প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশে হামলা ও সমাবেশ ঘিরে সৃষ্ট সহিংসতার ঘটনাকে সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য বলে অভিহিত করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। এ ঘটনায় জড়িত সবাইকে বিচারের আওতায় নিয়ে আসার কথাও সরকার জানিয়েছে।
এক বিবৃতিতে সরকার বলছে, দোষীদের দ্রুত চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনা হবে। বাংলাদেশের কোনো নাগরিকের বিরুদ্ধে এ ধরনের সহিংসতার কোনো স্থান নেই।
বুধবার (১৬ জুলাই) বিকেলে সরকারের এমন অবস্থান তুলে ধরে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ বিবৃতি পাঠানো হয়েছে গণমাধ্যমে।
জুলাই আন্দোলনের বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে এনসিপির মাসব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে বুধবার ছিল ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’। এ কর্মসূচি ঘিরে সকালে পুলিশের গাড়িতে আগুন দেয় ও সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) গাড়িতে হামলা করেন কার্যক্রম নিষিদ্ধঘোষিত আওয়ামী লীগ ও নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগ।
পরে দুপুরে এনসিপির সমাবেশস্থলে হামলা ও ভাঙচুর হয়। এ সময় ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনাও ঘটে। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিলে সংক্ষিপ্ত সময়ে সমাবেশ করে এনসিপি। তবে সমবেশ শেষে ফেরার সময় দলটির নেতারা ফের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের বাধা মুখে পড়েন।
এনসিপির সমাবেশ ঘিরে রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে গোপালগঞ্জ। ছবি: ফোকাস বাংলা
সবশেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এনসিপি নেতারা জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে অবস্থান নিয়েছেন। শহরে ১৪৪ ধারা জারি করা থাকলেও হামলাকারীদের সঙ্গে পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দফায় দফায় সংঘর্ষ চলছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সেনাবাহিনী ছাড়াও ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।
বিবৃতিতে সরকার বলছে, গোপালগঞ্জে এনসিপির কর্মসূচি ঘিরে যে সহিংসতা সংঘটিত হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তরুণ নাগরিকরা তাদের বৈপ্লবিক আন্দোলনের এক বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ করার চেষ্টা করছিল। সেই অধিকারকে হরণ করা দেশের মৌলিক অধিকারের লঙ্ঘন ও চরম লজ্জাজনক।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এনসিপি, পুলিশ ও গণমাধ্যমের সদস্যদের ওপর বর্বর হামলা চালানো হয়েছে। তাদের গাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে। অনেককে শারীরিকভাবে আঘাত করা হয়েছে। এসব ন্যাক্কারজনক ঘটনা নিষিদ্ধঘোষিত আওয়ামী লীগের ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগ কর্মীদের দ্বারা সংঘটিত হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এসব ঘটনায় জড়িত কেউ কোনোভাবেই ছাড় পাবে না।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিতে দ্রুত হস্তক্ষেপের জন্য সেনাবাহিনী ও পুলিশ বাহিনীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছে সরকার। যারা সব ধরনের হুমকি উপেক্ষা করে সমাবেশ অব্যাহত রেখেছেন, সেই ছাত্র-জনতার সাহস ও দৃঢ়তাকেও সরকার সাধুবাদ জানিয়েছে।
বিচারের প্রত্যয় জানিয়ে সরকারের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এ বর্বরতার সঙ্গে যারা জড়িত, তারা বিচারের মুখোমুখি হবেই। আমরা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিচ্ছি— সহিংসতার কোনো স্থান এ দেশে নেই। ন্যায়বিচার নিশ্চিত হবেই।
গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশে হামলা ও সমাবেশ ঘিরে সৃষ্ট সহিংসতার ঘটনাকে সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য বলে অভিহিত করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। এ ঘটনায় জড়িত সবাইকে বিচারের আওতায় নিয়ে আসার কথাও সরকার জানিয়েছে।
এক বিবৃতিতে সরকার বলছে, দোষীদের দ্রুত চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনা হবে। বাংলাদেশের কোনো নাগরিকের বিরুদ্ধে এ ধরনের সহিংসতার কোনো স্থান নেই।
বুধবার (১৬ জুলাই) বিকেলে সরকারের এমন অবস্থান তুলে ধরে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ বিবৃতি পাঠানো হয়েছে গণমাধ্যমে।
জুলাই আন্দোলনের বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে এনসিপির মাসব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে বুধবার ছিল ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’। এ কর্মসূচি ঘিরে সকালে পুলিশের গাড়িতে আগুন দেয় ও সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) গাড়িতে হামলা করেন কার্যক্রম নিষিদ্ধঘোষিত আওয়ামী লীগ ও নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগ।
পরে দুপুরে এনসিপির সমাবেশস্থলে হামলা ও ভাঙচুর হয়। এ সময় ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনাও ঘটে। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিলে সংক্ষিপ্ত সময়ে সমাবেশ করে এনসিপি। তবে সমবেশ শেষে ফেরার সময় দলটির নেতারা ফের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের বাধা মুখে পড়েন।
এনসিপির সমাবেশ ঘিরে রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে গোপালগঞ্জ। ছবি: ফোকাস বাংলা
সবশেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এনসিপি নেতারা জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে অবস্থান নিয়েছেন। শহরে ১৪৪ ধারা জারি করা থাকলেও হামলাকারীদের সঙ্গে পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দফায় দফায় সংঘর্ষ চলছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সেনাবাহিনী ছাড়াও ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।
বিবৃতিতে সরকার বলছে, গোপালগঞ্জে এনসিপির কর্মসূচি ঘিরে যে সহিংসতা সংঘটিত হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তরুণ নাগরিকরা তাদের বৈপ্লবিক আন্দোলনের এক বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ করার চেষ্টা করছিল। সেই অধিকারকে হরণ করা দেশের মৌলিক অধিকারের লঙ্ঘন ও চরম লজ্জাজনক।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এনসিপি, পুলিশ ও গণমাধ্যমের সদস্যদের ওপর বর্বর হামলা চালানো হয়েছে। তাদের গাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে। অনেককে শারীরিকভাবে আঘাত করা হয়েছে। এসব ন্যাক্কারজনক ঘটনা নিষিদ্ধঘোষিত আওয়ামী লীগের ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগ কর্মীদের দ্বারা সংঘটিত হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এসব ঘটনায় জড়িত কেউ কোনোভাবেই ছাড় পাবে না।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিতে দ্রুত হস্তক্ষেপের জন্য সেনাবাহিনী ও পুলিশ বাহিনীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছে সরকার। যারা সব ধরনের হুমকি উপেক্ষা করে সমাবেশ অব্যাহত রেখেছেন, সেই ছাত্র-জনতার সাহস ও দৃঢ়তাকেও সরকার সাধুবাদ জানিয়েছে।
বিচারের প্রত্যয় জানিয়ে সরকারের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এ বর্বরতার সঙ্গে যারা জড়িত, তারা বিচারের মুখোমুখি হবেই। আমরা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিচ্ছি— সহিংসতার কোনো স্থান এ দেশে নেই। ন্যায়বিচার নিশ্চিত হবেই।
সরকারের উদ্দেশে তিনি সতর্কবার্তা দিয়ে বলেন, ‘নির্বাচন বিলম্বিত করতে যে ষড়যন্ত্র চলছে, তা যেন প্রশ্রয় না পায়। জনগণের মনে যাতে এ প্রশ্ন না জাগে যে সরকার কোনো একটি বিশেষ দলকে সুবিধা দিতে চাইছে।’
৯ ঘণ্টা আগেএই যুদ্ধের পটভূমি বুঝতে হলে আমাদের ফিরে যেতে হবে তার আগের দশকগুলোতে। খ্রিস্টপূর্ব ৫০০ সালের আশপাশে পারস্য সাম্রাজ্য তখন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সাম্রাজ্য। বর্তমান ইরান, ইরাক, তুরস্ক, আফগানিস্তান, মিশরসহ এক বিশাল এলাকা জুড়ে পারস্যের শাসন বিস্তৃত ছিল।
১০ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ প্রসঙ্গে তিনি আরো বলেন, ‘মহল্লায়-মহল্লায় আমাদের পাহারা দিতে হবে। কোনো অবস্থাতেই যেন ফ্যাসিবাদ ঘুরে দাঁড়াতে না পারে। তাই নিজেদের মধ্য বিভেদ সৃষ্টি না করে দেশ গঠনে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’
১০ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সরকারের ব্যর্থতার সমালোচনা করে বৈঠক আশা করা হয়, রাজনৈতিক দলগুলো অত্যন্ত সর্তকতার সঙ্গে তাদের কর্মসূচি নির্ধারণ করবে, অন্যথায় গণতন্ত্র বিরোধী শক্তিকে সুযোগ করে দেওয়া হবে।
১১ ঘণ্টা আগে