রাজশাহী ব্যুরো
পরীক্ষার সময় যখন বেশিরভাগ শিক্ষার্থী বই আর কলম নিয়ে ব্যস্ত, তখন এক তরুণী কোলে এক মাসের নবজাতক সন্তান নিয়ে হাজির হলেন কেন্দ্রে। সেই সন্তান নিয়েই তিন ঘণ্টার পরীক্ষা দিয়ে সারা দেশের মধ্যে হয়েছেন প্রথম।
শামীমার বাড়ি রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার বাইগাছা গ্রামে। বাবা সাহাদুল ইসলাম ও মা হাজেরা বিবির প্রথম সন্তান তিনি। স্বামী আব্দুর রাজ্জাকের সংসার সামলেই তিনি চালিয়ে গেছেন পড়াশোনা।
শুধু এবারই নয়, শামীমার শিক্ষাজীবন জুড়েই ছড়িয়ে আছে সাফল্যের গল্প। বাইগাছা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে অষ্টম শ্রেণিতে ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি, এরপর এসএসসি পরীক্ষায় গোল্ডেন এ+। এবার সেই ধারাবাহিকতা বজায় রেখেই তিনি উঠে এসেছেন জাতীয় মঞ্চে।
শিক্ষার্থী শামীমা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০২২ শিক্ষাবর্ষে অনুষ্ঠিত ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স পরীক্ষায় রাজশাহীর বাগমারার হাটগাঙ্গোপাড়া ডিগ্রি কলেজ থেকে অংশ নিয়ে দেশসেরা হয়েছেন। তিনি বিএসসি শাখা থেকে সর্বোচ্চ নম্বর ও জিপিএ অর্জন করেছেন। একদিকে মাতৃত্বের দায়িত্ব, অন্যদিকে কঠোর অধ্যবসায়—দুইয়ের মিলনেই গড়া শামীমার সাফল্যের গল্প এখন দেশজুড়ে অনুপ্রেরণার নতুন অধ্যায়। তাই বৃহস্পতিবার কলেজ ক্যাম্পাসে শামীমাকে আনুষ্ঠানিকভাবে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. এনামুল করিম বলেন, ‘শামীমা আক্তার ২০২২ সালের পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সার্বিক ফলাফলে দেশের মধ্যে সেরা হয়েছেন। তার ফলাফলের বিষয়ে কলেজ কর্তৃপক্ষকে আমরা ইতিমধ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে অবহিত করেছি।’
স্বামীর সংসারে থেকেও নিজের অদম্য ইচ্ছাশক্তি ও মনোবল দিয়ে দেশসেরা হওয়া বাগমারা উপজেলার শামীমা ম্যাজিস্ট্রেট হতে চান। তিনি বলেন, আমার পড়াশোনার পথে সবচেয়ে বড় শক্তি ছিল আমার ইচ্ছাশক্তি ও পরিবারে সহযোগিতা। এখন আমি ম্যাজিস্ট্রেট হতে চাই।
হাটগাঙ্গোপাড়া ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ এসএম মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘শামীমা আমাদের গর্ব। তার এই অর্জন শুধু কলেজ নয়, গোটা বাগমারাকে গৌরবান্বিত করেছে।’
পরীক্ষার সময় যখন বেশিরভাগ শিক্ষার্থী বই আর কলম নিয়ে ব্যস্ত, তখন এক তরুণী কোলে এক মাসের নবজাতক সন্তান নিয়ে হাজির হলেন কেন্দ্রে। সেই সন্তান নিয়েই তিন ঘণ্টার পরীক্ষা দিয়ে সারা দেশের মধ্যে হয়েছেন প্রথম।
শামীমার বাড়ি রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার বাইগাছা গ্রামে। বাবা সাহাদুল ইসলাম ও মা হাজেরা বিবির প্রথম সন্তান তিনি। স্বামী আব্দুর রাজ্জাকের সংসার সামলেই তিনি চালিয়ে গেছেন পড়াশোনা।
শুধু এবারই নয়, শামীমার শিক্ষাজীবন জুড়েই ছড়িয়ে আছে সাফল্যের গল্প। বাইগাছা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে অষ্টম শ্রেণিতে ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি, এরপর এসএসসি পরীক্ষায় গোল্ডেন এ+। এবার সেই ধারাবাহিকতা বজায় রেখেই তিনি উঠে এসেছেন জাতীয় মঞ্চে।
শিক্ষার্থী শামীমা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০২২ শিক্ষাবর্ষে অনুষ্ঠিত ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স পরীক্ষায় রাজশাহীর বাগমারার হাটগাঙ্গোপাড়া ডিগ্রি কলেজ থেকে অংশ নিয়ে দেশসেরা হয়েছেন। তিনি বিএসসি শাখা থেকে সর্বোচ্চ নম্বর ও জিপিএ অর্জন করেছেন। একদিকে মাতৃত্বের দায়িত্ব, অন্যদিকে কঠোর অধ্যবসায়—দুইয়ের মিলনেই গড়া শামীমার সাফল্যের গল্প এখন দেশজুড়ে অনুপ্রেরণার নতুন অধ্যায়। তাই বৃহস্পতিবার কলেজ ক্যাম্পাসে শামীমাকে আনুষ্ঠানিকভাবে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. এনামুল করিম বলেন, ‘শামীমা আক্তার ২০২২ সালের পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সার্বিক ফলাফলে দেশের মধ্যে সেরা হয়েছেন। তার ফলাফলের বিষয়ে কলেজ কর্তৃপক্ষকে আমরা ইতিমধ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে অবহিত করেছি।’
স্বামীর সংসারে থেকেও নিজের অদম্য ইচ্ছাশক্তি ও মনোবল দিয়ে দেশসেরা হওয়া বাগমারা উপজেলার শামীমা ম্যাজিস্ট্রেট হতে চান। তিনি বলেন, আমার পড়াশোনার পথে সবচেয়ে বড় শক্তি ছিল আমার ইচ্ছাশক্তি ও পরিবারে সহযোগিতা। এখন আমি ম্যাজিস্ট্রেট হতে চাই।
হাটগাঙ্গোপাড়া ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ এসএম মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘শামীমা আমাদের গর্ব। তার এই অর্জন শুধু কলেজ নয়, গোটা বাগমারাকে গৌরবান্বিত করেছে।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকারের পতনই মূল লক্ষ্যই ছিল আমাদের। ‘দফা এক দাবি এক, খুনি হাসিনার পদত্যাগ’ আজ বাস্তবায়িত হয়েছে। দেশের মানুষ তীব্র ঘৃণায় স্বৈরাচারী সরকারকে ছুড়ে ফেলে দিয়েছে। শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগ এখন সিগারেটের মতো পুড়ে ছাই হয়ে যাবে।
১ দিন আগেবিজিবি জানায়, সীমান্তে হাবিলদার আব্দুল করিমের নেতৃত্বে একটি দল টহল দেওয়ার সময় বিএসএফের পুশ ইন করা ২১ জনকে আড়াপাড়া এলাকা থেকে আটক করে। জিজ্ঞাসাবাদে তাদের পরিচয় নিশ্চিত করা হয়েছে। তারা দিল্লিতে কাজের জন্য গিয়েছিলেন।
১ দিন আগেহাত-পা ছাড়াই জন্ম হয়েছিল লিতুন জিরার। কিন্তু শারীরিক প্রতিবন্ধকতা তার অদম্য মেধা ও ইচ্ছাশক্তিকে দমিয়ে রাখতে পারেনি। মুখ দিয়ে লিখে এবারের এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়ে তাক লাগিয়ে দিয়েছে এই সাহসী কিশোরী।
১ দিন আগেএদিকে ঝালকাঠি সরকারি হরচন্দ্র বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষায় ২২২ জন অংশ নিয়ে ২১২ জন কৃতকার্য হয়েছে। এদের মধ্যে ৫৪ জন জিপিএ-৫ এবং সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২১৫ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ২১২ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। এদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫৮ জন।
১ দিন আগে