প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির সঙ্গে গতকাল শনিবার বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ রোববার আরও কয়েকটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন তিনি।
সন্ধ্যা পৌনে ৬টায় প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে ইসলামী আন্দোলনের আমির ও চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম তার দলের পক্ষ থেকে অংশ নেবেন। এছাড়াও বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম, খেলাফত মজলিস, গণ অধিকার পরিষদ, নেজামে ইসলামী পার্টি ও হেফাজতে ইসলামের শীর্ষ নেতারা বৈঠকে অংশ নেবেন।
বৈঠকে সংস্কার, নির্বাচন ও স্বৈরতন্ত্রের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিচার নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তী সরকারের করণীয় নিয়ে পরামর্শ দেবেন রাজনৈতিক নেতারা। এর আগে গতকাল শনিবার বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পৃথক পৃথক বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা।
বৈঠক শেষে রাত সাড়ে ১০টায় সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেন, ‘ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। জামায়াত এবং এনসিপি এই বিষয়ে সমর্থন জানিয়েছে। তিনটি রাজনৈতিক দলই চায় যেন প্রধান উপদেষ্টার অধীনেই সুষ্ঠু নির্বাচন হয়। ডিসেম্বর থেকে জুনের ৩০ তারিখের মধ্যে নির্বাচন হবে, এর বাইরে যাবে না।’
বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির সঙ্গে গতকাল শনিবার বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ রোববার আরও কয়েকটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন তিনি।
সন্ধ্যা পৌনে ৬টায় প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে ইসলামী আন্দোলনের আমির ও চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম তার দলের পক্ষ থেকে অংশ নেবেন। এছাড়াও বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম, খেলাফত মজলিস, গণ অধিকার পরিষদ, নেজামে ইসলামী পার্টি ও হেফাজতে ইসলামের শীর্ষ নেতারা বৈঠকে অংশ নেবেন।
বৈঠকে সংস্কার, নির্বাচন ও স্বৈরতন্ত্রের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিচার নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তী সরকারের করণীয় নিয়ে পরামর্শ দেবেন রাজনৈতিক নেতারা। এর আগে গতকাল শনিবার বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পৃথক পৃথক বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা।
বৈঠক শেষে রাত সাড়ে ১০টায় সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেন, ‘ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। জামায়াত এবং এনসিপি এই বিষয়ে সমর্থন জানিয়েছে। তিনটি রাজনৈতিক দলই চায় যেন প্রধান উপদেষ্টার অধীনেই সুষ্ঠু নির্বাচন হয়। ডিসেম্বর থেকে জুনের ৩০ তারিখের মধ্যে নির্বাচন হবে, এর বাইরে যাবে না।’
শুভেচ্ছা বিনিময়কালে উপস্থিত নেতাদের মধ্যে ছিলেন—স্থায়ী কমিটি সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আব্দুল মঈন খান, সালাহউদ্দিন আহমদ, বেগম সেলিমা রহমান, হাফিজ উদ্দিন আহমদ (বীরবিক্রম), অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন।
১ দিন আগেহাসনাত বলেন, শহীদ এবং আহতদের কাছে আমাদের দায় আছে। তারা দেশের একটি আমূল পরিবর্তনের জন্য রক্ত দিয়েছে। তাদের ত্যাগ বৃথা যেতে পারে না। যে স্বপ্ন নিয়ে জুলাই বিপ্লবে ছাত্র জনতা রক্ত দিয়েছে, সে স্বপ্ন বৃথা যেতে দেব না। জনগণের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে আমরা কাজ করব।
১ দিন আগেইশরাক বলেন, নির্বাচনের বেশির ভাগ অংশীজন চায় ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হোক। বর্তমান সরকারের বাকি সব সংস্কারের কাজ সম্পূর্ণ করতে দু-তিন মাসের বেশি লাগার কথা নয়। তাহলে নির্বাচনের তারিখ কেন এত পেছানো হলো, তা আমাদের বোধগম্য হচ্ছে না।
২ দিন আগেডা. শফিকুর রহমান বলেন, পরপর তিন বার মানুষ ভোট দেওয়ার সুযোগ পায়নি। এবার নতুন ভোটার যুব সমাজকে ভোটের সুযোগ করে দিতে হবে। প্রধান উপদেষ্টা কোনো সহযোগিতা চাইলে আমরা সহযোগিতা করব। তবে দেশের সংকট শেষ হওয়া খুবই জরুরি।
২ দিন আগে