প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার দুই মাসের মাথায় ছয়টি খাতের সংস্কারের জন্য করণীয় জানতে যে ছয়টি সংস্কার কমিশন গঠন করে দিয়েছিল, সেগুলোর পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন জমা পড়েছে সরকারের কাছে।
শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ ছয় মাস পূর্তির দিন এই ছয়টি সংস্কার প্রতিবেদন উপদেষ্টা পরিষদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। কমিশনগুলো হলো— সংবিধান সংস্কার কমিশন, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন, পুলিশ সংস্কার কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সংস্কার কমিশন, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন এবং জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন।
পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন জমা দেওয়ায় ছয় কমিশনের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। এখন এই কমিশনপ্রধানদের নিয়ে যাত্রা শুরু করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন, যার চেয়ারম্যান প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ এই কমিশনের ভাইস-চেয়ারম্যান।
ঐকমত্য কমিশনের বাকি সদস্যরা হলেন— নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার, পুলিশ প্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব সফর রাজ হোসেন, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রধান আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি শাহ আবু নাঈম মমিনুর রহমান, দুদক সংস্কার কমিশনের প্রধান টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান বাংলাদেশ বিমানের চেয়ারম্যান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী।
সরকার বলছে, প্রতিবেদনগুলো নিয়ে এখন রাজনৈতিক দল ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিসহ বিভিন্ন অংশীজনের সঙ্গে বৈঠক করবে সরকার। সেসব বৈঠক নিয়ে সংস্কারের রূপরেখা চূড়ান্ত করা হবে। তারপর সেগুলো বাস্তবায়ন করবে সরকার।
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার দুই মাসের মাথায় ছয়টি খাতের সংস্কারের জন্য করণীয় জানতে যে ছয়টি সংস্কার কমিশন গঠন করে দিয়েছিল, সেগুলোর পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন জমা পড়েছে সরকারের কাছে।
শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ ছয় মাস পূর্তির দিন এই ছয়টি সংস্কার প্রতিবেদন উপদেষ্টা পরিষদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। কমিশনগুলো হলো— সংবিধান সংস্কার কমিশন, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন, পুলিশ সংস্কার কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সংস্কার কমিশন, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন এবং জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন।
পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন জমা দেওয়ায় ছয় কমিশনের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। এখন এই কমিশনপ্রধানদের নিয়ে যাত্রা শুরু করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন, যার চেয়ারম্যান প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ এই কমিশনের ভাইস-চেয়ারম্যান।
ঐকমত্য কমিশনের বাকি সদস্যরা হলেন— নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার, পুলিশ প্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব সফর রাজ হোসেন, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রধান আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি শাহ আবু নাঈম মমিনুর রহমান, দুদক সংস্কার কমিশনের প্রধান টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান বাংলাদেশ বিমানের চেয়ারম্যান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী।
সরকার বলছে, প্রতিবেদনগুলো নিয়ে এখন রাজনৈতিক দল ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিসহ বিভিন্ন অংশীজনের সঙ্গে বৈঠক করবে সরকার। সেসব বৈঠক নিয়ে সংস্কারের রূপরেখা চূড়ান্ত করা হবে। তারপর সেগুলো বাস্তবায়ন করবে সরকার।
বৈঠকে ঐকমত্য কমিশনের কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করা হয়। দ্রুততম সময়ের মধ্যে জুলাই সনদ তৈরির কাজ সম্পন্ন করতে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চলছে বলে কমিশন সদস্যরা প্রধান উপদেষ্টাকে জানান।
২১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছে তাজউদ্দীন পরিবার। এ সময় পরিবারের পক্ষ থেকে একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ও বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের জন্ম শতবার্ষিকী অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়।
১ দিন আগেসরকারের উদ্দেশে তিনি সতর্কবার্তা দিয়ে বলেন, ‘নির্বাচন বিলম্বিত করতে যে ষড়যন্ত্র চলছে, তা যেন প্রশ্রয় না পায়। জনগণের মনে যাতে এ প্রশ্ন না জাগে যে সরকার কোনো একটি বিশেষ দলকে সুবিধা দিতে চাইছে।’
১ দিন আগে