লক্ষ্মীপুরে জামায়াত সেক্রেটারির পদত্যাগ

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
প্রকাশ: ১১ জুন ২০২৫, ১৯: ৫০

লক্ষ্মীপুর জেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি ফারুক হোসাইন নুরনবী দলীয় পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন। বুধবার (১১ জুন) সকালে নুরনবী জেলা জামায়াতের আমির এসইউএম রুহুম আমিন ভূঁইয়ার কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি।

এদিন বিকেল ৩টার দিকে জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির এ আর হাফিজ উল্যাহকে সেক্রেটারি মনোনীত করা হয়। জেলা জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট মহসিন কবির মুরাদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

অ্যাডভোকেট মুরাদ বলেন, ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে নুরনবী সেক্রেটারি পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন। পরে জেলা জামায়াতের আমির রুহুল আমীন ভূঁইয়া নতুন সেক্রেটারি হিসেবে এ আর হাফিজ উল্যাহকে নিয়োগ দেন।

পদত্যাগের বিষয়টি ফারুক হোসাইন নুরনবীও গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন। ব্যক্তিগত কারণেই তিনি পদত্যাগ করেছেন বলে জানিয়েছেন।

দলীয় সূত্রে জানা যায়, নুরনবী ৪ বছর জামায়াতের সেক্রেটারি ছিলেন। তিনি বর্তমানে সদর উপজেলার ভবানীগঞ্জের বাসিন্দা। তার পৈতৃক বাড়ি কমলনগর উপজেলায় ছিল।

ad
ad

মাঠের রাজনীতি থেকে আরও পড়ুন

টাঙ্গাইলে উদ্ধার সেই ১১ মর্টার শেল যমুনা নদীতে বিস্ফোরণ

ভূঞাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম রেজাউল করিম বলেন, বুধবার রাতে উপজেলার পাটিতাপাড়া এলাকার যমুনা নদীর তীর থেকে অবিস্ফোরিত ১১টি মর্টার শেল উদ্ধার করে সেনা ক্যাম্পে পাঠানো হয়েছিল। পরে সেগুলো আজ (বৃহস্পতিবার) সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত নলিন এলাকার যমুনা নদীতে বিস্ফোরিত করা হয়েছে।

১২ ঘণ্টা আগে

পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ২ চাচাতো ভাইয়ের

পরিবার সূত্রে জানা যায়, বুধবার বিকেলে দুই শিশু নিখোঁজ হয়। খুঁজতে খুঁজতে একপর্যায়ে রাতে বাড়ির পাশের পুকুরের পারে তাদের জুতা ও গেঞ্জি পড়ে থাকতে দেখা যায়। পরে রাত ১০ টার দিকে পুকুর থেকে দুই শিশুর লাশ উদ্ধার করে এলাকাবাসী।

১৩ ঘণ্টা আগে

রাজশাহীতে সেনাসদস্যের বাড়িতে হামলা ও অগ্নিসংযোগ : দুই বিএনপিকর্মী গ্রেপ্তার

রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলায় ‘চাঁদা না পেয়ে’ দুই সেনাসদস্যের বাড়িতে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় দুই বিএনপিকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। বুধবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে রাজশাহী সেনানিবাসের একটি দল অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে।

২০ ঘণ্টা আগে

নড়াইলে ১০ মাসে ২৭ খুন, ঘরছাড়া ৩৫০ পরিবার

নেই রাজনৈতিক হানাহানি কিংবা সংঘর্ষ। তবুও থেমে নেই হত্যাসহ ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ। সংঘাতের কেন্দ্রবিন্দু ভিলেজ পলিট্রিক্স। গোষ্ঠীগত দ্বন্দ্ব, গ্রাম্য দলাদলি, পূর্বশত্রুতাসহ এলাকার আধিপত্য বিস্তার নিয়ে নড়াইলে যত সংঘর্ষ ও হতাহতের ঘটনা। সংঘর্ষে কেউ মারা গেলে তখন চলে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ। গত ১৫ দিন সর

১ দিন আগে