ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
বরগুনা জেলা নির্বাচন অফিসের দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে আগুন লেগেছে। এতে ওই অফিসে থাকা গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র ও যন্ত্রপাতি পুড়ে গেছে। তবে এ অগ্নিকাণ্ডে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
আজ সোমবার (১৪ জুলাই) ভোর সাড়ে ৬টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
খবর পেয়ে বরগুনা ফায়ার সার্ভিস দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নেভায়। এতে বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি থেকে রক্ষা পেয়েছে ভবনটি।
সূত্র জানায়, আগুনে ২০২৩ সালের ভোটার তালিকা, একটি ডেস্কটপ কম্পিউটার, প্রিন্টার, স্ক্যানার, লেমিনেটিং মেশিন, একটি ফ্রিজ এবং ১৫-২০টি পুরোনো ব্যালট বাক্স পুড়ে গেছে।
বরগুনা জেলা নির্বাচন অফিসের অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মনির উজ্জামান বলেন, ভোরে পরিচ্ছন্নতাকর্মী অফিসে কাজ করছিলেন। হঠাৎ একটি কক্ষে আগুন দেখে তিনি বিষয়টি অন্যদের জানান। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস এসে আগুন নেভায়। কক্ষটিতে ওই সময় কেউ ছিল না।
বরগুনা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপসহকারী পরিচালক জাহাঙ্গীর আহমেদ বলেন, 'সকাল ৭টা ২৬ মিনিটে আমরা আগুন লাগার খবর পাই। স্টেশন কাছাকাছি থাকায় দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনি। আগুন শুধু হিসাব শাখার একটি কক্ষে সীমাবদ্ধ ছিল। সেখানে থাকা কম্পিউটার, ফটোকপি মেশিন ও কিছু গুরুত্বপূর্ণ ফাইলপত্র পুড়ে গেছে। তবে মূল স্টোর রুম অক্ষত রয়েছে।'
আগুনের সূত্রপাত সম্পর্কে তিনি বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট অথবা ফ্রিজের লুজ কানেকশন থেকেই অগ্নিকাণ্ডের সূচনা হয়েছে। তবে বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
এ ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে বিস্তারিত অনুসন্ধান করা হবে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
বরগুনা জেলা নির্বাচন অফিসের দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে আগুন লেগেছে। এতে ওই অফিসে থাকা গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র ও যন্ত্রপাতি পুড়ে গেছে। তবে এ অগ্নিকাণ্ডে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
আজ সোমবার (১৪ জুলাই) ভোর সাড়ে ৬টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
খবর পেয়ে বরগুনা ফায়ার সার্ভিস দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নেভায়। এতে বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি থেকে রক্ষা পেয়েছে ভবনটি।
সূত্র জানায়, আগুনে ২০২৩ সালের ভোটার তালিকা, একটি ডেস্কটপ কম্পিউটার, প্রিন্টার, স্ক্যানার, লেমিনেটিং মেশিন, একটি ফ্রিজ এবং ১৫-২০টি পুরোনো ব্যালট বাক্স পুড়ে গেছে।
বরগুনা জেলা নির্বাচন অফিসের অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মনির উজ্জামান বলেন, ভোরে পরিচ্ছন্নতাকর্মী অফিসে কাজ করছিলেন। হঠাৎ একটি কক্ষে আগুন দেখে তিনি বিষয়টি অন্যদের জানান। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস এসে আগুন নেভায়। কক্ষটিতে ওই সময় কেউ ছিল না।
বরগুনা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপসহকারী পরিচালক জাহাঙ্গীর আহমেদ বলেন, 'সকাল ৭টা ২৬ মিনিটে আমরা আগুন লাগার খবর পাই। স্টেশন কাছাকাছি থাকায় দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনি। আগুন শুধু হিসাব শাখার একটি কক্ষে সীমাবদ্ধ ছিল। সেখানে থাকা কম্পিউটার, ফটোকপি মেশিন ও কিছু গুরুত্বপূর্ণ ফাইলপত্র পুড়ে গেছে। তবে মূল স্টোর রুম অক্ষত রয়েছে।'
আগুনের সূত্রপাত সম্পর্কে তিনি বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট অথবা ফ্রিজের লুজ কানেকশন থেকেই অগ্নিকাণ্ডের সূচনা হয়েছে। তবে বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
এ ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে বিস্তারিত অনুসন্ধান করা হবে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশ ও গাড়িবহরে হামলার ঘটনায় বাদী হয়ে মামলা করেছে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে