রাজশাহী ব্যুরো
বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) সাবেক চেয়ারম্যান ও বিশিষ্ট কৃষি গবেষক মরহুম ড. মো. আসাদুজ্জামান-এর স্মরণে শোকসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার বিএমডিএ-এর প্রধান কার্যালয়ে এই শোকসভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় মরহুম ড. মো. আসাদুজ্জামান-এর কৃষি উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড এবং বরেন্দ্র অঞ্চলে অবদানের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আয়োজিত গভীর শোক প্রকাশ করেন সহকর্মী, পরিবার-পরিজন ও বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ।
শোকসভায় উপস্থিত ছিলেন বিএমডিএ-এর নির্বাহী পরিচালক মো. তরিকুল আলম, বোর্ড সদস্য মো. সাইফুল ইসলাম হীরক, মরহুম ড. আসাদুজ্জামানের স্ত্রী, পুত্র, কন্যা ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যবৃন্দ। এছাড়া বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও উপস্থিত ছিলেন।
সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে বোর্ড সদস্য মো. সাইফুল ইসলাম হীরক বলেন, “ড. আসাদুজ্জামান ছিলেন কৃষি খাতে এক বিপ্লবী চিন্তাধারার প্রতীক। তাঁর দূরদর্শী পরিকল্পনা ও উদ্যোগে বরেন্দ্র অঞ্চলে সেচ ও কৃষি ব্যবস্থায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে। তিনি আজীবন কৃষক ও দেশের জন্য কাজ করে গেছেন।”
তিনি মরহুমের স্মৃতিকে অমর করে রাখার লক্ষ্যে রাষ্ট্রের কাছে তাঁকে মরণোত্তর রাষ্ট্রীয় পুরস্কারে ভূষিত করার জোর দাবি জানান। একইসাথে, বিএমডিএ-এর নতুন ভবনের অডিটোরিয়ামের নাম মরহুম ড. মো. আসাদুজ্জামানের নামে রাখার প্রস্তাব পেশ করেন। তিনি মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করে পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।
শোকসভা শেষে মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনায় বিশেষ দোয়া পরিচালনা করা হয়।
উল্লেখ্য, বিএমডিএ চেয়ারম্যান ড. এম আসাদুজ্জামান গত ২৩ মে সকাল ৯টা ৪০ মিনিটে ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৫ বছর। গত বছর আওয়ামী সরকারের পতনের পর তাকে বিএমডিএ’র চেয়ারম্যান হিসেবে পদায়ন করা হয়। ১৯৯২ সালে বিএমডিএ প্রতিষ্ঠায় তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন। তিনি বিএমডিএ’র নির্বাহী পরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) সাবেক চেয়ারম্যান ও বিশিষ্ট কৃষি গবেষক মরহুম ড. মো. আসাদুজ্জামান-এর স্মরণে শোকসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার বিএমডিএ-এর প্রধান কার্যালয়ে এই শোকসভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় মরহুম ড. মো. আসাদুজ্জামান-এর কৃষি উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড এবং বরেন্দ্র অঞ্চলে অবদানের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আয়োজিত গভীর শোক প্রকাশ করেন সহকর্মী, পরিবার-পরিজন ও বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ।
শোকসভায় উপস্থিত ছিলেন বিএমডিএ-এর নির্বাহী পরিচালক মো. তরিকুল আলম, বোর্ড সদস্য মো. সাইফুল ইসলাম হীরক, মরহুম ড. আসাদুজ্জামানের স্ত্রী, পুত্র, কন্যা ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যবৃন্দ। এছাড়া বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও উপস্থিত ছিলেন।
সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে বোর্ড সদস্য মো. সাইফুল ইসলাম হীরক বলেন, “ড. আসাদুজ্জামান ছিলেন কৃষি খাতে এক বিপ্লবী চিন্তাধারার প্রতীক। তাঁর দূরদর্শী পরিকল্পনা ও উদ্যোগে বরেন্দ্র অঞ্চলে সেচ ও কৃষি ব্যবস্থায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে। তিনি আজীবন কৃষক ও দেশের জন্য কাজ করে গেছেন।”
তিনি মরহুমের স্মৃতিকে অমর করে রাখার লক্ষ্যে রাষ্ট্রের কাছে তাঁকে মরণোত্তর রাষ্ট্রীয় পুরস্কারে ভূষিত করার জোর দাবি জানান। একইসাথে, বিএমডিএ-এর নতুন ভবনের অডিটোরিয়ামের নাম মরহুম ড. মো. আসাদুজ্জামানের নামে রাখার প্রস্তাব পেশ করেন। তিনি মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করে পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।
শোকসভা শেষে মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনায় বিশেষ দোয়া পরিচালনা করা হয়।
উল্লেখ্য, বিএমডিএ চেয়ারম্যান ড. এম আসাদুজ্জামান গত ২৩ মে সকাল ৯টা ৪০ মিনিটে ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৫ বছর। গত বছর আওয়ামী সরকারের পতনের পর তাকে বিএমডিএ’র চেয়ারম্যান হিসেবে পদায়ন করা হয়। ১৯৯২ সালে বিএমডিএ প্রতিষ্ঠায় তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন। তিনি বিএমডিএ’র নির্বাহী পরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার বলেছেন, বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষায় শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে কীভাবে ফি নেওয়া হবে—সে বিষয়ে সরকারের একটি সুস্পষ্ট নীতিমালা থাকা উচিত। তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো নির্দিষ্ট নীতিমালা নেই, যা থাকাটা প্রয়োজন।
১০ ঘণ্টা আগেরাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এক করোনা রোগী বাথরুমে পড়ে মৃত্যুবরণ করেছেন। আজ বৃহস্পতিবার সকালে হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডের বাথরুমে পড়ে তিনি মারা যান। দুর্ঘটনার কবলে পড়ে হার্ট এটাকে তিনি মারা যেতে পারেন বলে ধারণা করছেন চিকিৎসকরা।
১১ ঘণ্টা আগেস্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের স্থানীয় এক নেতার ছেলের আকিকায় আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের। ওই সাতজন আমন্ত্রণ গ্রহণ করে মঙ্গলবার রাতে সেখানে হাজির হন। গোপন সূত্রে পুলিশ খবর পেলে সেখানে গিয়ে সাতজনকে গ্রেপ্তার করে।
১ দিন আগেপুলিশ ও জেলা বিএনপি সূত্র জানিয়েছে, দুই বছর আগে বিএনপি কার্যালয় ভাঙচুরের ওই ঘটনায় নেত্রকোনা সদর উপজেলার রৌহা ইউনিয়নের আমলী কেশবপুর গ্রামের আব্দুল হাইয়ের ছেলে সুমন মিয়া গত ১১ মে নেত্রকোনা মডেল থানায় মামলা করেন।
১ দিন আগে