প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের সংলাপ চলছে। মঙ্গলবার (১৭ জুন) বেলা সাড়ে ১১টার পর রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এ আলোচনা শুরু হয়। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ধাপে ধাপে বিএনপিসহ ৩০টি দলের সঙ্গে এ সংলাপ চলার কথা রয়েছে।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ২০ মার্চ থেকে ১৯ মে পর্যন্ত ৩৩টি রাজনৈতিক দল ও জোটের সঙ্গে ৪৫টি অধিবেশনে সংলাপ করে। সেখানে অনেক বিষয়ে ঐকমত্য হলেও কমিশনের মৌলিক প্রস্তাবে দ্বিমত ছিল রাজনৈতিক দলগুলোর। সেসব প্রস্তাবে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যে পৌঁছাতে ২ মে থেকে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের উদ্বোধন করেন প্রধান উপদেষ্টা ও কমিশনের সভাপতি ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
পরদিন বিষয়ভিত্তিক আলোচনার মধ্য দিয়ে সংলাপের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। তিনটি বিষয়ে আলোচনার পরে ওই দিন বৈঠক মুলতবি করা হয়। বৈঠক আবার শুরু হচ্ছে কাল থেকে। বৈঠকে সংবিধানের ৭০ নম্বর অনুচ্ছেদ, স্থায়ী কমিটির সভাপতি মনোনয়ন, নারী প্রতিনিধিত্ব, দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট সংসদ ও প্রধান বিচারপতি নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে।
আজকের আলোচ্যসূচি হিসাবে তিনটি বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে। এগুলো হলো-আগের অসমাপ্ত আলোচনা সমাপ্ত করা (সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ, স্থায়ী কমিটির সভাপতি মনোনয়ন ও নারী প্রতিনিধিত্ব), দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ (নিম্নকক্ষ ও উচ্চকক্ষ) এবং প্রধান বিচারপতি নিয়োগের প্রক্রিয়া। বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, আলোচনা শেষ হওয়ার পর জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ প্রথমে সাংবাদিকদের আনুষ্ঠানিকভাবে ব্রিফ করবেন। পরে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধিরা ব্রিফ করবেন।
আলোচনা অনুষ্ঠানটি বাংলাদেশ টেলিভিশন-নিউজ (বিটিভি-নিউজ) সরাসরি সম্প্রচার করবে। সংস্কার প্রশ্নে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠনের উদ্দেশ্যে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠিত হয়। ১৫ ফেব্রুয়ারি কমিশনের কার্যক্রম শুরু হয় এবং ২০ মার্চ লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে আলোচনা শুরু করে কমিশন। ১৯ মে পর্যন্ত বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, এনসিপি, সিপিবি, নাগরিক ঐক্য, গণসংহতি আন্দোলন, গণঅধিকার পরিষদ, এবি পার্টিসহ ৩৩টি রাজনৈতিক দল ও জোটের সঙ্গে ৪৫টি অধিবেশনে আলোচনা করেছে কমিশন।
প্রথম পর্যায়ের আলোচনায় অনেক বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য হলেও মৌলিক সংস্কারের কিছু প্রস্তাব নিয়ে এখনো ঐকমত্য হয়নি। সেসব প্রস্তাবে ঐকমত্যে পৌঁছাতে ২ জুন দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনার উদ্বোধন করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। পরের দিন বিষয়ভিত্তিক আলোচনার মাধ্যমে দ্বিতীয় পর্যায়ের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। তিনটি বিষয়ে (সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ, স্থায়ী কমিটির সভাপতি মনোনয়ন ও নারী প্রতিনিধিত্ব) আলোচনার পর ওই দিন অধিবেশন মুলতবি করা হয়। সেই মুলতবি বৈঠকই আবার শুরু হচ্ছে।
বুধ ও বৃহস্পতিবারও আলোচনা হবে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে। তবে বুধ ও বৃহস্পতিবারের আলোচ্য সূচি (আলোচনার বিষয়বস্তু) পরে জানাবে কমিশন।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের সংলাপ চলছে। মঙ্গলবার (১৭ জুন) বেলা সাড়ে ১১টার পর রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এ আলোচনা শুরু হয়। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ধাপে ধাপে বিএনপিসহ ৩০টি দলের সঙ্গে এ সংলাপ চলার কথা রয়েছে।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ২০ মার্চ থেকে ১৯ মে পর্যন্ত ৩৩টি রাজনৈতিক দল ও জোটের সঙ্গে ৪৫টি অধিবেশনে সংলাপ করে। সেখানে অনেক বিষয়ে ঐকমত্য হলেও কমিশনের মৌলিক প্রস্তাবে দ্বিমত ছিল রাজনৈতিক দলগুলোর। সেসব প্রস্তাবে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যে পৌঁছাতে ২ মে থেকে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের উদ্বোধন করেন প্রধান উপদেষ্টা ও কমিশনের সভাপতি ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
পরদিন বিষয়ভিত্তিক আলোচনার মধ্য দিয়ে সংলাপের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। তিনটি বিষয়ে আলোচনার পরে ওই দিন বৈঠক মুলতবি করা হয়। বৈঠক আবার শুরু হচ্ছে কাল থেকে। বৈঠকে সংবিধানের ৭০ নম্বর অনুচ্ছেদ, স্থায়ী কমিটির সভাপতি মনোনয়ন, নারী প্রতিনিধিত্ব, দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট সংসদ ও প্রধান বিচারপতি নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে।
আজকের আলোচ্যসূচি হিসাবে তিনটি বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে। এগুলো হলো-আগের অসমাপ্ত আলোচনা সমাপ্ত করা (সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ, স্থায়ী কমিটির সভাপতি মনোনয়ন ও নারী প্রতিনিধিত্ব), দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ (নিম্নকক্ষ ও উচ্চকক্ষ) এবং প্রধান বিচারপতি নিয়োগের প্রক্রিয়া। বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, আলোচনা শেষ হওয়ার পর জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ প্রথমে সাংবাদিকদের আনুষ্ঠানিকভাবে ব্রিফ করবেন। পরে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধিরা ব্রিফ করবেন।
আলোচনা অনুষ্ঠানটি বাংলাদেশ টেলিভিশন-নিউজ (বিটিভি-নিউজ) সরাসরি সম্প্রচার করবে। সংস্কার প্রশ্নে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠনের উদ্দেশ্যে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠিত হয়। ১৫ ফেব্রুয়ারি কমিশনের কার্যক্রম শুরু হয় এবং ২০ মার্চ লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে আলোচনা শুরু করে কমিশন। ১৯ মে পর্যন্ত বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, এনসিপি, সিপিবি, নাগরিক ঐক্য, গণসংহতি আন্দোলন, গণঅধিকার পরিষদ, এবি পার্টিসহ ৩৩টি রাজনৈতিক দল ও জোটের সঙ্গে ৪৫টি অধিবেশনে আলোচনা করেছে কমিশন।
প্রথম পর্যায়ের আলোচনায় অনেক বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য হলেও মৌলিক সংস্কারের কিছু প্রস্তাব নিয়ে এখনো ঐকমত্য হয়নি। সেসব প্রস্তাবে ঐকমত্যে পৌঁছাতে ২ জুন দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনার উদ্বোধন করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। পরের দিন বিষয়ভিত্তিক আলোচনার মাধ্যমে দ্বিতীয় পর্যায়ের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। তিনটি বিষয়ে (সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ, স্থায়ী কমিটির সভাপতি মনোনয়ন ও নারী প্রতিনিধিত্ব) আলোচনার পর ওই দিন অধিবেশন মুলতবি করা হয়। সেই মুলতবি বৈঠকই আবার শুরু হচ্ছে।
বুধ ও বৃহস্পতিবারও আলোচনা হবে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে। তবে বুধ ও বৃহস্পতিবারের আলোচ্য সূচি (আলোচনার বিষয়বস্তু) পরে জানাবে কমিশন।
ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচনের সিদ্ধান্ত দ্রুত নির্বাচন কমিশনকে জানানোর জন্য অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহ উদ্দিন আহমদ।
১ দিন আগেবিএনপি নেতা ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন আগেই ঘোষণা দিয়েছিলেন সরকার তাকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র হিসেবে শপথ পড়ানোর আয়োজন না করলে নিজেই তার কর্মী সমর্থক ও দক্ষিণ সিটির বাসিন্দাদের নিয়ে শপথ আয়োজন করবেন।
১ দিন আগেবিএনপি গণতান্ত্রিক পথে এগিয়ে যাবে উল্লেখ করে দলের স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, যেহেতু দেশের মানুষ প্রায় ২০ বছর তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি, তাই যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়টি গুরুত্ব পেয়েছে আলোচনায়। আর এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন ছিল ঐকমত্যের, যেখানে আমরা পৌঁছাতে পেরেছি।
২ দিন আগেঢাকা দক্ষিণ সিটির (ডিএসসিসি) মেয়র হিসেবে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগর ভবনের সামনে ফের অবস্থান নিয়েছেন তার সমর্থকরা। এদিকে ইশরাক নিজে নগর ভবনে উপস্থিত হয়ে ডিএসসির কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করছেন।
২ দিন আগে