ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
বিকাশে এখন থেকে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঋণ নিতে পারবেন গ্রাহকেরা। মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বিকাশ ও বেসরকারি খাতের সিটি ব্যাংকের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত এই ডিজিটাল ঋণসেবার পরিধি সম্প্রসারণ করা হয়েছে। এত দিন এই ঋণসেবার সর্বোচ্চ সীমা ছিল ৩০ হাজার টাকা, যা এখন বাড়িয়ে ৫০ হাজার টাকা করা হয়েছে।
বুধবার (১৯ জেুন) পাঠানো এক সংবাদবিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়। বিকাশ জানিয়েছে, নির্দিষ্ট যোগ্যতার গ্রাহকেরা এখন জামানতছাড়াই যেকোনো সময় বিকাশ অ্যাপ থেকে ৫০০ থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঋণ নিতে পারবেন। তবে ঋণের পরিমাণ নির্ধারিত হবে গ্রাহকের পূর্ববর্তী লেনদেন ও ঋণমানের ভিত্তিতে। ঋণের আবেদন ও গ্রহণ সম্পূর্ণভাবে ডিজিটাল, কাগজপত্র ছাড়াই শুধুমাত্র বিকাশ অ্যাপেই এটি সম্পন্ন করা যাবে।
২০২১ সালে সিটি ব্যাংক ও বিকাশের এই যৌথ ডিজিটাল ঋণসেবা চালু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত ১০ লাখ গ্রাহক ৫৫ লাখ বারের বেশি ঋণ গ্রহণ করেছেন, যার আর্থিক পরিমাণ প্রায় ২ হাজার ৮০০ কোটি টাকা।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ঋণ পাওয়ার প্রক্রিয়াটি খুব সহজ—বিকাশ অ্যাপের ‘লোন’ আইকনে গিয়ে গ্রাহক নিজের প্রয়োজন অনুযায়ী পরিমাণ নির্ধারণ করে ঋণের শর্তে সম্মতি দিয়ে অ্যাকাউন্টের পিন দিলে তাৎক্ষণিকভাবে টাকা বিকাশ হিসাবেই যুক্ত হয়ে যাবে।
এই ঋণ মাসিক কিস্তিতে ছয় মাসের মধ্যে পরিশোধ করা যাবে। নির্ধারিত তারিখে কিস্তির টাকা স্বয়ংক্রিয়ভাবে কেটে নেওয়া হবে, তবে চাইলে মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই আংশিক বা পুরো ঋণ পরিশোধের সুযোগও থাকবে। আগাম পরিশোধে বাড়তি কোনো চার্জও নেওয়া হবে না।
বিকাশ আরও জানিয়েছে, গ্রাহকেরা নিয়মিত ‘অ্যাড মানি’, ‘সেভিংস’, ‘পেমেন্ট’ ইত্যাদি সেবা ব্যবহারের মাধ্যমে ধীরে ধীরে এই ঋণসেবার আওতায় আসার যোগ্যতা অর্জন করতে পারবেন। কয়েক বছরের অভিজ্ঞতা ও সাফল্যের ভিত্তিতে এই ডিজিটাল ঋণ দেশের আর্থিক প্রযুক্তিসেবার একটি গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ হয়ে উঠেছে বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।
বিকাশে এখন থেকে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঋণ নিতে পারবেন গ্রাহকেরা। মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বিকাশ ও বেসরকারি খাতের সিটি ব্যাংকের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত এই ডিজিটাল ঋণসেবার পরিধি সম্প্রসারণ করা হয়েছে। এত দিন এই ঋণসেবার সর্বোচ্চ সীমা ছিল ৩০ হাজার টাকা, যা এখন বাড়িয়ে ৫০ হাজার টাকা করা হয়েছে।
বুধবার (১৯ জেুন) পাঠানো এক সংবাদবিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়। বিকাশ জানিয়েছে, নির্দিষ্ট যোগ্যতার গ্রাহকেরা এখন জামানতছাড়াই যেকোনো সময় বিকাশ অ্যাপ থেকে ৫০০ থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঋণ নিতে পারবেন। তবে ঋণের পরিমাণ নির্ধারিত হবে গ্রাহকের পূর্ববর্তী লেনদেন ও ঋণমানের ভিত্তিতে। ঋণের আবেদন ও গ্রহণ সম্পূর্ণভাবে ডিজিটাল, কাগজপত্র ছাড়াই শুধুমাত্র বিকাশ অ্যাপেই এটি সম্পন্ন করা যাবে।
২০২১ সালে সিটি ব্যাংক ও বিকাশের এই যৌথ ডিজিটাল ঋণসেবা চালু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত ১০ লাখ গ্রাহক ৫৫ লাখ বারের বেশি ঋণ গ্রহণ করেছেন, যার আর্থিক পরিমাণ প্রায় ২ হাজার ৮০০ কোটি টাকা।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ঋণ পাওয়ার প্রক্রিয়াটি খুব সহজ—বিকাশ অ্যাপের ‘লোন’ আইকনে গিয়ে গ্রাহক নিজের প্রয়োজন অনুযায়ী পরিমাণ নির্ধারণ করে ঋণের শর্তে সম্মতি দিয়ে অ্যাকাউন্টের পিন দিলে তাৎক্ষণিকভাবে টাকা বিকাশ হিসাবেই যুক্ত হয়ে যাবে।
এই ঋণ মাসিক কিস্তিতে ছয় মাসের মধ্যে পরিশোধ করা যাবে। নির্ধারিত তারিখে কিস্তির টাকা স্বয়ংক্রিয়ভাবে কেটে নেওয়া হবে, তবে চাইলে মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই আংশিক বা পুরো ঋণ পরিশোধের সুযোগও থাকবে। আগাম পরিশোধে বাড়তি কোনো চার্জও নেওয়া হবে না।
বিকাশ আরও জানিয়েছে, গ্রাহকেরা নিয়মিত ‘অ্যাড মানি’, ‘সেভিংস’, ‘পেমেন্ট’ ইত্যাদি সেবা ব্যবহারের মাধ্যমে ধীরে ধীরে এই ঋণসেবার আওতায় আসার যোগ্যতা অর্জন করতে পারবেন। কয়েক বছরের অভিজ্ঞতা ও সাফল্যের ভিত্তিতে এই ডিজিটাল ঋণ দেশের আর্থিক প্রযুক্তিসেবার একটি গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ হয়ে উঠেছে বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।
বাংলাদেশে সরকারি খাতের স্বচ্ছতা, জবাবদিহি ও দক্ষতা বাড়াতে ২৫ কোটি ডলারের ঋণ অনুমোদন দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। শনিবার (১৪ জুন) বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিস থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৫ দিন আগেক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চাচা শেখ কবির হোসেন হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দিয়ে দেশ ছেড়ে গেছেন। সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে তিনি ঢাকা ছাড়েন। শেখ হসিনার শাসন আমলে আর্থিক খাতসহ বিভিন্ন খাতে অত্যন্ত প্রভাবশালী ছিলেন তিনি।
৯ দিন আগেতিনি বলেন, গত ১৫ বছরে চামড়া শিল্পের যে অধঃপতন ঘটেছে, তা পুনরুদ্ধার এবং অবৈধ সিন্ডিকেট ভাঙতে আমরা সারা দেশে কাজ করছি। আমি নিজেও ব্যক্তিগতভাবে বিভিন্ন এলাকা ঘুরে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। কন্ট্রোল টিমও সক্রিয় রয়েছে।
১০ দিন আগেএ বছর কোরবানি ঈদের সময় রাজধানীতে লবণযুক্ত প্রতি বর্গফুট গরুর চামড়ার দাম ৬০-৬৫ টাকা আর ঢাকার বাইরে ৫৫-৬০ টাকা নির্ধারণ করেছে সরকার। কিন্তু মৌসুমি বিক্রেতাদের অভিযোগ, সরকার নির্ধারিত দামে চামড়া কিনছেন না আড়তদাররা।
১১ দিন আগে