নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোণার মোহনগঞ্জে এক কিশোরীকে অপহরণের পর ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলায় সাইদুল (৩৮) নামে এক মাদরাসা শিক্ষককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় অপহৃত কিশোরীকেও উদ্ধার করা হয়। বুধবার (৩০ এপ্রিল) সকালে সাইদুলকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
মোহনগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আমিনুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এরআগে মঙ্গলবার (২৯এপ্রিল) গভীররাতে মোহনগঞ্জ পৌর শহর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। সাইদুল মোহনগঞ্জ উপজেলার সহিলদেও গ্রামের বজলু মিয়ার ছেলে। তিনি স্থানীয় একটি আলিম মাদরাসায় শিক্ষকতা করেন।
মামলার এজহার ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ২২ মার্চ রাতে সাইদুলের ছোট ভাই জয় (২২) গ্রামের ওই কিশোরীকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। বিষয়টি টের পেয়ে ওই কিশোরীর অভিভাবকরা জয়ের বাড়িতে গিয়ে কিশোরীকে ফেরত নিতে চায়। তখন জয়ের ভাই সাইদুল (৩৮), মাহাবুব মিয়া (৩৬) ও বাবা বজলু মিয়া (৫৫) তাদের খুনের হুমকি দিয়ে তাড়িয়ে দেয়। পরে ওই কিশোরীকে নিয়ে পালিয়ে যেতে জয়কে সহায়তা করে তার পরিবারের লোকজন। বিভিন্ন এলাকায় কিশোরীকে আটকে রেখে ধর্ষণ করে জয়।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী কিশোরীর চাচা বাদী হয়ে ৯ এপ্রিল আদালতে অভিযোগ দেন। এতে জয়সহ তার ভাই সাইদুল, মাহাবুব ও বাবা বজলু মিয়াকে আসামি করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে অপহরণ, ধর্ষণ ও এসবে সহায়তার অভিযোগ করা হয়েছে। আদালত মামলাটি রেকর্ডভুক্ত করার জন্য মোহনগঞ্জ থানাকে নির্দেশ দেন। পরে ২২ এপ্রিল মামলাটি থানায় রেকর্ডভুক্ত করা হয়।
এদিকে জয় ওই কিশোরীকে নিয়ে পলাতক থাকলেও মামলার অপর আসামি সাইদুলকে গত মঙ্গলবার গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে সাইদুলের দেওয়া তথ্যে কিশোরীকে উদ্ধার করা হয়। একই দিনে জয় আদালতে আত্মসমর্পণে বাধ্য হয়।
মোহনগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, মঙ্গলবার সাইদুলকে গ্রেপ্তার করে জিজ্ঞাবাদ করলে অপহরণকৃত কিশোরীর তথ্য পাই। পরে কিশোরীকে উদ্ধার করে জবানবন্দির জন্য আদালতে পাঠানো হয়। একই দিন প্রধান আসামি জয় আদালতে গিয়ে আত্মসমর্পণ করেছে। তাকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
নেত্রকোণার মোহনগঞ্জে এক কিশোরীকে অপহরণের পর ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলায় সাইদুল (৩৮) নামে এক মাদরাসা শিক্ষককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় অপহৃত কিশোরীকেও উদ্ধার করা হয়। বুধবার (৩০ এপ্রিল) সকালে সাইদুলকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
মোহনগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আমিনুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এরআগে মঙ্গলবার (২৯এপ্রিল) গভীররাতে মোহনগঞ্জ পৌর শহর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। সাইদুল মোহনগঞ্জ উপজেলার সহিলদেও গ্রামের বজলু মিয়ার ছেলে। তিনি স্থানীয় একটি আলিম মাদরাসায় শিক্ষকতা করেন।
মামলার এজহার ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ২২ মার্চ রাতে সাইদুলের ছোট ভাই জয় (২২) গ্রামের ওই কিশোরীকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। বিষয়টি টের পেয়ে ওই কিশোরীর অভিভাবকরা জয়ের বাড়িতে গিয়ে কিশোরীকে ফেরত নিতে চায়। তখন জয়ের ভাই সাইদুল (৩৮), মাহাবুব মিয়া (৩৬) ও বাবা বজলু মিয়া (৫৫) তাদের খুনের হুমকি দিয়ে তাড়িয়ে দেয়। পরে ওই কিশোরীকে নিয়ে পালিয়ে যেতে জয়কে সহায়তা করে তার পরিবারের লোকজন। বিভিন্ন এলাকায় কিশোরীকে আটকে রেখে ধর্ষণ করে জয়।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী কিশোরীর চাচা বাদী হয়ে ৯ এপ্রিল আদালতে অভিযোগ দেন। এতে জয়সহ তার ভাই সাইদুল, মাহাবুব ও বাবা বজলু মিয়াকে আসামি করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে অপহরণ, ধর্ষণ ও এসবে সহায়তার অভিযোগ করা হয়েছে। আদালত মামলাটি রেকর্ডভুক্ত করার জন্য মোহনগঞ্জ থানাকে নির্দেশ দেন। পরে ২২ এপ্রিল মামলাটি থানায় রেকর্ডভুক্ত করা হয়।
এদিকে জয় ওই কিশোরীকে নিয়ে পলাতক থাকলেও মামলার অপর আসামি সাইদুলকে গত মঙ্গলবার গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে সাইদুলের দেওয়া তথ্যে কিশোরীকে উদ্ধার করা হয়। একই দিনে জয় আদালতে আত্মসমর্পণে বাধ্য হয়।
মোহনগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, মঙ্গলবার সাইদুলকে গ্রেপ্তার করে জিজ্ঞাবাদ করলে অপহরণকৃত কিশোরীর তথ্য পাই। পরে কিশোরীকে উদ্ধার করে জবানবন্দির জন্য আদালতে পাঠানো হয়। একই দিন প্রধান আসামি জয় আদালতে গিয়ে আত্মসমর্পণ করেছে। তাকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের স্থানীয় এক নেতার ছেলের আকিকায় আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের। ওই সাতজন আমন্ত্রণ গ্রহণ করে মঙ্গলবার রাতে সেখানে হাজির হন। গোপন সূত্রে পুলিশ খবর পেলে সেখানে গিয়ে সাতজনকে গ্রেপ্তার করে।
১ দিন আগেপুলিশ ও জেলা বিএনপি সূত্র জানিয়েছে, দুই বছর আগে বিএনপি কার্যালয় ভাঙচুরের ওই ঘটনায় নেত্রকোনা সদর উপজেলার রৌহা ইউনিয়নের আমলী কেশবপুর গ্রামের আব্দুল হাইয়ের ছেলে সুমন মিয়া গত ১১ মে নেত্রকোনা মডেল থানায় মামলা করেন।
১ দিন আগেবিজিবি থেকে জানানো হয়, দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় ও মুষলধারে বৃষ্টির প্রাক্কালে ৫৩ বিজিবির আওতাধীন সীমান্ত এলাকা মাসুদপুর বিওপির সীমান্ত পিলার ৪/৫-১এস-এর কাছ থেকে ২০ জন নারী, পুরুষ ও অপ্রাপ্তবয়স্ককে আটক করে বিজিবি। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, আটক ব্যক্তিদের বাড়ি কুড়িগ্রামে।
১ দিন আগেজাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্মিত ‘অঞ্জলি লহ মোর’ ভাস্কর্যটি ভেঙে ফেলা হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রশাসনের আদেশেই ছুটি চলাকালে এটি ভাঙা হচ্ছে।
১ দিন আগে