ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
২০২৫-২৬ অর্থবছরে প্রতিরক্ষা খাতের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটে ৪০ হাজার ৮৫১ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে, যা বিদায়ী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের তুলনায় ১ হাজার ১৬৩ কোটি টাকা কম।
২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে প্রতিরক্ষা খাতে বরাদ্দ চাওয়া হয়েছিল ৪২ হাজার ১৪ কোটি টাকা। যদিও ওই অর্থবছরে সংশোধিত বা অনুমোদিত বাজেট দাঁড়িয়েছিল ৩৯ হাজার ৪১৫ কোটি টাকা।
সোমবার (২ জুন) অর্থ উপদেষ্টার প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপনের পর অর্থ বিভাগের ‘পরিচালন ও উন্নয়ন’ সংক্রান্ত বাজেট বই থেকে এই তথ্য জানা যায়।
প্রস্তাবিত এই বাজেটে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমান বাহিনী, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ (এএফডি), আবওয়া অধিদপ্তরসহ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্নখাতে ২০২৫-২৬ অর্থবছরে পরিচালন ও উন্নয়ন ব্যয় হিসেবে ওই ৪০ হাজার ৮৫১ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। যেখানে পরিচালন ব্যয় ৩৯ হাজার ৯৩৫ কোটি টাকা এবং উন্নয়ন ব্যয় ধরা হয়েছে ৯১৬ কোটি টাকা।
যেসব খাতে ওই ব্যয়ের পরিকল্পনা করা হয়েছে সেগুলোর একটি বিবরণ দেওয়া হয়েছে উন্নয়ন ও পরিচালন ব্যয় সংক্রান্ত বাজেট বইয়ে। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে— চট্টগ্রাম, কুমিল্লা ও ময়মনসিংহে (ত্রিশাল) মিলিটারি ফার্ম আধুনিকায়ন, ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) ক্যান্সার সেন্টার নির্মাণ (২য় পর্যায়), মোংলা কামান্ডার ফ্লোটিলা ওয়েস্টের (কমফ্লোট ওয়েস্ট) অবকাঠামো উন্নয়ন, চট্টগ্রামে বিমান বাহিনীর (বিএএফ) ঘাঁটি জহদুল হকে বিমান সেনা প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট স্থাপন (১ম সংশোধিত), টাঙ্গাইলের পাহাড় কাঞ্চনপুরে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ঘাঁটিতে এডিসিসি নর্থ স্থাপন।
তালিকায় আরও রয়েছে— ডিজিএফআই’র টেলিযোগাযোগ ও আইসিটি অবকাঠামো, মানবসম্পদ ও কারিগরি সক্ষমতা উন্নয়ন (টিআইএইচডিটিসিবি) (২য় সংশোধিত), ইলেক্ট্রনিক ডিফেন্স প্রকিউরমেন্ট (ই-ডিপি) সিস্টেম (২য় সংশোধিত), ‘জিএনএসএস করসের’ নেটওয়ার্ক পরিধি সম্প্রসারণ এবং টাইডল স্টেশন আধুনিকীকরণ (১ম সংশোধিত), বাংলাদেশের উপজেলাগুলোর ডিজিটাল মানচিত্র (টপোগ্রাফিক) প্রণয়ন এবং আবহাওয়া ও জলবায়ু সেবার সক্ষমতা বৃদ্ধি।
২০২৫-২৬ অর্থবছরে প্রতিরক্ষা খাতের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটে ৪০ হাজার ৮৫১ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে, যা বিদায়ী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের তুলনায় ১ হাজার ১৬৩ কোটি টাকা কম।
২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে প্রতিরক্ষা খাতে বরাদ্দ চাওয়া হয়েছিল ৪২ হাজার ১৪ কোটি টাকা। যদিও ওই অর্থবছরে সংশোধিত বা অনুমোদিত বাজেট দাঁড়িয়েছিল ৩৯ হাজার ৪১৫ কোটি টাকা।
সোমবার (২ জুন) অর্থ উপদেষ্টার প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপনের পর অর্থ বিভাগের ‘পরিচালন ও উন্নয়ন’ সংক্রান্ত বাজেট বই থেকে এই তথ্য জানা যায়।
প্রস্তাবিত এই বাজেটে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমান বাহিনী, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ (এএফডি), আবওয়া অধিদপ্তরসহ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্নখাতে ২০২৫-২৬ অর্থবছরে পরিচালন ও উন্নয়ন ব্যয় হিসেবে ওই ৪০ হাজার ৮৫১ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। যেখানে পরিচালন ব্যয় ৩৯ হাজার ৯৩৫ কোটি টাকা এবং উন্নয়ন ব্যয় ধরা হয়েছে ৯১৬ কোটি টাকা।
যেসব খাতে ওই ব্যয়ের পরিকল্পনা করা হয়েছে সেগুলোর একটি বিবরণ দেওয়া হয়েছে উন্নয়ন ও পরিচালন ব্যয় সংক্রান্ত বাজেট বইয়ে। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে— চট্টগ্রাম, কুমিল্লা ও ময়মনসিংহে (ত্রিশাল) মিলিটারি ফার্ম আধুনিকায়ন, ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) ক্যান্সার সেন্টার নির্মাণ (২য় পর্যায়), মোংলা কামান্ডার ফ্লোটিলা ওয়েস্টের (কমফ্লোট ওয়েস্ট) অবকাঠামো উন্নয়ন, চট্টগ্রামে বিমান বাহিনীর (বিএএফ) ঘাঁটি জহদুল হকে বিমান সেনা প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট স্থাপন (১ম সংশোধিত), টাঙ্গাইলের পাহাড় কাঞ্চনপুরে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ঘাঁটিতে এডিসিসি নর্থ স্থাপন।
তালিকায় আরও রয়েছে— ডিজিএফআই’র টেলিযোগাযোগ ও আইসিটি অবকাঠামো, মানবসম্পদ ও কারিগরি সক্ষমতা উন্নয়ন (টিআইএইচডিটিসিবি) (২য় সংশোধিত), ইলেক্ট্রনিক ডিফেন্স প্রকিউরমেন্ট (ই-ডিপি) সিস্টেম (২য় সংশোধিত), ‘জিএনএসএস করসের’ নেটওয়ার্ক পরিধি সম্প্রসারণ এবং টাইডল স্টেশন আধুনিকীকরণ (১ম সংশোধিত), বাংলাদেশের উপজেলাগুলোর ডিজিটাল মানচিত্র (টপোগ্রাফিক) প্রণয়ন এবং আবহাওয়া ও জলবায়ু সেবার সক্ষমতা বৃদ্ধি।
ড. ফাহমিদা বলেন, ‘এবারও বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ রাখা ঠিক হয়নি। এতে বৈধপথে উপার্জনকারীদের সঙ্গে বৈষম্য তৈরি হবে। তা ছাড়া এই পদক্ষেপে সরকারের খুব বেশি আয় হবে বলে মনে করছে না সিপিডি।’
২ দিন আগেবাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সোমবার (২ জুন) প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। তথ্য বলছে, মে মাসে শহর পর্যায়ে খাদ্য কেনায় খরচ কিছুটা বাড়লেও গ্রামে তা কিছুটা কমেছিল। আর শহর-গ্রাম দুই জায়গাতেই খাদ্য বহির্ভূত খাতে খরচ কমেছে। সব মিলিয়ে কমেছে সার্বিক মূল্যস্ফীতি।
২ দিন আগেতিনি বলেন, গত দেড় দশকে দেশের নির্বাচন ব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে ফেলা হয়েছে। তাই আমরা নির্বাচনী ব্যবস্থার সংস্কারের উপর সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার প্রদান করেছি এবং এ লক্ষ্যে বিভিন্ন আইন, নীতিমালা, ও আদেশ সংশোধন ও সংস্কারের কার্যক্রম হাতে নিয়েছি।
২ দিন আগেঅর্থ উপদেষ্টা জানান, রাজস্ব সংগ্রহ বাড়াতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কাঠামোকে আরও শক্তিশালী করা হয়েছে। জনবল বৃদ্ধি, কর অব্যাহতির ক্ষেত্রগুলো যৌক্তিকীকরণ, কর জালের সম্প্রসারণ এবং একক হারে ভ্যাট নির্ধারণের মতো পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। এসব উদ্যোগের মাধ্যমে মধ্যমেয়াদে রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের চ
২ দিন আগে