অরুণ কুমার
প্রায় পাটে নেমেছে। লোকজনের আনাগোনাও কম। হঠাৎ সেই মহূর্তে ছোট্ট একটা পাখি নড়াচড়ে। বেশ দূরে। একটা মরা কালকাসুন্দা গাছের ডালে ছোট্ট দুটো পাখি এসে বসে। তিলা মুনিয়া বাংলাদেশে বিরল নয়। বরং সারা দেশেই এদের চোখে পড়ে।
ছোট্ট পাখি তিলা মুনিয়াসূর্য প্রায় পাটে নেমেছে। লোকজনের আনাগোনাও কম। হঠাৎ সেই মহূর্তে ছোট্ট একটা পাখি নড়াচড়ে। বেশ দূরে। একটা মরা কালকাসুন্দা গাছের ডালে ছোট্ট দুটো পাখি এসে বসে। তিলা মুনিয়া বাংলাদেশে বিরল নয়। বরং সারা দেশেই এদের চোখে পড়ে। ে। লোকজনের আনাগোনাও কম। হঠাৎ সেই মহূর্তে ছোট্ট একটা পাখি নড়াচড়ে। বেশ দূরে। একটা মরা কালকাসুন্দা গাছের ডালে ছোট্ট দুটো পাখি এসে বসে। তিলা মুনিয়া বাংলাদেশে বিরল নয়। বরং সারা দেশেই এদের চোখে পড়ে।
একটু পরে দেখা যায়, পাখি একটা বরং মাটিতে আরও কয়্র খেলছিল, ঝোপের ওপারে তাই এতক্ষণ ঠাওর করা যায়নি। কিছুক্ষণের মধ্যেই সেগুলো উড়ে এসে আগের পাখিটার পাশে বসে। গোটা বিশেক তো হবেই। মনের সাধ মিটিয়ে বিভিন্ন পোজে ফটোগ্রাফারের ক্যামেরায় ধরা তিলা মুনিয়ার দল।
তিলা মুনিয়া বাংলাদেশের আবাসিক পাখি। পুরো ভারতীয় উপমহাদেশ জুড়ে এদের বিচরণ। উপমহাদেশের আশপাশের কিছু দেশেও দেখা যায়। পাখিটা বাংলাদেশে বিপদমুক্তই বলা যায়। উল্লেখযোগ্য সংখ্যায় এরা বাংলাদেশে বাস করেছে। ঘরের চাল থেকে শুরু করে ঘাস বনে, ফসলের খেতে, নলখাগড়ার জঙ্গলে এদের দেখা মেলে। মূলত শস্যভোজি। ঠোঁট তাই শস্য খাওয়ার উপযোগী- মোটা, শক্ত কিন্তু খাটো। আকারে চড়ুইয়ের মতো, একটু ছোট হবে হয়তো।
পিঠসহ মাথা থেকে লেজের ডগা রঙ জলপাই বাদামী। গলাও একই রঙের। তবে পেট বাদামী। তবে শরীরের দুপাশ অর্থাৎ পেটের ওপরের দিকে সাদার ওপর সাদা ফোঁটা। তিলের মতো এই ফোঁটার জন্যই এদের নাম তিলা মুনিয়া।
মে থেকে সেপ্টেম্বর হলো তিলা মুনিয়ার প্রজননকাল। এ সময় এরা বাসা বোনে। এরা বাসা করে একেবারে চোখের সামনেই। অনেকটা চড়ুইয়ের মতো। খড়ো ঘরের চালের ভেতর, বিচালি/খড়ের/পাটখড়ির গাদায়, খেজুর গাছের ডালের ভেতর, ছোট ছোট ঝোপালো গাছের পাতার ভেতর।
গাদা বা চালের ভেতর ঢুকে গোল করে একটা জায়গগা করে নেয়। তার ভেতর তুলা, পাটের আঁশ ইতাদি ভরে আরামদায়ক বিছানা তৈরি করে। সেখানে ৪-৮টি ডিম পাড়ে একবারে। ডিমের রং ধবধবে সাদা। পুরুষ ও স্ত্রী পাখি মিলে তা দেয়। ১৩-১৫ দিনে ডিম ফুটে ছানা বেরোয়। ২০-২৫ দিনে ছানারা উড়তে শেখে।
তিলা মুনিয়ার ইংরেজি না Scally-breasted Munia; বৈজ্ঞানিক নাম Lonchura punctulata.
প্রায় পাটে নেমেছে। লোকজনের আনাগোনাও কম। হঠাৎ সেই মহূর্তে ছোট্ট একটা পাখি নড়াচড়ে। বেশ দূরে। একটা মরা কালকাসুন্দা গাছের ডালে ছোট্ট দুটো পাখি এসে বসে। তিলা মুনিয়া বাংলাদেশে বিরল নয়। বরং সারা দেশেই এদের চোখে পড়ে।
ছোট্ট পাখি তিলা মুনিয়াসূর্য প্রায় পাটে নেমেছে। লোকজনের আনাগোনাও কম। হঠাৎ সেই মহূর্তে ছোট্ট একটা পাখি নড়াচড়ে। বেশ দূরে। একটা মরা কালকাসুন্দা গাছের ডালে ছোট্ট দুটো পাখি এসে বসে। তিলা মুনিয়া বাংলাদেশে বিরল নয়। বরং সারা দেশেই এদের চোখে পড়ে। ে। লোকজনের আনাগোনাও কম। হঠাৎ সেই মহূর্তে ছোট্ট একটা পাখি নড়াচড়ে। বেশ দূরে। একটা মরা কালকাসুন্দা গাছের ডালে ছোট্ট দুটো পাখি এসে বসে। তিলা মুনিয়া বাংলাদেশে বিরল নয়। বরং সারা দেশেই এদের চোখে পড়ে।
একটু পরে দেখা যায়, পাখি একটা বরং মাটিতে আরও কয়্র খেলছিল, ঝোপের ওপারে তাই এতক্ষণ ঠাওর করা যায়নি। কিছুক্ষণের মধ্যেই সেগুলো উড়ে এসে আগের পাখিটার পাশে বসে। গোটা বিশেক তো হবেই। মনের সাধ মিটিয়ে বিভিন্ন পোজে ফটোগ্রাফারের ক্যামেরায় ধরা তিলা মুনিয়ার দল।
তিলা মুনিয়া বাংলাদেশের আবাসিক পাখি। পুরো ভারতীয় উপমহাদেশ জুড়ে এদের বিচরণ। উপমহাদেশের আশপাশের কিছু দেশেও দেখা যায়। পাখিটা বাংলাদেশে বিপদমুক্তই বলা যায়। উল্লেখযোগ্য সংখ্যায় এরা বাংলাদেশে বাস করেছে। ঘরের চাল থেকে শুরু করে ঘাস বনে, ফসলের খেতে, নলখাগড়ার জঙ্গলে এদের দেখা মেলে। মূলত শস্যভোজি। ঠোঁট তাই শস্য খাওয়ার উপযোগী- মোটা, শক্ত কিন্তু খাটো। আকারে চড়ুইয়ের মতো, একটু ছোট হবে হয়তো।
পিঠসহ মাথা থেকে লেজের ডগা রঙ জলপাই বাদামী। গলাও একই রঙের। তবে পেট বাদামী। তবে শরীরের দুপাশ অর্থাৎ পেটের ওপরের দিকে সাদার ওপর সাদা ফোঁটা। তিলের মতো এই ফোঁটার জন্যই এদের নাম তিলা মুনিয়া।
মে থেকে সেপ্টেম্বর হলো তিলা মুনিয়ার প্রজননকাল। এ সময় এরা বাসা বোনে। এরা বাসা করে একেবারে চোখের সামনেই। অনেকটা চড়ুইয়ের মতো। খড়ো ঘরের চালের ভেতর, বিচালি/খড়ের/পাটখড়ির গাদায়, খেজুর গাছের ডালের ভেতর, ছোট ছোট ঝোপালো গাছের পাতার ভেতর।
গাদা বা চালের ভেতর ঢুকে গোল করে একটা জায়গগা করে নেয়। তার ভেতর তুলা, পাটের আঁশ ইতাদি ভরে আরামদায়ক বিছানা তৈরি করে। সেখানে ৪-৮টি ডিম পাড়ে একবারে। ডিমের রং ধবধবে সাদা। পুরুষ ও স্ত্রী পাখি মিলে তা দেয়। ১৩-১৫ দিনে ডিম ফুটে ছানা বেরোয়। ২০-২৫ দিনে ছানারা উড়তে শেখে।
তিলা মুনিয়ার ইংরেজি না Scally-breasted Munia; বৈজ্ঞানিক নাম Lonchura punctulata.
ওটস খেলে ওজন কমে—এই ধারণাটিও নিরর্থক নয়। কানাডার টরন্টো ইউনিভার্সিটির পুষ্টিবিদ ড. ডেভিড জেনকিন্স জানান, “ওটস খেলে অনেকক্ষণ পেট ভরা থাকে। ফলে কম খাওয়া হয়, আর এই কারণে ধীরে ধীরে ওজন কমে আসে।” তাঁর মতে, যারা নিয়মিত সকালে ওটস খান, তাঁদের মধ্যে অতিরিক্ত খাওয়ার প্রবণতা কমে যায়।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের বিজ্ঞানীরা চাইছেন বিলুপ্ত কিছু প্রাণীকে আবার ফিরিয়ে আনতে। এভাবে আগের মতো তাদের তৈরি করে তোলা যায় কি না, তা নিয়ে গবেষণা হচ্ছে। এই প্রক্রিয়াকে বলে “ডি-এক্সটিংশন”। মানে, যেসব প্রাণী অনেক বছর আগে হারিয়ে গেছে, তাদের আবার বাঁচিয়ে তোলার চেষ্টা। অনেকেই চায় ডায়ার উলফ বা ম্যামথ ফিরে আসুক। কেউ কেউ জায়ান
১ দিন আগেএই যুদ্ধে মুখোমুখি হয়েছিলেন গাইয়াস অক্টাভিয়াস—পরবর্তীতে যিনি ‘অগাস্টাস’ নামে পরিচিত হন—তার বাহিনী এবং মিশরের রানি ক্লিওপেট্রা ও রোমের অন্যতম শক্তিশালী সেনানায়ক মার্ক অ্যান্টনির যৌথ বাহিনী। যুদ্ধটি মূলত সামুদ্রিক যুদ্ধ হলেও এর প্রভাব রাজনীতি, প্রেম, বিশ্বাসঘাতকতা ও সাম্রাজ্যের ক্ষমতার বণ্টন পর্যন্ত ব
১ দিন আগেতালমিছরি সাধারণত খাঁটি তাল বা খেজুরের রস থেকে তৈরি হয়, যেটি পরিশোধন ও প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে শুকিয়ে ছোট দানার মতো স্ফটিক রূপে তৈরি হয়। এতে কোনো কৃত্রিম রং বা প্রিজারভেটিভ থাকে না, যা একে সাধারণ চিনি থেকে আলাদা করে দেয়।
১ দিন আগে