প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে দেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অবদান স্মরণে রাজধানীর হাতিরঝিলে বর্ণাঢ্য আয়োজনে পালন করা হলো ‘বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিরোধ দিবস’।
শুক্রবার (১৮ জুলাই) সন্ধ্যায় হাতিরঝিলের অ্যাম্ফিথিয়েটারে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। আয়োজনে সহায়তা করে শিল্পকলা একাডেমি।
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিরোধ দিবসের এ আয়োজনে নর্থ সাউথ, ব্র্যাক, ইস্ট ওয়েস্ট, ইউআইইউ, ড্যাফোডিল, ইউল্যাব, স্টেট, ইউডা, ইন্ডিপেন্ডেন্ট, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল, প্রাইম এশিয়া, ইউআইটিএসসহ অসংখ্য বেরসকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। ছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টাসহ বিশিষ্টজন ও শহিদ পরিবারের সদস্যরা।
‘বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিরোধ দিবসে’ হাতিরঝিলে ড্রোন শোতে জুলাই অভ্যুত্থানের দৃশ্য। ছবি: সংস্কৃতি উপদেষ্টার ফেসবুক থেকে
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শাহরিয়ার লিমন বলেন, ১৮ জুলাই যখন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ক্যাম্পাস ফাঁকা করে দেওয়া হয়, তখন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাই আন্দোলন এগিয়ে নিয়ে যান। সেদিনই প্রথম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শহিদ হন।
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী জীবন আহমেদ বলেন, জুলাই আন্দোলনের পুরো দৃশ্যপট বদলে দিয়েছিল বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তারা তাদের জীবন দিয়ে এ দেশ থেকে স্বৈরাচার তাড়িয়েছে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তত ৩০ জন শিক্ষার্থী চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানে শহিদ হয়েছেন।
অনুষ্ঠানে বুয়েট ছাত্র আবরার ফাহাদ হত্যা ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জুলাই আন্দোলনে গড়ে তোলা প্রতিরোধ নিয়ে চলচ্চিত্র প্রদর্শনী হয়। পরে দ্রোহ ও বিজয়ের গান পরিবেশন করেন সংগীতশিল্পীরা। অনুষ্ঠান শেষ হয় মনোমুগ্ধকর ড্রোন শো দিয়ে, যার মাধ্যমে জুলাই আন্দোলনের বিভিন্ন মুহূর্ত মূর্ত করে তোলা হয়।
জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে দেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অবদান স্মরণে রাজধানীর হাতিরঝিলে বর্ণাঢ্য আয়োজনে পালন করা হলো ‘বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিরোধ দিবস’।
শুক্রবার (১৮ জুলাই) সন্ধ্যায় হাতিরঝিলের অ্যাম্ফিথিয়েটারে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। আয়োজনে সহায়তা করে শিল্পকলা একাডেমি।
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিরোধ দিবসের এ আয়োজনে নর্থ সাউথ, ব্র্যাক, ইস্ট ওয়েস্ট, ইউআইইউ, ড্যাফোডিল, ইউল্যাব, স্টেট, ইউডা, ইন্ডিপেন্ডেন্ট, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল, প্রাইম এশিয়া, ইউআইটিএসসহ অসংখ্য বেরসকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। ছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টাসহ বিশিষ্টজন ও শহিদ পরিবারের সদস্যরা।
‘বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিরোধ দিবসে’ হাতিরঝিলে ড্রোন শোতে জুলাই অভ্যুত্থানের দৃশ্য। ছবি: সংস্কৃতি উপদেষ্টার ফেসবুক থেকে
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শাহরিয়ার লিমন বলেন, ১৮ জুলাই যখন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ক্যাম্পাস ফাঁকা করে দেওয়া হয়, তখন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাই আন্দোলন এগিয়ে নিয়ে যান। সেদিনই প্রথম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শহিদ হন।
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী জীবন আহমেদ বলেন, জুলাই আন্দোলনের পুরো দৃশ্যপট বদলে দিয়েছিল বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তারা তাদের জীবন দিয়ে এ দেশ থেকে স্বৈরাচার তাড়িয়েছে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তত ৩০ জন শিক্ষার্থী চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানে শহিদ হয়েছেন।
অনুষ্ঠানে বুয়েট ছাত্র আবরার ফাহাদ হত্যা ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জুলাই আন্দোলনে গড়ে তোলা প্রতিরোধ নিয়ে চলচ্চিত্র প্রদর্শনী হয়। পরে দ্রোহ ও বিজয়ের গান পরিবেশন করেন সংগীতশিল্পীরা। অনুষ্ঠান শেষ হয় মনোমুগ্ধকর ড্রোন শো দিয়ে, যার মাধ্যমে জুলাই আন্দোলনের বিভিন্ন মুহূর্ত মূর্ত করে তোলা হয়।
তিনি বলেন, ‘হাসিনার পরাজয় রাজনৈতিক না কেবল, নৈতিকও বটে। নৈতিক পরাজয়ের পর তার রাজনৈতিক পরাজয় ঘটেছিল। ফলে আমরা হাসিনার বিরুদ্ধে গিয়ে নৈতিক উচ্চতা হারাতে পারি না। গণ-অভ্যুত্থানের পর নতুন বাংলাদেশে আমরা মানবিক মর্যাদা, বৈষম্যহীনতা আর সুবিচারের যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, তা পূরণ করা আমাদের কর্তব্য।’
১১ ঘণ্টা আগেপ্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে কোনো অনিশ্চয়তা নেই। নির্বাচনের জন্য যে পরিবেশ, সেটা ঠিক করা হবে এবং সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড থাকবে। কোনো ক্যান্ডিডেট বলতে পারবে না যে তার প্রতি অবিচার করা হয়েছে, অন্যায় করা হয়েছে। আমরা পরিবেশ নিশ্চিত করব, খুব সুন্দর পরিবেশে নির্বাচন হবে। অতীতের যে
১২ ঘণ্টা আগেসকাল থেকেই দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে জামায়াতের নেতাকর্মীরা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশে যোগ দিতে রাজধানীতে আসেন। এতে সচিবালয়, প্রেসক্লাব, দোয়েল চত্বর, মৎস্য ভবন ও রমনা পার্ক এলাকায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেলে সৃষ্ট হয় বড় ধরনের যানজট। বিশেষ করে উত্তরা, মিরপুর ও ফার্মগেটের যাত্রীরা পড়েন চরম ভোগান্তিতে।
১৩ ঘণ্টা আগে