের সম্মুখ ব্যানারে লেখা ছিল— ‘বাঁচার জন্য জুলাই, বেচার জন্য নয়’।
এক বছর আগে উত্তাল আগস্টের দ্বিতীয় দিনে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে ‘দ্রোহযাত্রা’ থেকে শেখ হাসিনা সরকার পতনের ডাক দিয়েছিলেন অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ। এর তিন দিনের মাথায় ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে পতন হয়েছিল শেখ হাসিনা সরকারের, ছয় দিনের মাথায় সেই ছাত্র-জনতার প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব নেয় অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার।
ঠিক এক বছর পর সেই একই শহিদ মিনারে আরেক ‘দ্রোহযাত্রা’য় অংশ নিয়ে আনু মুহাম্মদ বললেন, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের ফসল অন্তর্বর্তী সরকারে তিনি শেখ হাসিনা সরকারেরই ছায়া দেখতে পাচ্ছেন, যে সরকারের পতনের হাত ধরেই এই সরকার ক্ষমতায় বসেছিল।
আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার যেভাবে পরিচালিত হচ্ছে, তাতে আমরা অন্তর্বর্তী সরকারের ওপরে শেখ হাসিনা সরকারের ছায়া দেখতে পাচ্ছি। সেই একই নিপীড়ন, একই বৈষম্য এখনো বিদ্যমান। গত বছর অভ্যুত্থানে যারা প্রধান শক্তি ছিল, তারাই এখন বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। নারী আক্রান্ত হচ্ছে, পাহাড়ের মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে।’
শনিবার অনুষ্ঠিত দ্রোহযাত্রায় সভাপতিত্ব করেন অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ। ছবি: ফোকাস বাংলা
শনিবার (২ আগস্ট) কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে ‘শিক্ষার্থী-শ্রমিক-জনতার দ্রোহযাত্রা’ অনুষ্ঠিত হয়। ‘ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রকাঠামোর বিলোপ, চব্বিশের গণহত্যাসহ পাহাড় ও সমতলের সব গণহত্যার বিচার এবং নব্য ফ্যাসিবাদী প্রবণতা প্রতিহতে’র আহ্বানে এ কর্মসূচির আয়োজক ছিল বিভিন্ন বামপন্থি রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক, নারী, শ্রমিক ও ছাত্রসংগঠন। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ গত বছরের মতো এবারও দ্রোহযাত্রায় সভাপতিত্ব করেন।
আনু মুহাম্মদ বলেন, চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে মানুষের মধ্যে যে প্রত্যাশা তৈরি হয়েছিল, ইউনূস সরকারের প্রতি জনগণের যে প্রত্যাশা তৈরি হয়েছিল, একের পর এক সেই প্রত্যাশা ভঙ্গ করে এই সরকার এক বছর পার করেছে। এই সরকার যে অনেক কিছু করতে পারবে না, সেটা আমরা বুঝি। রাতারাতি পরিবর্তন তাদের কাছ থেকে আমরা প্রত্যাশাও করি না। কিন্তু আমরা প্রত্যাশা করেছিলাম পরিবর্তনের সূচনা, যেটা হয়নি।
আনু মুহাম্মদ বলেন, চব্বিশের অভ্যুত্থানের সূচনা হয়েছিল কর্মসংস্থানের দাবিতে। অথচ এই সরকারের সময় শ্রমিকদের ওপর গুলি চালানো হচ্ছে। মব সন্ত্রাস তৈরি করা হয়েছে। আমরা সরকারকে দায়ী করতাম না, যদি দেখতাম সরকার এগুলো থামাতে চেষ্টা করছে। কিন্তু সরকার সেটি করছে না। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সরকারের দায়িত্বশীল কেউ কেউ মব উসকে দিচ্ছে।
দ্রোহযাত্রার শুরুতেই ছিল সমবেত সংগীত পরিবেশনা। জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে যেসব গান উৎসাহ-উদ্দীপনা জাগিয়েছিল সেসব গানই এ দিন পরিবেশন করেন শিল্পীরা। ছবি: ফোকাস বাংলা
সরকার জনমুখী না হলে দ্রোহযাত্রা অব্যাহত রাখা হবে বলে জানান আনু মুহাম্মদ। বলেন, ইউনূস সরকার কী কারণে চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে তুলে দেবে? কী কারণে বোয়িং বিমান কেনার চুক্তি করতে হবে? ভারতের আধিপত্যবিরোধী কথা মুখে বলছে, কিন্তু ভারতীয় আধিপত্যের পক্ষের চুক্তি কেন বাতিল করছে না? ট্রাম্প সরকারকে খুশি করার জন্য গোপন চুক্তি করবেন, তাহলে তো জনগণের দ্রোহযাত্রা অবশ্যই চলমান রাখতে হবে।
জনতার পক্ষ থেকে দাবি তুলে ধরে আনু মুহাম্মদ বলেন, অভ্যুত্থানে আহতদের দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে। শহিদদের পরিবারের পাশে দাঁড়াতে হবে। হত্যার বিচার করতে হবে। মামলা বাণিজ্য বন্ধ করতে হবে। বাংলাদেশের স্বার্থবিরোধী কোনো চুক্তি করা চলবে না। নারী ও জাতিগত সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ বন্ধ করতে হবে। আদালতকে স্বাধীন ভূমিকা পালন করতে দিতে হবে। নির্বাচনে অতীতের মতো পেশীশক্তির ব্যবহার, কালো টাকার ব্যবহার বন্ধ করতে হবে।
এর আগে বিকেলে জাতীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে দ্রোহযাত্রার সূচনা হয়। এরপর ‘মুক্তির মন্দির সোপান তলে’, ‘ধন ধান্য পুষ্প ভরা’, ‘কারার ওই লৌহ কপাট’, ‘দুর্গম গিরি কান্তার মরু’, ‘আগুন জ্বালো আগুন জ্বালো’, ‘আমার মুক্তি আলোয় আলোয়’সহ বিভিন্ন গান পরিবেশন করেন শিল্পীরা। আবৃত্তি করেন দীপক কুমার গোস্বামী ও হাসান ফখরী। ছিল মূকাভিনয় পরিবেশন।
শহিদ মিনার থেকে দ্রোহযাত্রার মিছিল টিএসসি, নীলক্ষেত ও কাঁটাবন ঘুরে শাহবাগে গিয়ে শেষ হয়। ছবি: ফোকাস বাংলা
দ্রোহযাত্রায় শিক্ষক নেটওয়ার্কের অন্যতম সংগঠক অধ্যাপক সামিনা লুৎফা, নারী সংগঠনগুলোর পক্ষে সীমা দত্ত, শ্রমিক সংগঠনগুলোর পক্ষে আবদুল্লাহ কাফী রতন ও রিকশাচালকদের পক্ষ থেকে আবদুল কুদ্দুস বক্তব্য দেন। বক্তব্য দেন জুলাই অভ্যুত্থানের শহিদ মিরাজ হোসেনের বাবা মো. আবদুর রব ও অভ্যুত্থানের পর ‘আয়নাঘর’ থেকে মুক্ত হওয়া মাইকেল চাকমা।
সমাবেশ শেষে শহিদ মিনার থেকে দ্রোহযাত্রার মিছিল টিএসসি, নীলক্ষেত ও কাঁটাবন ঘুরে শাহবাগে গিয়ে শেষ হয়। মিছিলের সম্মুখ ব্যানারে লেখা ছিল— ‘বাঁচার জন্য জুলাই, বেচার জন্য নয়’।
এর আগে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর তৎকালীন জোট সরকারের আমলে নিয়োগ পাওয়া ৮৫ জন কর্মকর্তাকে রাজনৈতিক বিবেচনায় নিয়োগ দেয়ার অভিযোগে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে ২০০৭ সালের ৩ সেপ্টেম্বর চাকরিচ্যুত করা হয়।
১১ ঘণ্টা আগেআবহাওয়া অফিস জানায়, উত্তর অন্ধ্রপ্রদেশ ও দক্ষিণ ওড়িষ্যার উপকূলের অদূরে পশ্চিমমধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপটি সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়ে পশ্চিমমধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এবং উত্তর অন্ধ্রপ্রদেশ-দক্ষিণ ওড়িষ্যার উপকূল এলাকায় অবস্থান করছে
১২ ঘণ্টা আগেএতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৬৭ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৭০ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৬৬ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ৩১ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ৭৪ জন, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোর
১২ ঘণ্টা আগে