পটুয়াখালী প্রতিনিধি
পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার চরবিশ্বাস ইউনিয়নে বিএনপি ও গণ অধিকার পরিষদের নেতাকর্মীদের মধ্যে দফায় দফায় ধাওয়া-পালটাধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে । তুচ্ছ বিষয়কে কেন্দ্র করে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭ টার দিক এ সংঘর্ষের ঘটনায় চরবিশ্বাস ইউনিয়ন বিএনপির অফিস ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। অফিস ভাঙচুরের জন্য বিএনপি গণঅধিকার পরিষদের কর্মীদের দায়ী করেছেন। এ ঘটনায় দুই পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন।
এ ঘটনার পর চরবিশ্বাস ইউনিয়নের পরিস্থিতি থমথমে রয়েছে। সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। গলাচিপা থানার অফিসার ইনচার্জ মো. আশাদুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান পুলিশ সতর্ক অবস্থায় রয়েছে এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, চরবিশ্বাস ইউনিয়ন বিএনপি কার্যালয় ও গণ অধিকার পরিষদের কার্যালয় ইউনিয়নের বাজারে রয়েছে। দুই পক্ষই বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নিজ নিজ দলের কর্মিসভা ও মতবিনিময় সভায় আয়োজন করে। এ কর্মসূচি চলাকালে বিভিন্ন ধরনের উত্তেজনামূলক স্লোগানকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষই সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। মুহূর্তের মধ্যেই পুরো বাজার এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। অনেক দোকানপাট তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করে দেন ব্যবসায়ীরা, অনেকে নিরাপত্তার আশঙ্কায় এলাকা ছেড়ে চলে যান।
গলাচিপা চরবিশ্বাস ইউনিয়ন গণ অধিকার পরিষদের সদস্যসচিব মো. জুয়েল জানান, চর বিশ্বাস বাজার ব্যবসায়ীদের সাথে বৃহস্পতিবার বিকেলে তাদের পূর্ব নির্ধারিত মত বিনিময় সভা ছিল। তাদের দলীয় কার্যালয়ের সামনে ওই সভা শুরু হয় সন্ধ্যায়। পাশেই বিএনপির ইউনিয়ন কার্যালয় । তখন বিএনপির নেতাকর্মীরা সেখান বিভিন্ন ধরনের উত্তেজনামূলক স্লোগান দিলে গণ অধিকারের সভার বিঘ্ন ঘটে।
তিনি আরও জানান, বিষয়টি নিয়ে গণ অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি ভিপি নুরুল হক নূরের ছোট ভাই আমিরুল ইসলামসহ কয়েকজন বিএনপির সভাপতির কাছে বিএনপির কর্মিসভা আধাঘণ্টা পর করার জন্য অনুরোধ করেন। এ সময় বিএনপির নেতারা উচ্চস্বরে কথা কলতে খাকে এবং গণ অধিকার পরিষদের সভা শেষ করার জন্য ১৫ মিনিটের সময় বেঁধে দেয়। কিন্তু গণ অধিকারের কর্মীরা এ সময়সীমা না মানলে উভয় পক্ষের কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি মফিজ উদ্দিনসহ বিএনপির লোকজন নুরের ছোট ভাই আমিনুলের ওপর হামলা করে।
হামলায় ওই সময় আমিনুলসহ ইউনিয়ন ছাত্র অধিকার পরিষদের ২ নম্বর ওয়ার্ডের সভাপতি কনক, সাধারণ সম্পাদক জিহাদ, ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সাংগঠনিক সম্পাদক শামিম, কে আলী কলেজ শাখার সভাপতি শামিম, জিহাদ আকন, ৬ নম্বর ওয়ার্ডের যুবঅধিকারের যুগ্ম সদস্যসচিব জালাল আহত হন।
নূরের ভাই আমিনুল বলেন, ‘বিএনপির লোকজন আমাদের লোকজনের উপর চেয়ার ছুড়ে মারে। ওদের কিছু চেয়ার নিজেরাই ভেঙে আমাদের ওপর দায় চাপাত চাচ্ছেন।’ এদিকে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
তবে বিএনপি থেকে পাল্টা অভিযোগ করে করা হয়। চরবিশ্বাস ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি বাকের বিশ্বাস জানান, বৃহস্পতিবার ইউনিয়ন বিএনপির কর্মিসভা ছিলো। ঘটনার সময় সভায় বক্তব্য চলছিল। কিন্তু তাদের সভা বিঘ্ন করার জন্য ভিপি নুরের লোকজন আগে থেকেই প্রস্তুত ছিল। হঠাৎ তার আমাদের বিএনপির কার্যালয়ে হামলা করে চেয়ার টেবিল ভাঙচুর করে। নেত্রীর ছবিও ভাঙচুর করে। এতে আমাদের অন্তত ২০ থেকে ২৫ জন নেতাকর্মী আহত হয়। আহতদের মদ্যে গুরুতর চরবিশ্বাস ইউনিয়ন কৃষক দলের সভাপতি মাকসুদ খানকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল পাঠানো হয়। এছাড়াও আহত হন আর ২৫ জন।
এ প্রসঙ্গে গলাচিপা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো আশাদুর রহমান বলেন, পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার চরবিশ্বাস ইউনিয়নে বিএনপি ও গণ অধিকার পরিষদের নেতাকর্মীদের মধ্যে দফায় দফায় ধাওয়া-পালটাধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে । তুচ্ছ বিষয়কে কেন্দ্র করে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭ টার দিক এ সংঘর্ষের ঘটনায় চরবিশ্বাস ইউনিয়ন বিএনপির অফিস ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। অফিস ভাঙচুরের জন্য বিএনপি গণঅধিকার পরিষদের কর্মীদের দায়ী করেছেন। এ ঘটনায় দুই পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন।
এ ঘটনার পর চরবিশ্বাস ইউনিয়নের পরিস্থিতি থমথমে রয়েছে। সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। গলাচিপা থানার অফিসার ইনচার্জ মো. আশাদুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান পুলিশ সতর্ক অবস্থায় রয়েছে এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, চরবিশ্বাস ইউনিয়ন বিএনপি কার্যালয় ও গণ অধিকার পরিষদের কার্যালয় ইউনিয়নের বাজারে রয়েছে। দুই পক্ষই বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নিজ নিজ দলের কর্মিসভা ও মতবিনিময় সভায় আয়োজন করে। এ কর্মসূচি চলাকালে বিভিন্ন ধরনের উত্তেজনামূলক স্লোগানকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষই সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। মুহূর্তের মধ্যেই পুরো বাজার এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। অনেক দোকানপাট তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করে দেন ব্যবসায়ীরা, অনেকে নিরাপত্তার আশঙ্কায় এলাকা ছেড়ে চলে যান।
গলাচিপা চরবিশ্বাস ইউনিয়ন গণ অধিকার পরিষদের সদস্যসচিব মো. জুয়েল জানান, চর বিশ্বাস বাজার ব্যবসায়ীদের সাথে বৃহস্পতিবার বিকেলে তাদের পূর্ব নির্ধারিত মত বিনিময় সভা ছিল। তাদের দলীয় কার্যালয়ের সামনে ওই সভা শুরু হয় সন্ধ্যায়। পাশেই বিএনপির ইউনিয়ন কার্যালয় । তখন বিএনপির নেতাকর্মীরা সেখান বিভিন্ন ধরনের উত্তেজনামূলক স্লোগান দিলে গণ অধিকারের সভার বিঘ্ন ঘটে।
তিনি আরও জানান, বিষয়টি নিয়ে গণ অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি ভিপি নুরুল হক নূরের ছোট ভাই আমিরুল ইসলামসহ কয়েকজন বিএনপির সভাপতির কাছে বিএনপির কর্মিসভা আধাঘণ্টা পর করার জন্য অনুরোধ করেন। এ সময় বিএনপির নেতারা উচ্চস্বরে কথা কলতে খাকে এবং গণ অধিকার পরিষদের সভা শেষ করার জন্য ১৫ মিনিটের সময় বেঁধে দেয়। কিন্তু গণ অধিকারের কর্মীরা এ সময়সীমা না মানলে উভয় পক্ষের কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি মফিজ উদ্দিনসহ বিএনপির লোকজন নুরের ছোট ভাই আমিনুলের ওপর হামলা করে।
হামলায় ওই সময় আমিনুলসহ ইউনিয়ন ছাত্র অধিকার পরিষদের ২ নম্বর ওয়ার্ডের সভাপতি কনক, সাধারণ সম্পাদক জিহাদ, ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সাংগঠনিক সম্পাদক শামিম, কে আলী কলেজ শাখার সভাপতি শামিম, জিহাদ আকন, ৬ নম্বর ওয়ার্ডের যুবঅধিকারের যুগ্ম সদস্যসচিব জালাল আহত হন।
নূরের ভাই আমিনুল বলেন, ‘বিএনপির লোকজন আমাদের লোকজনের উপর চেয়ার ছুড়ে মারে। ওদের কিছু চেয়ার নিজেরাই ভেঙে আমাদের ওপর দায় চাপাত চাচ্ছেন।’ এদিকে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
তবে বিএনপি থেকে পাল্টা অভিযোগ করে করা হয়। চরবিশ্বাস ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি বাকের বিশ্বাস জানান, বৃহস্পতিবার ইউনিয়ন বিএনপির কর্মিসভা ছিলো। ঘটনার সময় সভায় বক্তব্য চলছিল। কিন্তু তাদের সভা বিঘ্ন করার জন্য ভিপি নুরের লোকজন আগে থেকেই প্রস্তুত ছিল। হঠাৎ তার আমাদের বিএনপির কার্যালয়ে হামলা করে চেয়ার টেবিল ভাঙচুর করে। নেত্রীর ছবিও ভাঙচুর করে। এতে আমাদের অন্তত ২০ থেকে ২৫ জন নেতাকর্মী আহত হয়। আহতদের মদ্যে গুরুতর চরবিশ্বাস ইউনিয়ন কৃষক দলের সভাপতি মাকসুদ খানকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল পাঠানো হয়। এছাড়াও আহত হন আর ২৫ জন।
এ প্রসঙ্গে গলাচিপা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো আশাদুর রহমান বলেন, পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
নেত্রকোনা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী শাহ্ নেওয়াজ জানান, ২০২৩ সালে নেত্রকোনা জেলা বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ মামলায় শ্রমিক নেতা সাইফুল ইসলাম এজাহারনামীয় আসামি হওয়ায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেপুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, ১৫-২০ দিন আগে আল-আমিন তার নিজ বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয়। পরে তাকে খুঁজে পেয়ে বৃহস্পতিবার বাড়িতে নিয়ে আসে পরিবারের লোকজন। পরিবারের পক্ষ থেকে আল-আমিনকে পাবনা মানসিক হাসপাতালে পাঠানোর জন্য আল-আমিনের পরিচয় পত্র সংগ্রহের জন্য আজ দুপুরে তার বড় ভাই বেল্লাল খান স্থানীয় মহিলা ইউপি সদস্যের
১৭ ঘণ্টা আগেস্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকারের আমলে এক আওয়ামী লীগ নেতার ছত্রছায়ায় নিজের বড় ভাইকে হয়রানি করতে পাঁচটি মিথ্যা মামলা করেন আব্দুল কুদ্দুস।
১৮ ঘণ্টা আগেপ্রায় দুই ঘণ্টা ধরে সংঘর্ষ চলায় ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ মহাসড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে। এ সময় মহাসড়কের দুই দিকেই ব্যাপক যানজট দেখা দেয়। খবর পেয়ে নান্দাইল মডেল থানা থেকে পুলিশ ও গৌরীপুর সেনাক্যাম্প থেকে সেনাবাহিনীর সদস্যরা গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেন।
১৯ ঘণ্টা আগে