আ.লীগ রাজনীতি করার নৈতিকতা হারিয়েছে: নাহিদ\n
আব্দুল হান্নান মাসুদ বলেন, আট মাস পরও আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের জন্য রাজপথে দাঁড়াতে হলো। শেখ মুজিব গণহত্যা চালিয়েছে। দুর্ভিক্ষ হয়েছে। ১৯৯৬ সালে হাসিনা পট্টি বেঁধে ভোট চেয়েছে। পাস করে আলেম-ওলামাদের ওপর নির্যাতন শুরু করে। রাজনৈতিক কারণে আলেম ওলামাদের হত্যা করেছে। ঘর থেকে তুলে নেওয়া হতো আওয়ামী লীগ আমলে, পরে লাশ পাওয়া যেত। এ সন্ত্রাসী সংগঠনকে অবশ্যই নিষিদ্ধ করতে হবে।
বক্তারা বলেন, আওয়ামী লীগ রাজনীতি করবে কি না— এ সিদ্ধান্ত প্রধান উপদেষ্টার নিতে পারবেন না, সিদ্ধান্ত নেবে শহিদ পরিবার। আহতদের পরিবার। রাজনৈতিক দলগুলোকে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে অবস্থান স্পষ্ট করতে হবে।
জুলাই শহিদ মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ বলেন, আপনারা কি আওয়ামী লীগকে ফেরত চান? গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতা আওয়ামী লীগের ফিরে না আসার রায় দিয়েছে। যারা শহিদ হয়েছেন, পঙ্গুত্ববরণ করেছেন, তারা সিদ্ধান্ত নেবে আওয়ামী লীগের নিষিদ্ধের বিষয়।
যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার বলেন, আওয়ামী লীগের পুর্নবাসনের দুরভিসন্ধি বাস্তবায়ন হবে না। যত দিন ছাত্র-জনতা থাকবে, এনসিপি থাকবে, তত দিন আওয়ামী লীগ ফিরে আসতে পারবে না। এ দেশে ভারতপন্থি রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না। আগামী নির্বাচনে নৌকার ব্যালট থাকতে পারবে না।